কলকাতা : কালীঘাটের হাইভোল্টেজ বৈঠকে তৈরি হয়ে গেল জাতীয় কর্মসমিতির সদস্যদের নাম। তালিকায় নাম রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সহ মোট ২০ জনের। দলের জাতীয় কর্মসমিতির (TMC Karyasamiti) সদস্যদের মধ্যে মমতা ছাড়াও রয়েছেন, অমিত মিত্র, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সী, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, বুলুচিক বারিক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, সুখেন্দু শেখর রায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, অসীমা পাত্র, মলয় ঘটক, রাজীব ত্রিপাঠি, অনুব্রত মণ্ডল, গৌতম দেব। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও পদাধিকারীর নাম এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। পরবর্তী সময়ে দলের চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্থির করবেন, পদাধিকারীদের নাম। শনিবারের বৈঠকে এই সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে যে বিষয়গুলির দিকে সবার নজর ছিল, মূলত এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে কেন্দ্র করে দলের অভ্যন্তরে বিভাজন কিংবা আইপ্যাক সংক্রান্ত ইস্যু – সেই সব নিয়ে কোনও প্রশ্নেরই জবাব দিতে চাননি তৃণমূলের মহাসচিব।
উল্লেখ্য, শনিবার কালীঘাটের বৈঠক শেষে ২০ জনকে নিয়ে জাতীয় কর্মসমিতি গঠনের কথা জানান পার্থ চট্টোপাধ্যায়। অথচ, তিনি যখন নাম ঘোষণা করছিলেন, তখন ১৬ জনের নামই জানান তিনি। ফলে বাকি চারজন কারা থাকছেন কর্মসমিতিতে, তা নিয়ে বেশ ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পরবর্তী সময়ে ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, যশোবন্ত সিনহা, অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ও থাকছেন তালিকায়। এদিকে পার্থ বাবু আরও জানিয়েছেন, আপাতত এই জাতীয় কর্মসমিতিই সব কাজ সামলাবে। তবে কোনও পদাধিকারীর নাম এখনই থাকছে না। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরবর্তী সময়ে পদাধিকারীদের নাম চূড়ান্ত করবেন। পদাধিকারীর নাম চূড়ান্ত হলে, তা তাঁরা জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দেবেন।
আর পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এই কথার পর থেকেই একটি জল্পনা ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তাহলে কি এখন দলে কোনও পদাধিকারী থাকলেন না? আপাতত কর্মসমিতি কাজ চালাবে বলতে কী বোঝাতে চাইলেন তিনি? এমন বেশ কিছু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বঙ্গীয় রাজনীতির অলিন্দে। সেই সঙ্গে আরও একটি বিষয় নিয়েও জোর চর্চা শুরু হয়েছে। কোনও পদাধিকারী না থাকার অর্থ কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এখন আর দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক পদে থাকছেন না? বিস্তর জল্পনা ছড়িয়েছে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে। তবে কোনও পদাধিকারী না থাকার বিষয়টি নিয়ে খোলসা করে কিছু বলেননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
এদিকে কালীঘাট থেকে বেরিয়ে একটি সাংবাদিক বৈঠকও করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর সেই সাংবাদিক বৈঠকের নির্যাস হল, চেয়ার পার্সন ছাড়া এই মুহূর্তে কোনও পদ নেই দলে। ২০ জনের কর্মসমিতি রয়েছে। সেই হিসেবে অভিষেক একজন জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য ছাড়া অন্য কোনও পদে নেই। আপাতত জাতীয় কর্মসমিতিই সব কাজ পরিচালনা করবেন।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : কালীঘাটের হাইভোল্টেজ বৈঠকে তৈরি হয়ে গেল জাতীয় কর্মসমিতির সদস্যদের নাম। তালিকায় নাম রয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) সহ মোট ২০ জনের। দলের জাতীয় কর্মসমিতির (TMC Karyasamiti) সদস্যদের মধ্যে মমতা ছাড়াও রয়েছেন, অমিত মিত্র, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সী, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্য়ায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, বুলুচিক বারিক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, কাকলি ঘোষ দস্তিদার, সুখেন্দু শেখর রায়, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, অসীমা পাত্র, মলয় ঘটক, রাজীব ত্রিপাঠি, অনুব্রত মণ্ডল, গৌতম দেব। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও পদাধিকারীর নাম এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। পরবর্তী সময়ে দলের চেয়ারপার্সন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্থির করবেন, পদাধিকারীদের নাম। শনিবারের বৈঠকে এই সংক্রান্ত বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তবে যে বিষয়গুলির দিকে সবার নজর ছিল, মূলত এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে কেন্দ্র করে দলের অভ্যন্তরে বিভাজন কিংবা আইপ্যাক সংক্রান্ত ইস্যু – সেই সব নিয়ে কোনও প্রশ্নেরই জবাব দিতে চাননি তৃণমূলের মহাসচিব।
উল্লেখ্য, শনিবার কালীঘাটের বৈঠক শেষে ২০ জনকে নিয়ে জাতীয় কর্মসমিতি গঠনের কথা জানান পার্থ চট্টোপাধ্যায়। অথচ, তিনি যখন নাম ঘোষণা করছিলেন, তখন ১৬ জনের নামই জানান তিনি। ফলে বাকি চারজন কারা থাকছেন কর্মসমিতিতে, তা নিয়ে বেশ ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। পরবর্তী সময়ে ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, যশোবন্ত সিনহা, অরূপ বিশ্বাস, ফিরহাদ হাকিম, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ও থাকছেন তালিকায়। এদিকে পার্থ বাবু আরও জানিয়েছেন, আপাতত এই জাতীয় কর্মসমিতিই সব কাজ সামলাবে। তবে কোনও পদাধিকারীর নাম এখনই থাকছে না। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পরবর্তী সময়ে পদাধিকারীদের নাম চূড়ান্ত করবেন। পদাধিকারীর নাম চূড়ান্ত হলে, তা তাঁরা জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দেবেন।
আর পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এই কথার পর থেকেই একটি জল্পনা ছড়িয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তাহলে কি এখন দলে কোনও পদাধিকারী থাকলেন না? আপাতত কর্মসমিতি কাজ চালাবে বলতে কী বোঝাতে চাইলেন তিনি? এমন বেশ কিছু প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে বঙ্গীয় রাজনীতির অলিন্দে। সেই সঙ্গে আরও একটি বিষয় নিয়েও জোর চর্চা শুরু হয়েছে। কোনও পদাধিকারী না থাকার অর্থ কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এখন আর দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক পদে থাকছেন না? বিস্তর জল্পনা ছড়িয়েছে বিষয়টিকে কেন্দ্র করে। তবে কোনও পদাধিকারী না থাকার বিষয়টি নিয়ে খোলসা করে কিছু বলেননি পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
এদিকে কালীঘাট থেকে বেরিয়ে একটি সাংবাদিক বৈঠকও করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর সেই সাংবাদিক বৈঠকের নির্যাস হল, চেয়ার পার্সন ছাড়া এই মুহূর্তে কোনও পদ নেই দলে। ২০ জনের কর্মসমিতি রয়েছে। সেই হিসেবে অভিষেক একজন জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য ছাড়া অন্য কোনও পদে নেই। আপাতত জাতীয় কর্মসমিতিই সব কাজ পরিচালনা করবেন।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা