DGP Rajeev Kumar Removal: ‘বিজেপি কমিশনকে দখল করেছে’, রাজীব-পর্বে বিঁধলেন কুণাল

Pradipto Kanti Ghosh | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Mar 18, 2024 | 3:50 PM

Loksabha Election 2024: এ প্রসঙ্গে কুণাল ঘোষ বলেন, "বিজেপি কমিশনকে দখল করার চেষ্টা করেছে। বিজেপি যদি ১০০০ বদলও করে, যেন মনে রাখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বাংলার মানুষ আছেন। বিজেপি হারবে। তৃণমূল ৩০ থেকে ৩৫টি আসন পাবে। আমরা সেটা পার করে ৩৭, ৩৮-এর দিকে এগোচ্ছি। আমরা ৪২ এ ৪২ লক্ষ্যে এগোচ্ছি।"

DGP Rajeev Kumar Removal: বিজেপি কমিশনকে দখল করেছে, রাজীব-পর্বে বিঁধলেন কুণাল
রাজীব কুমারকে সরানো নিয়ে কুণাল, দিলীপের প্রতিক্রিয়া।
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা: রাজীব কুমারকে ডিজিপি পদ থেকে সরানো ঘিরে রাজনৈতিক তরজা শুরু। জাতীয় নির্বাচন কমিশন সোমবার রাজীব কুমারকে পদ থেকে সরানোর নির্দেশ দেয়। তাঁকে লোকসভা ভোটে কোনও নির্বাচন সংক্রান্ত কাজে যুক্ত না করারও নির্দেশ দিয়েছে। এদিকে গোটা প্রক্রিয়ায় বিজেপি কলকাঠি নাড়ছে বলেই দাবি তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের। তিনি বলেন, “বিজেপি বিভিন্ন সংস্থার দখল নিয়েছে। বিজেপি চাইছে এই সব স্বাধীন প্রতিষ্ঠানও দখল করতে। কমিশনের তরফে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তাতে বিজেপির ওই ভাবনার প্রতিফলন ঘটেছে।” যদিও বিজেপির দিলীপ ঘোষ, সিপিএমের বিকাশ ভট্টাচার্যরা বলছেন, নিঃসন্দেহে সদর্থক পদক্ষেপ কমিশনের।

তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, “বিজেপি কমিশনকে দখল করার চেষ্টা করেছে। বিজেপি যদি ১০০০ বদলও করে, যেন মনে রাখে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বাংলার মানুষ আছেন। বিজেপি হারবে। তৃণমূল ৩০ থেকে ৩৫টি আসন পাবে। আমরা সেটা পার করে ৩৭, ৩৮-এর দিকে এগোচ্ছি। আমরা ৪২ এ ৪২ লক্ষ্যে এগোচ্ছি।”

শনিবার লোকসভা ভোটের ঘোষণা করে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। ভোট ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রাজ্য পুলিশের ডিজি পদ থেকে সরানো হয় রাজীব কুমারকে। সোমবার এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করে নির্বাচন কমিশন।

বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ বলেন, “বিভিন্ন ধরনের বিতর্কিত বিষয়ে যুক্ত উনি। এর আগে প্রশাসনিক অনেক কাজকে তিনি বিঘ্নিত করেছেন। তদন্তে ব্যাঘাত ঘটিয়েছেন। তিনি মোটেই নির্ভরযোগ্য নন। এরপরও কয়েকজন সিনিয়র অফিসার, ওসিকে সরানো দরকার। গত বিধানসভা ভোটের পর অশান্তিতে তাঁদের ভূমিকা ঠিক ছিল না।”

অন্যদিকে সিপিএম নেতা বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, “এটা খুব স্বাভাবিক ছিল। সারদা মামলায় তাঁর নাম জড়িয়েছিল। তবে এবার যিনি দায়িত্বে আসবেন, তিনি কতটা নিরপেক্ষ কাজ করবেন সেটা নিয়ে সন্দেহ থেকে যায়। তবু একটা ইতিবাচক পদক্ষেপ বলাই যায়।”

Next Article