কলকাতা : তৃণমূলের (Trinamool Congress) সোশ্যাল মিডিয়ায় যাঁরা বেশি সক্রিয় থাকেন, তাঁদের বেশিরভাগই ছাত্র ও যুব সংগঠনের। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেভাবে এক ব্যক্তি এক পদ (One Person One Post) নীতির সমর্থনে ক্যাম্পেন চলেছে ডিজিটাল মিডিয়ায়, তাতে মোটেও সন্তুষ্ট নয় তৃণমূল নেতৃত্ব। ফলে সেই সব ছাত্র ও যুব নেতাদের ভূমিকাও তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে আতস কাচের নীচে পড়েছে। প্রয়োজনে ছাত্র ও যুব সংগঠনের পদাধিকারীদের ক্ষেত্রেও নতুন করে চিন্তা ভাবনা করতে পারেন তৃণমূল নেতৃত্ব। শনিবারের বৈঠকে সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন তাঁরা। অন্তত সূত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে। এমনটাও শোনা যাচ্ছে, তৃণমূলের এই ‘ডিজিটাল আর্মি’কে সতর্ক করার জন্য অভিষেককে নির্দেশ দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছুটা বিরক্তির সুরেই অভিষেককে নাকি তিনি বলেছেন, “যারা সোশ্যাল মিডিয়া করছে, তাদের বল এ সব কম করে দলের কাজে মন দিতে, দলের সংগঠনের কাজ করতে।”
সাম্প্রতিক অতীতে এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে কেন্দ্র করে যেভাব ফেসবুকে, টুইটারে ‘বিপ্লব’ হয়ে গিয়েছে, তাতে যে দলনেত্রী মোটেও সন্তুষ্ট নন, শনিবারের বৈঠক থেকে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। এক ব্যক্তি এক পদ নীতি যে দল মান্যতা দেয় না, সেই কথা বলতে শোনা গিয়েছে ফিরহাদ হাকিমকে। তিনি এও বলেছিলেন যে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমোদন নিয়েই তিনি এই কথা বলছেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সেই পোস্ট সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধও করেছিলেন। কিন্তু তারপরেও দলের অন্যতম তরুণ নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যকে বলতে শোনা গিয়েছিল, যতক্ষণ না তিনি দলনেত্রীর থেকে সেই বার্তা পাচ্ছেন, ততক্ষণ তিনি সরাবেন না।
উল্লেখ্য, কালীঘাটের বৈঠক শেষে বেরিয়েই শনিবার ফের একবার ফিরহাদ হাকিম এক ব্যক্তি, এক পদ নীতি প্রসঙ্গে দলের অবস্থানের কথা স্পষ্ট দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, “আমাদের নেত্রী যে সিদ্ধান্ত নেবেন, দলকে সেই সিদ্ধান্তই মানা হবে। এই ধরনের পোস্টের অনুমোদন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দেয় না।” এই ধরনের পোস্টগুলি যে দলের স্বার্থে নয়, সেই কথাও স্পষ্ট করে দেন তিনি। তারপর তৃণমূল সূত্র মারফত যে খবর পাওয়া যাচ্ছে, তাতে দলের ছাত্র ও যুব সংগঠনের পদাধিকারীদের ক্ষেত্রেও কোনও পরিবর্তন এলে তাতে খুব একটা অবাক হওয়ার নয়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা : তৃণমূলের (Trinamool Congress) সোশ্যাল মিডিয়ায় যাঁরা বেশি সক্রিয় থাকেন, তাঁদের বেশিরভাগই ছাত্র ও যুব সংগঠনের। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায়, যেভাবে এক ব্যক্তি এক পদ (One Person One Post) নীতির সমর্থনে ক্যাম্পেন চলেছে ডিজিটাল মিডিয়ায়, তাতে মোটেও সন্তুষ্ট নয় তৃণমূল নেতৃত্ব। ফলে সেই সব ছাত্র ও যুব নেতাদের ভূমিকাও তৃণমূল শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে আতস কাচের নীচে পড়েছে। প্রয়োজনে ছাত্র ও যুব সংগঠনের পদাধিকারীদের ক্ষেত্রেও নতুন করে চিন্তা ভাবনা করতে পারেন তৃণমূল নেতৃত্ব। শনিবারের বৈঠকে সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন তাঁরা। অন্তত সূত্র মারফত এমনটাই জানা গিয়েছে। এমনটাও শোনা যাচ্ছে, তৃণমূলের এই ‘ডিজিটাল আর্মি’কে সতর্ক করার জন্য অভিষেককে নির্দেশ দিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছুটা বিরক্তির সুরেই অভিষেককে নাকি তিনি বলেছেন, “যারা সোশ্যাল মিডিয়া করছে, তাদের বল এ সব কম করে দলের কাজে মন দিতে, দলের সংগঠনের কাজ করতে।”
সাম্প্রতিক অতীতে এক ব্যক্তি এক পদ নীতিকে কেন্দ্র করে যেভাব ফেসবুকে, টুইটারে ‘বিপ্লব’ হয়ে গিয়েছে, তাতে যে দলনেত্রী মোটেও সন্তুষ্ট নন, শনিবারের বৈঠক থেকে তার স্পষ্ট ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছে। এক ব্যক্তি এক পদ নীতি যে দল মান্যতা দেয় না, সেই কথা বলতে শোনা গিয়েছে ফিরহাদ হাকিমকে। তিনি এও বলেছিলেন যে দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমোদন নিয়েই তিনি এই কথা বলছেন। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সেই পোস্ট সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধও করেছিলেন। কিন্তু তারপরেও দলের অন্যতম তরুণ নেতা দেবাংশু ভট্টাচার্যকে বলতে শোনা গিয়েছিল, যতক্ষণ না তিনি দলনেত্রীর থেকে সেই বার্তা পাচ্ছেন, ততক্ষণ তিনি সরাবেন না।
উল্লেখ্য, কালীঘাটের বৈঠক শেষে বেরিয়েই শনিবার ফের একবার ফিরহাদ হাকিম এক ব্যক্তি, এক পদ নীতি প্রসঙ্গে দলের অবস্থানের কথা স্পষ্ট দিয়েছিলেন। বলেছিলেন, “আমাদের নেত্রী যে সিদ্ধান্ত নেবেন, দলকে সেই সিদ্ধান্তই মানা হবে। এই ধরনের পোস্টের অনুমোদন সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস দেয় না।” এই ধরনের পোস্টগুলি যে দলের স্বার্থে নয়, সেই কথাও স্পষ্ট করে দেন তিনি। তারপর তৃণমূল সূত্র মারফত যে খবর পাওয়া যাচ্ছে, তাতে দলের ছাত্র ও যুব সংগঠনের পদাধিকারীদের ক্ষেত্রেও কোনও পরিবর্তন এলে তাতে খুব একটা অবাক হওয়ার নয়।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা