Vande Bharat Express : বিমানের মতো অত্যাধুনিক শৌচাগার, ৩২ ইঞ্চির ডিসপ্লে, আর কী কী সুবিধা থাকছে রাজকীয় বন্দে ভারতে?

TV9 Bangla Digital | Edited By: জয়দীপ দাস

Dec 30, 2022 | 6:30 AM

Vande Bharat Express : রেল সূত্রে খবর, সপ্তাহে ৬ দিন পাওয়া যাবে পরিষেবা। শুধুমাত্র বুধবার বন্ধ থাকবে দেশের দ্রুততম এই ট্রেনের পরিষেবা।

1 / 7
নতুন বছরেই বন্দে ভারত এক্সেপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রা শুরু হচ্ছে বাংলায়। ৩০ ডিসেম্বরেই হাওড়া স্টেশনে এই ট্রেনের উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। বাঁচবে সময়, এই দেশের সবথেকে দ্রুত গ্রামী এক্সপ্রেসের হাত ধরে এখন থেকে মাত্র ৮ ঘণ্টাতেই পৌঁছে যাওয়া যাবে নিউ-জলপাইগুড়ি। কিন্তু এই ট্রেনে চড়তে গেলে কাটতে হবে কত টাকার টিকিট?

নতুন বছরেই বন্দে ভারত এক্সেপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রা শুরু হচ্ছে বাংলায়। ৩০ ডিসেম্বরেই হাওড়া স্টেশনে এই ট্রেনের উদ্বোধন করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi)। বাঁচবে সময়, এই দেশের সবথেকে দ্রুত গ্রামী এক্সপ্রেসের হাত ধরে এখন থেকে মাত্র ৮ ঘণ্টাতেই পৌঁছে যাওয়া যাবে নিউ-জলপাইগুড়ি। কিন্তু এই ট্রেনে চড়তে গেলে কাটতে হবে কত টাকার টিকিট?

2 / 7
বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১৬টি চেয়ার কার কোচ রয়েছে। এই ট্রেনে থাকছে দু ধরনের আসন। তারমধ্যে হাওড়া থেকে এনজেপি চেয়ার কারের ভাড়া থাকছে ১,৫৪৩ টাকা। এক্সিকিউটিভ ক্লাসের ভাড়া থাকছে ২৮০৩ টাকা।

বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ১৬টি চেয়ার কার কোচ রয়েছে। এই ট্রেনে থাকছে দু ধরনের আসন। তারমধ্যে হাওড়া থেকে এনজেপি চেয়ার কারের ভাড়া থাকছে ১,৫৪৩ টাকা। এক্সিকিউটিভ ক্লাসের ভাড়া থাকছে ২৮০৩ টাকা।

3 / 7
রেল সূত্রে খবর, গোটা ট্রেনে থাকছে ১০৬টি সিসি ক্যামেরা। সিটের পাশে মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট থাকার পাশাপাশি বই পড়ার আলোও থাকছে। প্রতি কামরায় ৩২ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লেতে দেখা যাবে টিভি। এই ট্রেনে থাকছে অত্যাধুনিক ‘টক ব্যাক’ ব্যবস্থা। বিপত্তির সময়ে চালকের সঙ্গে দ্রুত কথা বলতে পারবেন যাত্রীরা।

রেল সূত্রে খবর, গোটা ট্রেনে থাকছে ১০৬টি সিসি ক্যামেরা। সিটের পাশে মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট থাকার পাশাপাশি বই পড়ার আলোও থাকছে। প্রতি কামরায় ৩২ ইঞ্চির বড় ডিসপ্লেতে দেখা যাবে টিভি। এই ট্রেনে থাকছে অত্যাধুনিক ‘টক ব্যাক’ ব্যবস্থা। বিপত্তির সময়ে চালকের সঙ্গে দ্রুত কথা বলতে পারবেন যাত্রীরা।

4 / 7
অন্যদিকেই ট্রেনে থাকছে বিমানের মতো ভ্যাকুয়াম সিস্টেম যুক্ত শৌচাগার। এমনকী শৌচাগারে মানুষ থাকলে অন্য যাত্রীরা সিটে বসে বসেই সামনে থাকা ডিজিটাল ডিসপ্লেতে তা দেখতেও পাবেন। রেল সূত্রে খবর, আপ ২২৩০১ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশে ছাড়বে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে। নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছবে দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে।  তবে সপ্তাহে শুধুমাত্র বুধবার চলবে না এই ট্রেন।

অন্যদিকেই ট্রেনে থাকছে বিমানের মতো ভ্যাকুয়াম সিস্টেম যুক্ত শৌচাগার। এমনকী শৌচাগারে মানুষ থাকলে অন্য যাত্রীরা সিটে বসে বসেই সামনে থাকা ডিজিটাল ডিসপ্লেতে তা দেখতেও পাবেন। রেল সূত্রে খবর, আপ ২২৩০১ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির উদ্দেশে ছাড়বে ভোর ৫টা ৫০ মিনিটে। নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছবে দুপুর ১টা ২৫ মিনিটে। তবে সপ্তাহে শুধুমাত্র বুধবার চলবে না এই ট্রেন।

5 / 7
অন্যদিকে ডাউন ২২৩০২ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে ছাড়বে দুপুর ২টো ৫০ মিনিটে। ট্রেনটি হাওড়ায় পৌঁছবে রাত ১০টা ২০ মিনিটে। এতদিন এই পথে সবথেকে দ্রুতগতিতে যেত শতাব্দী এক্সপ্রেস। এবার এই তালিকায় শতাব্দীকে ছাপিয়ে নবতম সংযোজন বন্দেভারত এক্সপ্রেস।

অন্যদিকে ডাউন ২২৩০২ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে ছাড়বে দুপুর ২টো ৫০ মিনিটে। ট্রেনটি হাওড়ায় পৌঁছবে রাত ১০টা ২০ মিনিটে। এতদিন এই পথে সবথেকে দ্রুতগতিতে যেত শতাব্দী এক্সপ্রেস। এবার এই তালিকায় শতাব্দীকে ছাপিয়ে নবতম সংযোজন বন্দেভারত এক্সপ্রেস।

6 / 7
৫৬৫ কিলোমিটার যাত্রাপথে তিনটি স্টেশনে থামবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। মাঝে দাঁড়াবে বোলপুর, মালদা টাউন ও বারসোই স্টেশনে। তবে যেহেতু বাংলার বুকে চলছে এই ট্রেন। তাই যাত্রীদের খাবারের মেনুতেও থাকছে বাঙালি চমক।

৫৬৫ কিলোমিটার যাত্রাপথে তিনটি স্টেশনে থামবে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। মাঝে দাঁড়াবে বোলপুর, মালদা টাউন ও বারসোই স্টেশনে। তবে যেহেতু বাংলার বুকে চলছে এই ট্রেন। তাই যাত্রীদের খাবারের মেনুতেও থাকছে বাঙালি চমক।

7 / 7
সূত্রের খবর, ট্রেনে ওঠার পর যাত্রীদের স্বাগত জানাতে দেওয়া হতে পারে ডাবের জল। সঙ্গে থাকবে চা-কফি। লাঞ্চে বাসমতি চালের ভাত, সোনামুগ ডাল, তরকারি, মাছের ঝোল, চিকেন, ফিশ ফ্রাই থাকছে। অন্যদিকে ফিরতে পথে সন্ধ্যায় যাত্রীদের জন্য অন্যান্য খাবারের সঙ্গে থাকছে স্ন্যাক্সের ব্য়বস্থা। স্ন্যাক্স হিসেবে দেওয়া হবে চা, সিঙাড়া, কেক বা মিষ্টি।

সূত্রের খবর, ট্রেনে ওঠার পর যাত্রীদের স্বাগত জানাতে দেওয়া হতে পারে ডাবের জল। সঙ্গে থাকবে চা-কফি। লাঞ্চে বাসমতি চালের ভাত, সোনামুগ ডাল, তরকারি, মাছের ঝোল, চিকেন, ফিশ ফ্রাই থাকছে। অন্যদিকে ফিরতে পথে সন্ধ্যায় যাত্রীদের জন্য অন্যান্য খাবারের সঙ্গে থাকছে স্ন্যাক্সের ব্য়বস্থা। স্ন্যাক্স হিসেবে দেওয়া হবে চা, সিঙাড়া, কেক বা মিষ্টি।

Next Photo Gallery