VIDEO: ‘বালু কেমন আছেন?’ প্রশ্ন করতেই স্রেফ হাসলেন মেডিক্যাল বোর্ডের চিকিৎসকরা!

Sourav Dutta | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Nov 25, 2023 | 10:51 AM

Jyotipriya Mallick: বালুকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় পরিস্থিতি যে তৈরি হয়নি, তা তাঁদের হাবভাবেই বোঝা যাচ্ছিল।এক চিকিৎসক মুখে হাসি নিয়ে বলেন, "আমরা কিছু বলব না।" তখনও চিকিৎসকের মুখে হাসি ছিল। ফের তাঁদের প্রশ্ন করেন TV9 বাংলার প্রতিনিধি। 

Follow Us

কলকাতা: এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে চিকিৎসাধীন বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক । তাঁর চিকিৎসায় তৈরি হয়েছে মেডিক্যাল বোর্ডও। বৃহস্পতিবার সকালে মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা দেখে বের হন। বালুকে দেখে বেরনোর সময়ে চিকিৎসকদের প্রশ্ন করছেন TV9 বাংলার প্রতিনিধি। তাঁদের প্রশ্ন করা হয়েছিল, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কেমন আছেন?” তিন চিকিৎসকই মুখে হাসি নিয়ে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের আবারও প্রশ্ন করা হয়, বালুর  শারীরিক অসুস্থতা কতখানি? আবারও হাসছিলেন চিকিৎসকরা। তাঁরা কোনও কথাই বলছেন। হাসি যেন তাঁদের থামছেই না।

বালুকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় পরিস্থিতি যে তৈরি হয়নি, তা তাঁদের হাবভাবেই বোঝা যাচ্ছিল।এক চিকিৎসক মুখে হাসি নিয়ে বলেন, “আমরা কিছু বলব না।” তখনও চিকিৎসকের মুখে হাসি ছিল। ফের তাঁদের প্রশ্ন করেন TV9 বাংলার প্রতিনিধি।  ‘আর কতদিন হাসপাতালে থাকতে হবে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে?’ তখন দেখা যায়, এক জন চিকিৎসক আবার হাসতে হাসতেই আঙুল উঁচিয়ে তাঁর সহকর্মীর  দিকেই ইঙ্গিত করলেন। আর সেই চিকিৎসক বললেন, ‘আমাদের কিছু বলার নেই।’ বৃহস্পতিবার মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে দেখে ফেরার সময় কার্যত নিশ্চুপ। মুখে মৃদু হাসি। বাক্যহারা। চিকিৎসকরা গাড়িতে উঠে চলে যান।

জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক মঙ্গলবার রাতে জেলে অসুস্থতা বোধ করে। জেল হাসপাতালের পরামর্শে তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কার্ডিওলজি বিভাগে প্রথমে আড়াই ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয় তাঁকে। বেডও পেলেন সেখানে। অথচ তাঁর চিকিৎসায় যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হল, সেখানে কার্ডিওলজি বিভাগের কোনও চিকিৎসকই ছিল না। কারণ হাসপাতাল সূত্রে খবর, কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসকরা প্রথমে বালুর বুকের কোনও সমস্যা দেখেননি। তারপর ডাকা হয় নিউরোলজি বিভাগের চিকিৎসকদের।

কারণ বালু আগে দাবি করেছিলেন, তাঁর বাঁ দিকটা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। তারপর নিউরোমেডিসিন বিভাগের চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে বালুকে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু ভর্তি হন কার্ডিওলজি বিভাগেই। এখানে বালুর হাসপাতালে ভর্তির পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। আরও উল্লেখ্য, বালুর চিকিৎসায় প্রথমে যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়, তাতে কার্ডিওলজির কোনও চিকিৎসকই ছিলেন না।

আবার বুধবারই বিকালের দিকে ১১ সদস্যের আরও একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়। সেখানে থাকেন কার্ডিওলজিস্টও। বালু বর্তমানে এসএসকেএম-এ চিকিৎসাধীন। কিন্তু তিনি কেমন আছেন? তার কোনও রিপোর্ট এই মুহূর্তে দিলেন না চিকিৎসকরা। শুধু হাসলেন।

কলকাতা: এসএসকেএম হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগে চিকিৎসাধীন বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক । তাঁর চিকিৎসায় তৈরি হয়েছে মেডিক্যাল বোর্ডও। বৃহস্পতিবার সকালে মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা দেখে বের হন। বালুকে দেখে বেরনোর সময়ে চিকিৎসকদের প্রশ্ন করছেন TV9 বাংলার প্রতিনিধি। তাঁদের প্রশ্ন করা হয়েছিল, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কেমন আছেন?” তিন চিকিৎসকই মুখে হাসি নিয়ে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের আবারও প্রশ্ন করা হয়, বালুর  শারীরিক অসুস্থতা কতখানি? আবারও হাসছিলেন চিকিৎসকরা। তাঁরা কোনও কথাই বলছেন। হাসি যেন তাঁদের থামছেই না।

বালুকে নিয়ে উদ্বিগ্ন হওয়ায় পরিস্থিতি যে তৈরি হয়নি, তা তাঁদের হাবভাবেই বোঝা যাচ্ছিল।এক চিকিৎসক মুখে হাসি নিয়ে বলেন, “আমরা কিছু বলব না।” তখনও চিকিৎসকের মুখে হাসি ছিল। ফের তাঁদের প্রশ্ন করেন TV9 বাংলার প্রতিনিধি।  ‘আর কতদিন হাসপাতালে থাকতে হবে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে?’ তখন দেখা যায়, এক জন চিকিৎসক আবার হাসতে হাসতেই আঙুল উঁচিয়ে তাঁর সহকর্মীর  দিকেই ইঙ্গিত করলেন। আর সেই চিকিৎসক বললেন, ‘আমাদের কিছু বলার নেই।’ বৃহস্পতিবার মেডিক্যাল বোর্ডের সদস্যরা জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে দেখে ফেরার সময় কার্যত নিশ্চুপ। মুখে মৃদু হাসি। বাক্যহারা। চিকিৎসকরা গাড়িতে উঠে চলে যান।

জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক মঙ্গলবার রাতে জেলে অসুস্থতা বোধ করে। জেল হাসপাতালের পরামর্শে তাঁকে এসএসকেএম হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। সেখানে কার্ডিওলজি বিভাগে প্রথমে আড়াই ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখা হয় তাঁকে। বেডও পেলেন সেখানে। অথচ তাঁর চিকিৎসায় যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হল, সেখানে কার্ডিওলজি বিভাগের কোনও চিকিৎসকই ছিল না। কারণ হাসপাতাল সূত্রে খবর, কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসকরা প্রথমে বালুর বুকের কোনও সমস্যা দেখেননি। তারপর ডাকা হয় নিউরোলজি বিভাগের চিকিৎসকদের।

কারণ বালু আগে দাবি করেছিলেন, তাঁর বাঁ দিকটা পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়ছে। তারপর নিউরোমেডিসিন বিভাগের চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে বালুকে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু ভর্তি হন কার্ডিওলজি বিভাগেই। এখানে বালুর হাসপাতালে ভর্তির পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। আরও উল্লেখ্য, বালুর চিকিৎসায় প্রথমে যে মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়, তাতে কার্ডিওলজির কোনও চিকিৎসকই ছিলেন না।

আবার বুধবারই বিকালের দিকে ১১ সদস্যের আরও একটি মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়। সেখানে থাকেন কার্ডিওলজিস্টও। বালু বর্তমানে এসএসকেএম-এ চিকিৎসাধীন। কিন্তু তিনি কেমন আছেন? তার কোনও রিপোর্ট এই মুহূর্তে দিলেন না চিকিৎসকরা। শুধু হাসলেন।

Next Article