কলকাতা: বৃষ্টি থেমেছে। মেঘ কেটেছে। শুকনো হাওয়ায় আবার নেমেছে তাপমাত্রা। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে হয়েছে ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা আর কমার সম্ভাবনা নেই। বরং সপ্তাহের শেষে বাড়তে পারে তাপমাত্রা।
কেন? কারণ, এক নিম্নচাপের প্রভাব কাটতে না-কাটতেই কাঁটা আরও এক নিম্নচাপ। ঠান্ডায় বাধা দেবে নতুন পশ্চিমী ঝঞ্ঝাও। রবিবার, সোমবার নাগাদ ফের বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিরও সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে। নিম্নচাপের সম্ভাব্য অভিমুখ তামিলনাড়ু-অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল। তবে দূরে থাকলেও আরও একবার ঠান্ডা আমেজের বারোটা বাজাবে সাগরের নিম্নচাপ। বৃষ্টি চিন্তায় রাখবে বাংলার চাষিদেরও।
তাপমাত্রা শুক্রবার পর্যন্ত নিম্নমুখী থাকবে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহের শেষে আরব সাগরে এবং মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপরে নিম্নচাপ অক্ষরেখা অবস্থান করবে। তার জেরে আবার বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প ঢুকতে পারে রাজ্যে। তার ফলে বাধা পাবে শীত। জাঁকিয়ে শীত পড়তে আমাদের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
গত দুদিন ধরেই একটি স্যাঁতস্যাঁতেভাব সর্বত্র। আলিপুর হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বঙ্গোপসাগর থেকে আসা জ্বলীয়বাষ্পের জেরেই দক্ষিণের জেলাগুলিতে গত দুদিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল। বাদ ছিল না মহানগরও। ১৬ নভেম্বর আবহাওয়া শুষ্ক থাকার কথা ছিল। তবে মঙ্গলে আবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা-সহ দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের সব জায়গায় বৃষ্টি হয় অল্প।
বঙ্গোপসাগর থেকে আসা জ্বলীয় বাষ্পের জেরেই কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে মেঘলা আকাশের পাশাপাশি হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে মূলত পরিষ্কার আকাশ থাকবে এবং তাপমাত্রার কোন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই।
রাজ্যে উত্তুরে হাওয়া ঢোকায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল পূবালি বাতাস। তার দাপটে বঙ্গোপসাগর থেকে রাজ্যে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছিল। এর প্রভাবে গত কয়েকদিনে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হয়েছে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায়। এখন সেই বাধা কিছুটা কেটেছে।
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ক্রমশ পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিকে এগিয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে এগবে। সরাসরি প্রভাব না পড়লেও পরোক্ষ প্রভাবে পূবালি হাওয়ায় প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকতে পারে রাজ্যে। দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলাগুলিতে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে আগামী সপ্তাহের শেষ দিকে।
কলকাতা: বৃষ্টি থেমেছে। মেঘ কেটেছে। শুকনো হাওয়ায় আবার নেমেছে তাপমাত্রা। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে হয়েছে ১৮.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আপাতত তাপমাত্রা আর কমার সম্ভাবনা নেই। বরং সপ্তাহের শেষে বাড়তে পারে তাপমাত্রা।
কেন? কারণ, এক নিম্নচাপের প্রভাব কাটতে না-কাটতেই কাঁটা আরও এক নিম্নচাপ। ঠান্ডায় বাধা দেবে নতুন পশ্চিমী ঝঞ্ঝাও। রবিবার, সোমবার নাগাদ ফের বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিরও সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গে। নিম্নচাপের সম্ভাব্য অভিমুখ তামিলনাড়ু-অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল। তবে দূরে থাকলেও আরও একবার ঠান্ডা আমেজের বারোটা বাজাবে সাগরের নিম্নচাপ। বৃষ্টি চিন্তায় রাখবে বাংলার চাষিদেরও।
তাপমাত্রা শুক্রবার পর্যন্ত নিম্নমুখী থাকবে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, চলতি সপ্তাহের শেষে আরব সাগরে এবং মধ্য বঙ্গোপসাগরের ওপরে নিম্নচাপ অক্ষরেখা অবস্থান করবে। তার জেরে আবার বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প ঢুকতে পারে রাজ্যে। তার ফলে বাধা পাবে শীত। জাঁকিয়ে শীত পড়তে আমাদের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।
গত দুদিন ধরেই একটি স্যাঁতস্যাঁতেভাব সর্বত্র। আলিপুর হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, বঙ্গোপসাগর থেকে আসা জ্বলীয়বাষ্পের জেরেই দক্ষিণের জেলাগুলিতে গত দুদিন বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল। বাদ ছিল না মহানগরও। ১৬ নভেম্বর আবহাওয়া শুষ্ক থাকার কথা ছিল। তবে মঙ্গলে আবার দক্ষিণ ২৪ পরগনা-সহ দুই মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রামের সব জায়গায় বৃষ্টি হয় অল্প।
বঙ্গোপসাগর থেকে আসা জ্বলীয় বাষ্পের জেরেই কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে মেঘলা আকাশের পাশাপাশি হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল। উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে মূলত পরিষ্কার আকাশ থাকবে এবং তাপমাত্রার কোন উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নেই।
রাজ্যে উত্তুরে হাওয়া ঢোকায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল পূবালি বাতাস। তার দাপটে বঙ্গোপসাগর থেকে রাজ্যে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকছিল। এর প্রভাবে গত কয়েকদিনে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হয়েছে কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকায়। এখন সেই বাধা কিছুটা কেটেছে।
দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ ক্রমশ পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিকে এগিয়ে আরও শক্তিশালী হয়ে তামিলনাড়ু উপকূলের দিকে এগবে। সরাসরি প্রভাব না পড়লেও পরোক্ষ প্রভাবে পূবালি হাওয়ায় প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকতে পারে রাজ্যে। দক্ষিণবঙ্গের উপকূলের জেলাগুলিতে আবহাওয়ার পরিবর্তন হতে পারে আগামী সপ্তাহের শেষ দিকে।