Kalyan Banerjee Nazrul Islam: ভরা সেমিনারে তুমুল বিতণ্ডায় কল্যাণ-নজরুল, রইল ভিডিয়ো

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Sep 16, 2022 | 9:45 PM

Kalyan Banerjee: শুক্রবার সারা বাংলা আইনজীবী ঐক্য মঞ্চ হাইকোর্ট ইউনিটের একটি সেমিনার ছিল। ন্যয় বিচারের ব্যবস্থার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচার ব্যবস্থার ভূমিকা নিয়ে এই সেমিনারে আলোচনা চলছিল।

Follow Us

কলকাতা: একজন সাংসদ, অন্যজন অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস। প্রকাশ্যে তাঁদের বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ার দৃশ্য দেখল শুক্রবারের কলকাতা প্রেস ক্লাব। প্রকাশ্যে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস নজরুল ইসলামের মধ্যে সেই কথা কাটাকাটির ঘটনা দেখে তাজ্জব উপস্থিত বাকি অতিথিরাও। কিন্তু কি নিয়ে এই গোলমালের সূত্রপাত? শুক্রবার সারা বাংলা আইনজীবী ঐক্য মঞ্চ হাইকোর্ট ইউনিটের একটি সেমিনার ছিল। ন্যয় বিচারের ব্যবস্থার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচার ব্যবস্থার ভূমিকা নিয়ে এই সেমিনারে আলোচনা চলছিল।

তখন বলছিলেন নজরুল ইসলাম। তাঁর ডানদিকে বসেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায়, সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখার সময় নজরুল ইসলাম ডোমকলের একটি ভোট প্রক্রিয়ায় শাসকদলের বাধাদানের অভিযোগ তুলে সরব হন। এরপরই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মেজাজ হারান বলেন অভিযোগ। বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা।

নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করা যাবে কি না, সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন নজরুল ইসলাম। শাসকদলের বাধার কথা আসতেই উত্তেজিত হয় পড়েন কল্যাণ। চেয়ার ছেড়ে উঠে নজরুলের দিকে আঙুল নেড়ে সুর চড়ান তিনি। ব্যক্তিগত সম্পত্তির অভিযোগ তুলে নজরুলকে নিশানা করেন তৃণমূল সাংসদ। পরিস্থিতি অপ্রীতিকর বুঝে এগিয়ে আসেন উদ্যোক্তারা। তাদের মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়।

কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “এটা একটা অরাজনৈতিক ইস্যু ছিল। কেউ এটা নিয়ে রাজনীতির কথা বলতে শুরু করেন। সেটা তো প্রত্যাশিত নয়। আমি কিন্তু আসার আগে বক্তাদের নাম শুনেছিলাম। আমাকে বলা হয়নি এই ভদ্রলোক থাকবেন। থাকলে আমি আসতামই না।” অন্যদিকে নজরুল ইসলাম বলেন, “চিৎকার করে আমার কথা বন্ধ করে দেবেন আমি তেমন লোক না।”

কলকাতা: একজন সাংসদ, অন্যজন অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস। প্রকাশ্যে তাঁদের বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ার দৃশ্য দেখল শুক্রবারের কলকাতা প্রেস ক্লাব। প্রকাশ্যে শ্রীরামপুরের তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও অবসরপ্রাপ্ত আইপিএস নজরুল ইসলামের মধ্যে সেই কথা কাটাকাটির ঘটনা দেখে তাজ্জব উপস্থিত বাকি অতিথিরাও। কিন্তু কি নিয়ে এই গোলমালের সূত্রপাত? শুক্রবার সারা বাংলা আইনজীবী ঐক্য মঞ্চ হাইকোর্ট ইউনিটের একটি সেমিনার ছিল। ন্যয় বিচারের ব্যবস্থার ক্ষেত্রে পুলিশ ও বিচার ব্যবস্থার ভূমিকা নিয়ে এই সেমিনারে আলোচনা চলছিল।

তখন বলছিলেন নজরুল ইসলাম। তাঁর ডানদিকে বসেছিলেন সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায়, সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। বক্তব্য রাখার সময় নজরুল ইসলাম ডোমকলের একটি ভোট প্রক্রিয়ায় শাসকদলের বাধাদানের অভিযোগ তুলে সরব হন। এরপরই কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মেজাজ হারান বলেন অভিযোগ। বিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তাঁরা।

নিজের ভোটাধিকার প্রয়োগ করা যাবে কি না, সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন নজরুল ইসলাম। শাসকদলের বাধার কথা আসতেই উত্তেজিত হয় পড়েন কল্যাণ। চেয়ার ছেড়ে উঠে নজরুলের দিকে আঙুল নেড়ে সুর চড়ান তিনি। ব্যক্তিগত সম্পত্তির অভিযোগ তুলে নজরুলকে নিশানা করেন তৃণমূল সাংসদ। পরিস্থিতি অপ্রীতিকর বুঝে এগিয়ে আসেন উদ্যোক্তারা। তাদের মধ্যস্থতায় পরিস্থিতি সামাল দেওয়া যায়।

কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য, “এটা একটা অরাজনৈতিক ইস্যু ছিল। কেউ এটা নিয়ে রাজনীতির কথা বলতে শুরু করেন। সেটা তো প্রত্যাশিত নয়। আমি কিন্তু আসার আগে বক্তাদের নাম শুনেছিলাম। আমাকে বলা হয়নি এই ভদ্রলোক থাকবেন। থাকলে আমি আসতামই না।” অন্যদিকে নজরুল ইসলাম বলেন, “চিৎকার করে আমার কথা বন্ধ করে দেবেন আমি তেমন লোক না।”

Next Article