AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Election Commission All Party Meeting: CEO দফতরে সর্বদলীয় বৈঠকের মাঝেই লাগল বাকবিতণ্ডা, ‘অসন্তুষ্ট’ মুখে বেরিয়ে এলেন অরূপ

Election Commission All Party Meeting: তবে বৈঠক যতটা শান্তিপূর্ণ হওয়ার কথা, ততটা কিন্তু মোটেই হয়নি। তৃণমূলের মুখে থেকেছে 'অসন্তুষ্টি'। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরবালের দফতরে রুদ্ধদ্বার সর্বদলীয় বৈঠক চলাকালীন বাইরে থেকে বাকবিতণ্ডার শব্দ পাওয়া যায়।

Election Commission All Party Meeting: CEO দফতরে সর্বদলীয় বৈঠকের মাঝেই লাগল বাকবিতণ্ডা, 'অসন্তুষ্ট' মুখে বেরিয়ে এলেন অরূপ
মুখ্য় নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে তৃণমূলImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Aug 29, 2025 | 5:27 PM
Share

কলকাতা: রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরে সময় মেনেই যেন মিটল সর্বদলীয় বৈঠক। সকাল থেকে ভোটার সমীক্ষা, নির্বাচনী প্রস্তুতির মতো নানা সম্ভবনা নিয়ে আলোচনা হলেও বৈঠকের অভিমুখ থেকে ভোটার পুনর্বিন্যাসের মধ্যে দিয়ে বুথ বৃদ্ধিতেই। এদিনের আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছিল রাজ্যের শাসক থেকে বিরোধী শিবির। গলায় ‘নো SIR’ পোস্টার ঝুলিয়ে গিয়েছিলেন কংগ্রেস প্রতিনিধিরা।

তৃণমূলের তরফে শুক্রের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস, পুলক রায় ও সাংসদ পার্থ ভৌমিক। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অরূপ বিশ্বাস বলেন, “আগে একটা বুথে ১৫০০ জনের বেশি ভোটার ভোট দিতে পারতেন। কিন্তু কমিশনের নয়া নিয়ম অনুয়ায়ী, এবার থেকে প্রতি বুথে ১২০০ জন ভোটার থাকবেন। আর যারা বাড়তি তাদের নিয়ে আলাদা বুথ তৈরি হবে। আমাদের এই নিয়মে কোনও আপত্তি নেই। শুধু একটা বক্তব্য, ভোটারের ভোট কেন্দ্র যেন তার বাড়ির কাছে হয়। কমিশন যেন কোনও উপায়ে ভোট কমানোর চেষ্টা না করে।”

তবে বৈঠক যতটা শান্তিপূর্ণ হওয়ার কথা, ততটা কিন্তু মোটেই হয়নি। তৃণমূলের মুখে থেকেছে ‘অসন্তুষ্টি’। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক মনোজ আগরবালের দফতরে রুদ্ধদ্বার সর্বদলীয় বৈঠক চলাকালীন বাইরে থেকে বাকবিতণ্ডার শব্দ পাওয়া যায়। বৈঠকের মাঝেই কি তা হলে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েছিল রাজনৈতিক দলগুলি? এই প্রশ্ন করা হয়েছিল অরূপ বিশ্বাসকেও।

তিনি বলেন, “আমরা যখন কমিশনের কাছে আসি, তখন মানুষের কথা বলতে আসি। কিন্তু কেউ কেউ নিজেদের দলের কথা বলতে আসেন। নির্বাচন কমিশনের কাছে আমাদের সাফ দাবি, তারা অন্তত নিরপেক্ষতাটা বজায় রাখুক।” অর্থাৎ, বিবাদ স্পষ্ট। কিন্তু কারণ খানিক আধারে

এদিনের বৈঠকের সময় কংগ্রেসকে দেখা গিয়েছিল SIR-বিরোধী পোস্টার হাতে প্রবেশ করতে। যা অবশ্য অরূপ দেখেননি বলেই দাবি করেছেন। তাঁর কথায়, “আমরা প্রথম সারির দল তো প্রথমেই বসি, পিছনে কী হয় জানি না।” এই বৈঠকে SIR নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি। বৈঠকের অভিমুখ সেদিকেও ছিল না বলে দাবি অরূপের। তবে বৈঠক শেষে SIR বিরোধিতায় বজায় থেকেছে। তাঁর সাফ কথা, “বাংলায় SIR হবে না।”