Kerosene: দেশের ৬৭ শতাংশ কেরোসিন লাগে শুধু বাংলাতেই, কারণ খুঁজলেন মালব্য
Kerosene: বাংলায় কেরোসিন তেলের চাহিদা নিয়ে রাজ্যসভায় সম্প্রতি প্রশ্ন তুলেছিলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। তার জবাব দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক জানায়, রান্না ও আলোর জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে কেরোসিন পাঠায় কেন্দ্র। রেশন দোকানের মাধ্যমে তা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যায়।
কলকাতা: বছর আটেক আগে উজ্জ্বলা যোজনা শুরু করেছে কেন্দ্র। দেশের কোণায় কোণায় পৌঁছে গিয়েছে রান্নার গ্যাসের সুবিধা। এই পরিস্থিতিতেও বাংলায় কেরোসিন তেলের চাহিদা নিয়ে শাসকদল তৃণমূলকে বিঁধল বিজেপি। দেশের মোট কেরোসিন তেলের চাহিদার মধ্যে বাংলাতেই তা প্রায় ৬৭ শতাংশ। এর কারণ দারিদ্র, কালোবাজারি নাকি অনুপ্রবেশ, সেই প্রশ্ন তুললেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য।
বাংলায় কেরোসিন তেলের চাহিদা নিয়ে রাজ্যসভায় সম্প্রতি প্রশ্ন তুলেছিলেন বিজেপির রাজ্যসভার সাংসদ শমীক ভট্টাচার্য। তার জবাব দিতে গিয়ে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রক জানায়, রান্না ও আলোর জন্য রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিতে কেরোসিন পাঠায় কেন্দ্র। রেশন দোকানের মাধ্যমে তা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে যায়। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে পশ্চিমবঙ্গকে ৭ লক্ষ ৪ হাজার ১৬ কিলোলিটার কেরোসিন দেওয়া হয়। সেখানে সবমিলিয়ে সারা দেশে কেরোসিনের চাহিদা ছিল ১০ লক্ষ ৬০ হাজার ৫২৪ কিলোলিটার। ফলে মোট কেরোসিনের শুধু ৬৬.৩৮ শতাংশই গিয়েছে বাংলায়। দ্বিতীয় স্থানে থাকা বিহারে গিয়েছে ৬.০২ শতাংশ।
If there was a Hall of Shame for Chief Ministers, Mamata Banerjee would figure right on top of the list…
Here is a shocking detail: West Bengal consumes nearly 67% of all Kerosene in India (refer Annexure). This despite saturated coverage of LPG.
What could be the reason?… pic.twitter.com/BEJB10NEBT
— Amit Malviya (@amitmalviya) December 6, 2024
রাজ্যসভায় এই তথ্য প্রকাশ্যে আসার পরই তৃণমূলকে আক্রমণ করেছেন বঙ্গ বিজেপির সহকারী পর্যবেক্ষক অমিত মালব্য। এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, “কী কারণে এত গ্রাহক? দারিদ্র্য? কালোবাজারি? নাকি প্রচুর অনুপ্রবেশকারী, যারা শাসক তৃণমূলের কাছে ভোটব্যাঙ্ক?”
বাংলায় কেরোসিন তেলের চাহিদার কারণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেন অমিত মালব্য। রান্নার গ্যাস রাজ্যের কোণায় কোণায় পৌঁছে যাওয়ার পরও কেন এত কেরোসিন প্রয়োজন, সেই প্রশ্ন তোলেন তিনি।