কলকাতা: এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন আচার্য। ইতিমধ্যেই সমাবর্তনে দেওয়া ডিগ্রির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। সমাবর্তনে ডিগ্রির সার্টিফিকেটে থাকা বুদ্ধদেব সাউয়ের সই আইনসিদ্ধ নয় বলে প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। রাজভবনের ব্যাখ্যা, আচার্য বুদ্ধদেব সাউকে অপসারণ করায় তিনি আর উপাচার্য নন। ফলে ডিগ্রি শংসাপত্রে বুদ্ধদেব সাউয়ের সই আইনসিদ্ধ নয়। আইনত সহ-উপাচার্য ডিগ্রি প্রদান করতে পারেন না বলেই রাজভবন সূত্রে খবর। ফলে প্রদান করা ডিগ্রিও বৈধ হতে পারে না বলেই মনে করছে রাজভবন।
রাজভবন সূত্রের খবর, এই ডিগ্রি পাওয়ার পর অনেক পড়ুয়া ও অভিভাবক আচার্যকে ইমেল করেন। ডিগ্রির বৈধতা নিয়ে জানতে চান তাঁরা। অপসারিত উপাচার্যের সই করা ডিগ্রি নিয়ে ভবিষ্যতে তাঁদের কোনওরকম অসুবিধা হতে পারে কি না তা নিয়েই তাঁরা জানতে চেয়ে এই ইমেল করেন বলে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে।
রাজভবনের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে রাজ্য সরকার বা শিক্ষা দফতরের কোনও ভূমিকা নেই।
উপাচার্য না থাকলে তাঁর দায়িত্ব কে নেবেন ঠিক করেন আচার্য। এদিকে সমাবর্তনের আগের দিন যেহেতু উপাচার্যকে আচার্য অপসারিত করেছেন, তাঁর সই শংসাপত্রে বৈধ কি না রাজভবন সে প্রশ্নের জবাব খুঁজছে। সূত্রের খবর, রাজ্যপাল এ নিয়ে আইনি পরামর্শও নিয়েছেন। আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন বলেও রাজভবন সূত্রের জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই টাস্ক ফোর্স গঠন করে ইউজিসি এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে রাজভবন।
কলকাতা: এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন আচার্য। ইতিমধ্যেই সমাবর্তনে দেওয়া ডিগ্রির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। সমাবর্তনে ডিগ্রির সার্টিফিকেটে থাকা বুদ্ধদেব সাউয়ের সই আইনসিদ্ধ নয় বলে প্রশ্ন তুলেছে রাজভবন। রাজভবনের ব্যাখ্যা, আচার্য বুদ্ধদেব সাউকে অপসারণ করায় তিনি আর উপাচার্য নন। ফলে ডিগ্রি শংসাপত্রে বুদ্ধদেব সাউয়ের সই আইনসিদ্ধ নয়। আইনত সহ-উপাচার্য ডিগ্রি প্রদান করতে পারেন না বলেই রাজভবন সূত্রে খবর। ফলে প্রদান করা ডিগ্রিও বৈধ হতে পারে না বলেই মনে করছে রাজভবন।
রাজভবন সূত্রের খবর, এই ডিগ্রি পাওয়ার পর অনেক পড়ুয়া ও অভিভাবক আচার্যকে ইমেল করেন। ডিগ্রির বৈধতা নিয়ে জানতে চান তাঁরা। অপসারিত উপাচার্যের সই করা ডিগ্রি নিয়ে ভবিষ্যতে তাঁদের কোনওরকম অসুবিধা হতে পারে কি না তা নিয়েই তাঁরা জানতে চেয়ে এই ইমেল করেন বলে রাজভবন সূত্রে জানা গিয়েছে।
রাজভবনের দাবি, বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে রাজ্য সরকার বা শিক্ষা দফতরের কোনও ভূমিকা নেই।
উপাচার্য না থাকলে তাঁর দায়িত্ব কে নেবেন ঠিক করেন আচার্য। এদিকে সমাবর্তনের আগের দিন যেহেতু উপাচার্যকে আচার্য অপসারিত করেছেন, তাঁর সই শংসাপত্রে বৈধ কি না রাজভবন সে প্রশ্নের জবাব খুঁজছে। সূত্রের খবর, রাজ্যপাল এ নিয়ে আইনি পরামর্শও নিয়েছেন। আদালতের দ্বারস্থ হতে পারেন বলেও রাজভবন সূত্রের জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যেই টাস্ক ফোর্স গঠন করে ইউজিসি এবং কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছে রাজভবন।