কলকাতা: চাকরির দাবিতে ৭০০ দিনের আন্দোলন। ধর্মতলার ধরনাতলা থেকে আলোর দিশা খুঁজছেন এসএলএসটি (SLST) চাকরি প্রার্থীরা। এবার সেই ধরনামঞ্চে ইংল্যান্ডের এক শিক্ষক। এমন ছবি দেখে অবাক তিনি। বলছেন, এ আন্দোলনে জোর আছে। তা না হলে একদিনের বেশি এই আন্দোলন টিকত না। ওই শিক্ষকের নাম ফ্রেট। বলেন, “আমি তো অবাক। এরকম কোয়ালিফায়েড লোকজন। অথচ চাকরির জন্য রাস্তায় বসে। ৭০০ দিন , ৯০০ দিন ধরে রাস্তায় বসে আছেন। এটা তো অনেকটা দীর্ঘ সময়।” ফ্রেট জানান, দেশে ফিরে এ বিষয়ে তিনি তাঁর সহকর্মীদেরও জানাবেন। আর মাত্র ৩০ দিন। এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন ২ বছরে পা দেবে। রবিবার ৭০০ দিনে পা দেয় এই আন্দোলন। এদিনই ভিনদেশি এক অতিথি শহরে এসে এ ছবি দেখল। এদিন আন্দোলনকারী যুবকদের একাংশ স্যান্ডো গেঞ্জি পরে ধরনাতলায় বসেছিলেন। বললেন, এটাও প্রতিবাদ!
এক আন্দোলনকারীর কথায়, “৭০০ দিন ধরে বসে আছি। নানাভাবে প্রতিবাদ করেছি। এবার কার্যত অর্ধনগ্ন হয়ে রাস্তায় বসেছি। আসলে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ও নিয়োগ প্রক্রিয়া উলঙ্গ হয়ে গিয়েছে। আরও একটা বার্তা দিতে চাই, হকের চাকরি পেতে আজ রাস্তায় বসেছি এভাবে। এতটা যখন পেরেছি, যদি চাকরিটা না পাই এরপর আরও কঠিন পদক্ষেপ আমরা করতে পারি।”
আন্দোলনকারীরা জানান, সরকার তো হস্তক্ষেপ করছে। কথাও হয়েছে বহুবার। দায়িত্বশীল নিয়োগকর্তারাও হস্তক্ষেপ করছেন। তারপরও কেন নিয়োগ হচ্ছে না তাতেই হতবাক। নবম থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত এসএলএসটির চাকরি প্রার্থীদের মূলত এই অবস্থান। অবস্থানকারীদের কথায়, “এটা শিক্ষা ব্যবস্থার কাছে কলঙ্কের। হবু শিক্ষকদের এই ছবিও দেখুক রাজ্য। আমরা আর কী বলব! আদালতের টালবাহানা, বিচারব্যবস্থা নিয়ে যা চলছে, সেটা আলাদা ব্যাপার। তার বলি আমরা কেন হব? যোগ্যদের দ্রুত নিয়োগ করতেই হবে।”
কলকাতা: চাকরির দাবিতে ৭০০ দিনের আন্দোলন। ধর্মতলার ধরনাতলা থেকে আলোর দিশা খুঁজছেন এসএলএসটি (SLST) চাকরি প্রার্থীরা। এবার সেই ধরনামঞ্চে ইংল্যান্ডের এক শিক্ষক। এমন ছবি দেখে অবাক তিনি। বলছেন, এ আন্দোলনে জোর আছে। তা না হলে একদিনের বেশি এই আন্দোলন টিকত না। ওই শিক্ষকের নাম ফ্রেট। বলেন, “আমি তো অবাক। এরকম কোয়ালিফায়েড লোকজন। অথচ চাকরির জন্য রাস্তায় বসে। ৭০০ দিন , ৯০০ দিন ধরে রাস্তায় বসে আছেন। এটা তো অনেকটা দীর্ঘ সময়।” ফ্রেট জানান, দেশে ফিরে এ বিষয়ে তিনি তাঁর সহকর্মীদেরও জানাবেন। আর মাত্র ৩০ দিন। এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীদের আন্দোলন ২ বছরে পা দেবে। রবিবার ৭০০ দিনে পা দেয় এই আন্দোলন। এদিনই ভিনদেশি এক অতিথি শহরে এসে এ ছবি দেখল। এদিন আন্দোলনকারী যুবকদের একাংশ স্যান্ডো গেঞ্জি পরে ধরনাতলায় বসেছিলেন। বললেন, এটাও প্রতিবাদ!
এক আন্দোলনকারীর কথায়, “৭০০ দিন ধরে বসে আছি। নানাভাবে প্রতিবাদ করেছি। এবার কার্যত অর্ধনগ্ন হয়ে রাস্তায় বসেছি। আসলে রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ও নিয়োগ প্রক্রিয়া উলঙ্গ হয়ে গিয়েছে। আরও একটা বার্তা দিতে চাই, হকের চাকরি পেতে আজ রাস্তায় বসেছি এভাবে। এতটা যখন পেরেছি, যদি চাকরিটা না পাই এরপর আরও কঠিন পদক্ষেপ আমরা করতে পারি।”
আন্দোলনকারীরা জানান, সরকার তো হস্তক্ষেপ করছে। কথাও হয়েছে বহুবার। দায়িত্বশীল নিয়োগকর্তারাও হস্তক্ষেপ করছেন। তারপরও কেন নিয়োগ হচ্ছে না তাতেই হতবাক। নবম থেকে দ্বাদশ পর্যন্ত এসএলএসটির চাকরি প্রার্থীদের মূলত এই অবস্থান। অবস্থানকারীদের কথায়, “এটা শিক্ষা ব্যবস্থার কাছে কলঙ্কের। হবু শিক্ষকদের এই ছবিও দেখুক রাজ্য। আমরা আর কী বলব! আদালতের টালবাহানা, বিচারব্যবস্থা নিয়ে যা চলছে, সেটা আলাদা ব্যাপার। তার বলি আমরা কেন হব? যোগ্যদের দ্রুত নিয়োগ করতেই হবে।”