Suvendu Adhikari: আগামী সপ্তাহে ১৫ জেলায় বড় ঘটনা; কী হতে চলেছে, নন্দীগ্রাম থেকে জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু

TV9 Bangla Digital | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jan 07, 2023 | 2:54 PM

PMAY: আবাস তদন্তে আগামী সপ্তাহে ১৫ জেলায় কেন্দ্রীয় দল যাচ্ছে, জানিয়ে দেন বিরোধী দলনেতা।

Suvendu Adhikari: আগামী সপ্তাহে ১৫ জেলায় বড় ঘটনা; কী হতে চলেছে,  নন্দীগ্রাম থেকে জানিয়ে দিলেন শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারী।

Follow Us

কলকাতা: আবাস যোজনার (PMAY) তদন্ত নিয়ে চ্যালেঞ্জ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। নন্দীগ্রামের সভা থেকে নয়া চ্য়ালেঞ্জ নন্দীগ্রামেরই বিধায়কের। আগামী সপ্তাহে ১৫ জেলায় আবাস তদন্তে কেন্দ্রীয় দল আসছে বলে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর। সব দুর্নীতির পর্দা ফাঁস হবে বলেও হুঙ্কার দেন তিনি। ইতিমধ্যেই দুই জেলায় তেড়েফুঁড়ে আবাস তদন্তে কেন্দ্রীয় দল। মালদহ, পূর্ব মেদিনীপুরের পর এবার আর কোন জেলায় কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা তা নিয়ে জোর চর্চা বিভিন্ন মহলে। তবে তৃণমূল এই বক্তব্যকে বিশেষ আমল দিতে নারাজ। শনিবার নন্দীগ্রাম দিবসের মঞ্চ থেকে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “পাকা বাড়িতে, ইন্দিরা আবাস যোজনা বা গীতাঞ্জলি পাওয়া বাড়িতে যদি আবাসের টাকা নিয়ে থাকেন, টাকা ফেরত করাব। ইতিমধ্যে মালদহ আর পূর্ব মেদিনীপুরে টিম এসেছে, আমার অভিযোগে এসেছে। বিরোধী দলনেতার অভিযোগে এসেছে। আগামী সপ্তাহে আরও ১৫ জেলায় টিম আসবে।”

এরপরই শুভেন্দুর হুঙ্কার, “একদম অঞ্চল, ব্লক, গ্রাম সংসদ ধরে ধরে চোরদের যদি চিহ্নিত করতে না পারি আমার নাম শুভেন্দু অধিকারী নয়।” এর আগেও একাধিক ইস্যুতে কেন্দ্রকে চিঠি লিখেছেন শুভেন্দু। কখনও সে চিঠি গিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে, কখনও গিয়েছে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রকে। কখনও কেন্দ্রের তরফে প্রতিনিধি দলও ঘুরে গিয়েছে বাংলায়। আবাস যোজনায় প্রথম থেকেই সরব বিরোধী দলনেতা। এবার হুঁশিয়ারি, আরও ১৫ জেলায় আসতে চলেছে কেন্দ্রীয় দল।

তৃণমূলের সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, “‘টাকা নিয়ে ধরা পড়ে জেল খাটার ভয়ে দল বদল করা একজন বিরোধী দলনেতা হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে বাংলার বিজেপিকে যেভাবে ব্যক্তিগত সম্পত্তি করার চেষ্টা করছে তা তো তাঁর দলের নেতারাই মেনে নিচ্ছেন না। সে কারণে বাকি নেতারা কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব, অবজারভারের কাছে প্রকাশ্যে বিষোদগারও করছেন। শুভেন্দু তো নিজের জেলায় গো হারা হারছেন সমবায় থেকে পুরভোটে। তাঁর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি ছেড়ে লোকে তৃণমূলে যোগ দিচ্ছেন। তিনি সবই বুঝতে পারছেন। জনবিচ্ছিন্ন হয়ে শুধুমাত্র কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের ভরসা, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ভরসা করে সস্তার রাজনীতি করে বাংলার মানচিত্রে ভেসে থাকতে চাইছেন।”

Next Article