কলকাতা: প্রয়াত টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। দুরারোগ্য ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করছিলেন তিনি। থেমে গেল সেই জীবনযুদ্ধ। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোকবার্তা জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। টুইটারে স্বর্ণেন্দুর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তাঁরা। শোকবার্তা জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটারে লেখেন, ‘কলকাতার তরুণ সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাসের মৃত্যু সংবাদ শুনে খুবই মর্মাহত। আজ সাংবাদিক জগৎ এক তীক্ষ্ণ চিন্তাধারার অধিকারীকে হারাল। আমি তাঁর পরিবার, প্রিয়জন ও সহকর্মীদের সমবেদনা জানাই।’
Heart broken to hear about the demise of Swarnendu Das, a young journalist from Kolkata. The world of journalism lost a very sharp mind today.
I offer my deepest condolences to his family, loved ones and colleagues.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) August 23, 2022
প্রয়াত হলেন টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে ক্যানসার কেড়ে নিল প্রতিভাবান এই সাংবাদিককে।
২০১৪ থেকে ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও কাজের প্রতি নিষ্ঠা এতটুকু কমেনি।
ওনার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি ও পরিবারবর্গ, বন্ধুগণ ও সহকর্মীদের প্রতি সমবেদনা জানাই। pic.twitter.com/7QKXz9rYUe— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) August 23, 2022
অন্যদিকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও টুইট করেন, “প্রয়াত হলেন টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে ক্যানসার কেড়ে নিল প্রতিভাবান এই সাংবাদিককে। ২০১৪ থেকে ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও কাজের প্রতি নিষ্ঠা এতটুকু কমেনি। ওনার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি ও পরিবারবর্গ, বন্ধুগণ ও সহকর্মীদের প্রতি সমবেদনা জানাই।” মুখ্যমন্ত্রীর এই টুইট রিটুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
২০১৪ সালে বিরল ক্যান্সার ধরা পড়ে স্বর্ণেন্দু দাসের। এরপর টানা লড়াই চালিয়েছেন তিনি। তবে এক মুহূর্তের জন্যও কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে চাননি। কৃষক পরিবারে জন্ম। বহু প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। কাজের প্রতি ছিল তাঁর অক্লান্ত ভালবাসা। সেই ভালবাসার জোরেই খবরের চ্যানেলে অ্যাসাইনমেন্ট ডেস্ক থেকে বুলেটিন প্রোডাকশন কিংবা দিনভর অলি গলি ঘুরে খবর সংগ্রহ করা, সবেতেই নিজের দক্ষতার ছাপ রেখেছেন। সেই স্বর্ণেন্দু আজ পরপারের পথে পাড়ি দিলেন। রেখে গেলেন বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী এবং ছোট্ট মেয়েকে।
কলকাতা: প্রয়াত টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। দুরারোগ্য ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করছিলেন তিনি। থেমে গেল সেই জীবনযুদ্ধ। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শোকবার্তা জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। টুইটারে স্বর্ণেন্দুর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তাঁরা। শোকবার্তা জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ও।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইটারে লেখেন, ‘কলকাতার তরুণ সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাসের মৃত্যু সংবাদ শুনে খুবই মর্মাহত। আজ সাংবাদিক জগৎ এক তীক্ষ্ণ চিন্তাধারার অধিকারীকে হারাল। আমি তাঁর পরিবার, প্রিয়জন ও সহকর্মীদের সমবেদনা জানাই।’
Heart broken to hear about the demise of Swarnendu Das, a young journalist from Kolkata. The world of journalism lost a very sharp mind today.
I offer my deepest condolences to his family, loved ones and colleagues.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) August 23, 2022
প্রয়াত হলেন টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে ক্যানসার কেড়ে নিল প্রতিভাবান এই সাংবাদিককে।
২০১৪ থেকে ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও কাজের প্রতি নিষ্ঠা এতটুকু কমেনি।
ওনার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি ও পরিবারবর্গ, বন্ধুগণ ও সহকর্মীদের প্রতি সমবেদনা জানাই। pic.twitter.com/7QKXz9rYUe— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) August 23, 2022
অন্যদিকে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও টুইট করেন, “প্রয়াত হলেন টিভি নাইন বাংলার সাংবাদিক স্বর্ণেন্দু দাস। মাত্র ৩৫ বছর বয়সে ক্যানসার কেড়ে নিল প্রতিভাবান এই সাংবাদিককে। ২০১৪ থেকে ক্যানসারে আক্রান্ত হলেও কাজের প্রতি নিষ্ঠা এতটুকু কমেনি। ওনার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করি ও পরিবারবর্গ, বন্ধুগণ ও সহকর্মীদের প্রতি সমবেদনা জানাই।” মুখ্যমন্ত্রীর এই টুইট রিটুইট করেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
২০১৪ সালে বিরল ক্যান্সার ধরা পড়ে স্বর্ণেন্দু দাসের। এরপর টানা লড়াই চালিয়েছেন তিনি। তবে এক মুহূর্তের জন্যও কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে চাননি। কৃষক পরিবারে জন্ম। বহু প্রতিকূলতার সঙ্গে লড়াই করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন। কাজের প্রতি ছিল তাঁর অক্লান্ত ভালবাসা। সেই ভালবাসার জোরেই খবরের চ্যানেলে অ্যাসাইনমেন্ট ডেস্ক থেকে বুলেটিন প্রোডাকশন কিংবা দিনভর অলি গলি ঘুরে খবর সংগ্রহ করা, সবেতেই নিজের দক্ষতার ছাপ রেখেছেন। সেই স্বর্ণেন্দু আজ পরপারের পথে পাড়ি দিলেন। রেখে গেলেন বৃদ্ধ বাবা, মা, স্ত্রী এবং ছোট্ট মেয়েকে।