সপ্তাহে ২-৩দিন শ্যাম্পু দিয়ে মাথার ত্বক ও চুল পরিস্কার করা উচিত। তাতে চুলের বৃদ্ধি ঘটে ও মাথার ত্বকের স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে। শ্যাম্পু চুলের পরিচর্চার জন্য এত্যন্ত গুরুত্বপূর্ ভূমিকা পালন করে। এই সাধারণ জিনিসটিকেও বহু মানুষ গুরুত্ব দেয় না। অনেকের ধারণা, চুলের মধ্যে তেল ও ময়লা দুর করার জন্যই শ্যাম্পু করা হয়। এটাই শ্যাম্পুর মৌলিক দায়িত্ব।
কিন্তু আপনি জানেন কি, শ্যাম্পু আসলে শুধু তেল অপসারণই নয়, মাথার ত্বক পরিষ্কার করতে, খুশকি দূর করতে, ছত্রাকের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে, উকুনের সম্ভাবনা কমাতে, চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
শুষ্ক চুল, তৈলাক্ত চুল, তৈলাক্ত চুলের সঙ্গে শুষ্ক মাথার ত্বকের সঙ্গে তৈলাক্ত মাথার ত্বকের সঙ্গে লড়াই করছেন? বাজারচলতি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু কেনার আগে যে যে উপাদানগুলি নিয়ে বিশেষ নজর রাখতে হবে , তা দেখে নিন একনজরে…
টি ট্রি অয়েল- প্রকৃতিতে প্রশান্তিদায়ক এবং খুশকি দূর করতে এটি আপনার একটি কার্যকরী উপকরণ।
রসুন: একটি অপ্রচলিত উপাদান, তবে এটি চুল পড়া রোধ করতে এবং নতুন চুল তৈরি করতে খুব ভাল কাজ করে।
মেথি বীজ: মেথি একটি ঐতিহ্যবাহী উপাদান যা মাথার ত্বকের যত্ন নিতে পরিচিত এবং খুশকি ও চুল পড়া বন্ধ করে।
পেঁয়াজের রস: চুল দীর্ঘ করার জন্য কী কী উপকরণ লাগে, জানেন? লম্বা চুলের জন্য পেঁয়াজের রসই একমাত্র মোক্ষম উপকরণ।
কারি পাতা : আপনার রান্নাঘরে পাওয়া আরেকটি ঐতিহ্যবাহী পণ্য যা আপনার চুলে জাদুর মতো কাজ করে।
ক্যাস্টর অয়েল: ক্যাস্টর অয়েলের উপকারিতা এবং অকাল ধূসর হয়ে যাওয়া এবং ব্যাটারিয়াল/ছত্রাক সংক্রমণের বিরুদ্ধে এটি কতটা জাদুকরী কাজ করে।
আমলা: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ আমলা চুলের ফলিকলকে শক্তিশালী করে।
আপেল সিডার ভিনিগার: তাৎক্ষণিক ফলাফল পেতে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারই যথেষ্ট ৷
আরও পড়ুন: Green Tea: গ্লোয়িং স্কিন পেতে রোজ ঘরোয়া উপায়ে ব্যবহার করুন গ্রিন টি! কীভাবে করবেন, জেনে নিন