প্রসাধনী সামগ্রী যে সব সময় ত্বকের হিতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে, তা কিন্তু একেবারেই নয়। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এখনকার প্রসাধনীতে অতিরিক্ত মাত্রায় মেশানো হয় রাসায়নিক পদার্থ, যা ত্বকের ক্ষতি করে। আগেকার সময় যদি ফিরে যাওয়া যায়, দেখবেন, তখনও কিন্তু রূপচর্চা হত। এবং সেই রূপচর্চা ত্বকের ক্ষতি করত না। পরিবর্তে করত উপকার। মহিলাদের ত্বক, চুল সবই অনেকদিন পর্যন্ত সুন্দর থাকত। বলিরেখা, পিগমেন্টেশন, চুলের অকালপক্কতা অনেক বয়স পর্যন্ত নষ্ট করত না রূপ। কিন্তু এখন দেখুন, বয়স ৩০ পেরলেই চুল পাকে, চামড়ায় রিঙ্কেলস আসে, মুখে কালচে ভাব তৈরি হয়। এর কারণ কিন্তু রাসায়নিক দ্রব্যের অতিরিক্ত ব্যবহার। তাই রূপচর্চা করুন, কিন্তু প্রাকৃতিক উপাদানকে করুন সঙ্গী।
মহিলাদের মেকআপ বক্স আলো করে থাকে নানা ধরনের লিপস্টিকের শেড। ঠোঁট রাঙাতে পছন্দ করেন না, এমন নারীও খুঁজতে হবে আতস কাচ দিয়ে। কিন্তু আপনি কি জানেন, বাজার চলতি লিপস্টিক যত ভালই হোক না কেন, তা আসলে আপনার ঠোঁটের ক্ষতি করে। এমনটা মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ঠোঁট কালো করে দিতে পারে লিপস্টিক। নানা ধরনের চর্মরোগও হতে পারে এর ব্য়বহারে। তা হলে কী লিপস্টিক মাখবেন না? মাখুন, কিন্তু প্রাকৃতিক উপায়ে। বাড়িতেই তৈরি করে নিন পছন্দের শেডের লিপস্টিক। ব্যবহার করুন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান।
কী কী প্রযোজন –
কীভাবে তৈরি করবেন লিপস্টিক?
আপনার ঘরোয়া লিপস্টিক তৈরি। সাজ হল, আবার রূপচ্চাও!
আরও পড়ুন: শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তিল কী বলছে আপনার সম্পর্কে?