সৌন্দর্য বৃদ্ধি, ত্বকে হাইড্রেট করা, পুনরুজ্জীবিত ও সুস্থ রাখার জন্য ত্বকের ক্রিম, ফেসিয়াল অয়েল ব্যবহার করা জরুরি। ত্বককে আদ্র করে রাখারা জন্য এই নয়া স্কিনকেয়ার পদ্ধতির জন্য পার্লারে যেতে হবে না। বাড়িতে বসেই ত্বকের পরিচর্চা করতে পারবেন।
ময়শ্চার স্যান্ডউইচ কী
ত্বকের সর্বাধিক হাইড্রেশন ও পুষ্টি দিতে যে স্কিনকেয়ার প্যগুলির স্তর ভাগ করা হয়। প্রথমত হালকা পণ্য ও তারপর ধীরে ধীরে ঘন প্রোডাক্টের প্রয়োগ করা হয়। ত্বকের শুষ্কতা বুঝে সর্বোচ্চ হাইড্রেশন করাও য়েতে পারে। ময়শ্চার স্যান্ডউইচের ফলে ত্বকের মধ্যে স্কিনকেয়ারের পণ্যগুলি সঠিকভাবে অনুপ্রবেশ করতে সহায়তা করে। এই নয়া ট্রেন্ডে জলীয় পণ্যগুলি প্রথমে ক্রিম ব্যবহার করা হয়, তারপর ফেসিয়াল ওয়েল ব্যবহার করে হয়।
উপকারিতা
– ত্বকে আর্দ্রতা ফিরে আসে।
– ত্বকের লাবণ্য ও আভা ফিরে পাওয়া যায়
– ত্বকের দীর্ঘস্থায়ী সৌন্দর্য বজায় রাখতে সাহায্য করে
– মুখের মধ্যে সোনালি আভা ফুটে ওঠে, সেলেব্রিটিদের মতো ত্বক পেতে চাইলে ময়শ্চার স্যান্ডউইচ অত্যন্ত উপকারী
– কালো ও শুষ্ক ছোপগুলিকে দূর করতে সাহায্য করে
বাড়িতে বসেই ময়শ্চার স্যান্ডউইচ কীভাবে করবেন…
– প্রথমে মুখের ও গলার ত্বকে ফেসওয়াশ দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে
– রোজ টোনার হলে ভাল, না হলে পছন্দের বা ত্বকের জন্য আদর্শ টোনার ব্যবহার করুন
– ত্বকে এসেন্স ব্যবহার করুন
– গোটা মুখে হাইড্রেটিং ফেস মিস্ট স্প্রে করুন
– হাইড্রেটিং সিরাম ব্যবহার করুন
– ফের মুখের ত্বকের মধ্যে হাইড্রেটিং ফেস মিস্ট স্প্রে করুন
– এবার পছন্দের গাঢ় ময়স্চার ব্যবহার করুন
– এরপর মাসাজ করে ফেসিয়াল অয়েল দিন মাসাজ করে প্রক্রিয়াটি শেষ করুন।
প্রসঙ্গত, এই নয়া ট্রেন্ড ত্বকের মধ্যে ব্যবহার করার আগে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া বাঞ্ছনীয়। তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এই পরিচর্চা একেবারেই কার্যকরী নয়।