তাজ্জব ব্যাপার! এ যেন জুনিয়র পিসি সরকারের ওয়াটার অব ইন্ডিয়া। ম্যাজিক ছাড়া আর কীই বা বলা যায় এহেন কেরামতিকে? তবে যাই হোক না কেন, পুরো বিষয়টাই দারুণ উপভোগ্য। অদ্ভুত কৌশলটি আপনিও শিখতে পারেন। শিখলেই মিলবে চকোলেটের অপার ভাণ্ডার! সত্যি বলতে কী, চকোলেট আমাদের সকলের প্রিয় খাবার। চকোলেট বার উপভোগ করার সময় শুধু একটাই কথা মনে হয়, যদি কোনও জাদুবলে ফের একটা টুকরোও পাওয়া যেত! সেকথা মনে করেই বারবার শুকনো ঠৌঁটে জিভ বোলাই আর আঙুলের ফাঁকে গলে যাওয়া চকোলেটের খোঁজ করি আমরা। চকোলেট আমাদের এতটাই প্রিয় যে ‘ডেজার্টে’ চকোলেটের আইটেম থাকলে মন নেচে ওঠে। বস্তুত, চকোলেট সকলেরই আসক্তি জাগাতে সক্ষম।
এখন যদি বলা হয়, গোপন এক উপায়ে প্রতিদিন একটি চকোলেট বার থেকে আপনি পেতে পারেন আরও একটি বাড়তি ব্লক! তাহলে? মজাদার ম্যাজিকের এই কৌশলটি নেটজগতে ইতিমধ্যেই ভাইরাল। ভাবছেন তা কী করে হতে পারে? অথচ হাতেকলমে কৌশলটির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে ইউটিউবে। ইতিমধ্যেই ১ কোটি ৬০ লক্ষ লোক ভিডিওটি দেখে ফেলেছেন। মাত্র ১৩ সেকেন্ডের ভিডিও ক্লিপটি ইউটিউবইন্ডিয়ায় দর্শকের বন্যা বইয়ে দিয়েছে। কী দেখা যাচ্ছে ভিডিয়োয়? একটি গোটা চকোলেট বারে মাত্র দু’বার ছুরি চালিয়ে বারের আকার পরিবর্তন করা হয়েছে। তাতেই হয়েছে কামাল! প্রথমে একাধিক ব্লক-এ ভাগ করা চকোলেট বারটির মাঝমাঝি অংশে তেরছা ভাবে ছুরি চালানো হয়েছে। ছুরি চালানো হয়েছে বারের বামদিকের তিনটি ব্লকের একেবারে নীচের অংশ থেকে। এরপর ছুরি ক্রমশ উঠে গিয়েছে বারের একেবারে ডানপ্রান্তে।
তেরছাভাবে কাটাকুটি শেষ হয়েছে বারের ডানপ্রান্তের তিন নম্বর ব্লকের (উপর থেকে তিন নম্বর) মাথার উপরে। এবার বারটির বামপ্রান্তের তিনটি ব্লককে আলাদা করা হয়েছে ছুরি দিয়ে। এরপর সেই তিনটি অংশকে পাশে সরিয়ে রাখা হয়েছে। তারপর তেরছাভাবে কাটা বড় চকোলেটের টুকরোকে সরিয়ে আনা হয়েছে একেবারে বামপ্রান্তে। এক্ষেত্রে ডানদিকে একটা ফাঁকা অংশ তৈরি হচ্ছে। অঙ্কের হিসেবে তাহলে আগে থেকে সরিয়ে রাখা তিনটি চকোলেটের ব্লকের সাহায্যে ওই শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যাওয়ার কথা। অথচ কী আশ্চর্য! পাশে সরিয়ে রাখা তিনটি চকোলেটের ব্লককে ওই শূন্যস্থানে রাখতেই একটি ব্লক হয়ে যাচ্ছে বাড়তি! সুতরাং তিনটি ব্লক থেকে একটি ব্লককে আলাদা করতেই হচ্ছে। আর এখানেই মজা। কারণ সামান্য কাটাকুটিতেই একটি গোটা চকোলেটর বার থেকে মিলছে বাড়তি ব্লক!
আসলে বাড়তি নয়, জ্যামিতিক নিয়মেই একটি ব্লক আলাদা হয়ে যাচ্ছে মূল বারটি থেকে। তবু মনে তো শান্তি মিলছে। অনেকটা আমরা যেমন ভোর পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠতে হলে ৪টা বেজে ৫৫ মিনিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে রাখি, বাড়তি পাঁচমিনিট ঘুমিয়ে নেওয়ার আশায়। তাতেই শান্তি। মনের শান্তিই তো সব—অল ইজ ওয়েল, তাই না! তাহলে আর দেরি নয় ইউটিউবে ঢুকে ভিডিওটি দেখে নিন চটপট।
তাজ্জব ব্যাপার! এ যেন জুনিয়র পিসি সরকারের ওয়াটার অব ইন্ডিয়া। ম্যাজিক ছাড়া আর কীই বা বলা যায় এহেন কেরামতিকে? তবে যাই হোক না কেন, পুরো বিষয়টাই দারুণ উপভোগ্য। অদ্ভুত কৌশলটি আপনিও শিখতে পারেন। শিখলেই মিলবে চকোলেটের অপার ভাণ্ডার! সত্যি বলতে কী, চকোলেট আমাদের সকলের প্রিয় খাবার। চকোলেট বার উপভোগ করার সময় শুধু একটাই কথা মনে হয়, যদি কোনও জাদুবলে ফের একটা টুকরোও পাওয়া যেত! সেকথা মনে করেই বারবার শুকনো ঠৌঁটে জিভ বোলাই আর আঙুলের ফাঁকে গলে যাওয়া চকোলেটের খোঁজ করি আমরা। চকোলেট আমাদের এতটাই প্রিয় যে ‘ডেজার্টে’ চকোলেটের আইটেম থাকলে মন নেচে ওঠে। বস্তুত, চকোলেট সকলেরই আসক্তি জাগাতে সক্ষম।
এখন যদি বলা হয়, গোপন এক উপায়ে প্রতিদিন একটি চকোলেট বার থেকে আপনি পেতে পারেন আরও একটি বাড়তি ব্লক! তাহলে? মজাদার ম্যাজিকের এই কৌশলটি নেটজগতে ইতিমধ্যেই ভাইরাল। ভাবছেন তা কী করে হতে পারে? অথচ হাতেকলমে কৌশলটির ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে ইউটিউবে। ইতিমধ্যেই ১ কোটি ৬০ লক্ষ লোক ভিডিওটি দেখে ফেলেছেন। মাত্র ১৩ সেকেন্ডের ভিডিও ক্লিপটি ইউটিউবইন্ডিয়ায় দর্শকের বন্যা বইয়ে দিয়েছে। কী দেখা যাচ্ছে ভিডিয়োয়? একটি গোটা চকোলেট বারে মাত্র দু’বার ছুরি চালিয়ে বারের আকার পরিবর্তন করা হয়েছে। তাতেই হয়েছে কামাল! প্রথমে একাধিক ব্লক-এ ভাগ করা চকোলেট বারটির মাঝমাঝি অংশে তেরছা ভাবে ছুরি চালানো হয়েছে। ছুরি চালানো হয়েছে বারের বামদিকের তিনটি ব্লকের একেবারে নীচের অংশ থেকে। এরপর ছুরি ক্রমশ উঠে গিয়েছে বারের একেবারে ডানপ্রান্তে।
তেরছাভাবে কাটাকুটি শেষ হয়েছে বারের ডানপ্রান্তের তিন নম্বর ব্লকের (উপর থেকে তিন নম্বর) মাথার উপরে। এবার বারটির বামপ্রান্তের তিনটি ব্লককে আলাদা করা হয়েছে ছুরি দিয়ে। এরপর সেই তিনটি অংশকে পাশে সরিয়ে রাখা হয়েছে। তারপর তেরছাভাবে কাটা বড় চকোলেটের টুকরোকে সরিয়ে আনা হয়েছে একেবারে বামপ্রান্তে। এক্ষেত্রে ডানদিকে একটা ফাঁকা অংশ তৈরি হচ্ছে। অঙ্কের হিসেবে তাহলে আগে থেকে সরিয়ে রাখা তিনটি চকোলেটের ব্লকের সাহায্যে ওই শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যাওয়ার কথা। অথচ কী আশ্চর্য! পাশে সরিয়ে রাখা তিনটি চকোলেটের ব্লককে ওই শূন্যস্থানে রাখতেই একটি ব্লক হয়ে যাচ্ছে বাড়তি! সুতরাং তিনটি ব্লক থেকে একটি ব্লককে আলাদা করতেই হচ্ছে। আর এখানেই মজা। কারণ সামান্য কাটাকুটিতেই একটি গোটা চকোলেটর বার থেকে মিলছে বাড়তি ব্লক!
আসলে বাড়তি নয়, জ্যামিতিক নিয়মেই একটি ব্লক আলাদা হয়ে যাচ্ছে মূল বারটি থেকে। তবু মনে তো শান্তি মিলছে। অনেকটা আমরা যেমন ভোর পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠতে হলে ৪টা বেজে ৫৫ মিনিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে রাখি, বাড়তি পাঁচমিনিট ঘুমিয়ে নেওয়ার আশায়। তাতেই শান্তি। মনের শান্তিই তো সব—অল ইজ ওয়েল, তাই না! তাহলে আর দেরি নয় ইউটিউবে ঢুকে ভিডিওটি দেখে নিন চটপট।