সব শাশুড়িই চান ভাল-মন্দ খাইয়ে জামাইয়ের মন জয় করতে। বাড়িতে জামাই আসবে শুনলেই শাশুড়িরা লেগে পড়েন আপ্যায়ণে। জামাই কী খেতে ভালবাসেন তা জেনে নিয়েই লেগে পরেন রান্নাঘরে। মাছ-মাংস-পোলাও-বিরিয়ানি- পোস্ত তিছুই বাদ থাকে না সেখানে। সাধে কি আর বলে জামাই আদর! মায়ের বিশ্বাস জামাইকে ভাল খাবার খাইয়ে মন জয় করতে পারলেই তবেই তাঁর মেয়েও থাকবে সুখে। সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশের এই শাশুড়ি যে ভাবে তাঁর হবু জামাইকে আপ্যায়ন করলেন তা দেখে চোখ খপালে নেটিজেনদের।
পৌষ সংক্রান্তি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয়। অন্ধ্রপ্রদেশেও তাই। পশ্চিম গোদাবরীর এই পরিবার সংক্রান্তির দিন জামাইয়ের পাতে সাজিয়ে দিলেন ৩৬৫ রকমের পদ। কী নেই সেখানে। ৩০ রকমের কারি, নানা রকম পেস্ট্রি, ১০০ রকমের মিষ্টি, ১৫ রকমের আইসক্রিম, ১৯ রকমের ভাজা, ৩৫ রকম কোল্ড ড্রিংক আর ৩৫ রকম বিস্কুট ছিল সেই মেনুতে। এছাড়াও ছিল একাধিক খাবার। এছাড়াও ছিল ভাত, বিরিয়ানি, পুলিহোরা-সহ বিভিন্ন আইটেম। তিনটি টেবিল জুড়ে সাজানো শুধুই খাবার। কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন তা দেখতে গিয়েই জামাইয়ের চক্ষু ছানাবড়া।
হবু শাশুড়ি মাধবী জানিয়েছেন, বছরের প্রথম দিন থেকেই যাতে জামাইয়ের ভাল কাটে তাই এইসব খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। এদিন অবশ্য তাঁর মেয়ের সঙ্গে হবু জামাইয়ের আর্শীবাদীর অনুষ্ঠানও হয়। শুভ দিনে উপস্থিত ছিলেন তাঁদের বাড়ির আত্মীয়েরা। হবু কনের একটি নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। পেশায় তিনি ব্লগার। আর সেখানেই তিনি এই বিশেষ ভিডিয়ো তুলে ধরেন। তবে জামাইকে এই ভাবে নিজের হাতে খাওয়াতে পেরে যে শাশুড়ি খুবই খুশি সেকথাও কিন্তু তিনি ব্লগে উল্লেখ করেছেন। তবে বেশ কিছু স্থানীয় সংবাদ সংস্থা মারফত জানা গিয়েছে, প্রিয় নাতনির এই বিশেষ দিন আরও স্মরণীয় করে রাখতেই এই এত আয়োজন করেন তিনি। আর যে কারণে তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন সংক্রান্তির দিন।
হিন্দু ক্যালেন্ডারে এই দিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ভারতের প্রায় সব প্রদেশেই নিজস্ব ঢং-এ পালন করা হয় পৌষ সংক্রান্তি। সংক্রান্তিতে সব বাড়িতেই পিঠেপুলির আয়োজন করা হয়। এই দিনটি মূলত কৃষিকাজের উদ্দেশ্যে পালন করা হয়। সারা বছর যাতে ভাল ফসল হয়, ধানের গোলা যাতে পূর্ণ থাকে, লক্ষ্মী যাতে প্রসন্ন হয় সেই জন্যই এই বিশেষ আয়োজন করা হয়। মকের পুণ্য স্নান সেরে তবেই ঘরে ঘরে চলে পিঠে-মিষ্টি বানানো। এছাড়াও এদিন থেকে শুরু হয় উত্তরায়ণ। সব মিলিয়ে ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে মকর সংক্রান্তি পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: Chicken Recipe: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্পেশাল চিকেনের রেসিপি! আজ রাতেই বানান মেথি মালাই চিকেন
সব শাশুড়িই চান ভাল-মন্দ খাইয়ে জামাইয়ের মন জয় করতে। বাড়িতে জামাই আসবে শুনলেই শাশুড়িরা লেগে পড়েন আপ্যায়ণে। জামাই কী খেতে ভালবাসেন তা জেনে নিয়েই লেগে পরেন রান্নাঘরে। মাছ-মাংস-পোলাও-বিরিয়ানি- পোস্ত তিছুই বাদ থাকে না সেখানে। সাধে কি আর বলে জামাই আদর! মায়ের বিশ্বাস জামাইকে ভাল খাবার খাইয়ে মন জয় করতে পারলেই তবেই তাঁর মেয়েও থাকবে সুখে। সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশের এই শাশুড়ি যে ভাবে তাঁর হবু জামাইকে আপ্যায়ন করলেন তা দেখে চোখ খপালে নেটিজেনদের।
পৌষ সংক্রান্তি ভারতের বিভিন্ন প্রদেশে গুরুত্ব সহকারে পালন করা হয়। অন্ধ্রপ্রদেশেও তাই। পশ্চিম গোদাবরীর এই পরিবার সংক্রান্তির দিন জামাইয়ের পাতে সাজিয়ে দিলেন ৩৬৫ রকমের পদ। কী নেই সেখানে। ৩০ রকমের কারি, নানা রকম পেস্ট্রি, ১০০ রকমের মিষ্টি, ১৫ রকমের আইসক্রিম, ১৯ রকমের ভাজা, ৩৫ রকম কোল্ড ড্রিংক আর ৩৫ রকম বিস্কুট ছিল সেই মেনুতে। এছাড়াও ছিল একাধিক খাবার। এছাড়াও ছিল ভাত, বিরিয়ানি, পুলিহোরা-সহ বিভিন্ন আইটেম। তিনটি টেবিল জুড়ে সাজানো শুধুই খাবার। কোনটা ছেড়ে কোনটা খাবেন তা দেখতে গিয়েই জামাইয়ের চক্ষু ছানাবড়া।
হবু শাশুড়ি মাধবী জানিয়েছেন, বছরের প্রথম দিন থেকেই যাতে জামাইয়ের ভাল কাটে তাই এইসব খাবারের আয়োজন করা হয়েছে। এদিন অবশ্য তাঁর মেয়ের সঙ্গে হবু জামাইয়ের আর্শীবাদীর অনুষ্ঠানও হয়। শুভ দিনে উপস্থিত ছিলেন তাঁদের বাড়ির আত্মীয়েরা। হবু কনের একটি নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। পেশায় তিনি ব্লগার। আর সেখানেই তিনি এই বিশেষ ভিডিয়ো তুলে ধরেন। তবে জামাইকে এই ভাবে নিজের হাতে খাওয়াতে পেরে যে শাশুড়ি খুবই খুশি সেকথাও কিন্তু তিনি ব্লগে উল্লেখ করেছেন। তবে বেশ কিছু স্থানীয় সংবাদ সংস্থা মারফত জানা গিয়েছে, প্রিয় নাতনির এই বিশেষ দিন আরও স্মরণীয় করে রাখতেই এই এত আয়োজন করেন তিনি। আর যে কারণে তাঁরা বেছে নিয়েছিলেন সংক্রান্তির দিন।
হিন্দু ক্যালেন্ডারে এই দিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ভারতের প্রায় সব প্রদেশেই নিজস্ব ঢং-এ পালন করা হয় পৌষ সংক্রান্তি। সংক্রান্তিতে সব বাড়িতেই পিঠেপুলির আয়োজন করা হয়। এই দিনটি মূলত কৃষিকাজের উদ্দেশ্যে পালন করা হয়। সারা বছর যাতে ভাল ফসল হয়, ধানের গোলা যাতে পূর্ণ থাকে, লক্ষ্মী যাতে প্রসন্ন হয় সেই জন্যই এই বিশেষ আয়োজন করা হয়। মকের পুণ্য স্নান সেরে তবেই ঘরে ঘরে চলে পিঠে-মিষ্টি বানানো। এছাড়াও এদিন থেকে শুরু হয় উত্তরায়ণ। সব মিলিয়ে ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে মকর সংক্রান্তি পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: Chicken Recipe: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্পেশাল চিকেনের রেসিপি! আজ রাতেই বানান মেথি মালাই চিকেন