AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Uses of Different Types of Vinegar: চাইনিজ়ে ভিনিগার তো দেন, দেশি রান্নাবান্নায় কী ধরনের ভিনিগার ব্যবহার করবেন?

Cooking Tips: চাইনিজ রান্নার তৈরি করার সময় ভিনিগার ছাড়া চলে না। কিন্তু কোন রান্নায় কোন ভিনিগার ব্যবহার করা উচিত, সেটা কি জানা আছে?

Uses of Different Types of Vinegar: চাইনিজ়ে ভিনিগার তো দেন, দেশি রান্নাবান্নায় কী ধরনের ভিনিগার ব্যবহার করবেন?
| Edited By: | Updated on: Mar 20, 2023 | 12:24 PM
Share

রান্নাঘরের অন্যতম উপাদান ভিনিগার। রোজের রান্নায় ব্যবহার না হলেও, মাঝে-মধ্যেই প্রয়োজন পড়ে ভিনিগারের। বিশেষত কোনও চাইনিজ রান্নার সময় কিংবা কোনও ফ্রায়েড খাবার প্রিপারেশনের সময় ভিনিগার ছাড়া অচল। হোয়াইট ভিনিগার থেকে শুরু করে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার বিভিন্ন ধরনের ভিনিগার রয়েছে, যা রান্নায় ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু কোন রান্নায় কোন ভিনিগার ব্যবহার করা উচিত, সেটা কি জানা আছে? না জানলে এই নিবন্ধটি রইল আপনার জন্য…

হোয়াইট ভিনিগার- বাংলার হেঁশেলে সবচেয়ে বেশি হোয়াইট ভিনিগার ব্যবহার হয়ে থাকে। কমবেশি সব রান্নাতেই এই হোয়াইট ভিনিগার ব্যবহার করা যায়। এই ভিনিগার সহজেই সংরক্ষণ করা যায়। এতে কাঁচা লঙ্কা কেটে রেখে দিতে পারেন। এই ভিনিগারের টক স্বাদের জন্য খাবার খেতেও খুব ভাল হয়। তাছাড়া এই ভিনিগারের অ্যাসিটিড বৈশিষ্ট্য স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

অ্যাপেল সিডার ভিনিগার- রান্নায় খুব বেশি ব্যবহার হয় না অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। কিন্তু ওজন কমাতে অনেকেই এই ভিনিগার ব্যবহার করেন। এমনকী ত্বক ও চুলের যত্নেও এই ভিনিগার ব্যবহার করা হয়। মূলত অ্যাপেল সিডার ভিনিগার দিয়ে পানীয় বানিয়ে পান করা হয়। এই পানীয়ই ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ওয়াইন ভিনিগার- রেড ওয়াইন কিংবা হোয়াইট ওয়াইন দিয়ে এই ভিনিগার তৈরি করা হয়। দু’ধরনের ভিনিগারই বাজারে উপলব্ধ। মূলত ইউরোপিয়ান খাবারে এই ভিনিগার ব্যবহার করা হয়। একটু মিষ্টি স্বাদের হওয়ায় মাংস, মাছ ম্যারিনেট করতে এই ভিনিগার ব্যবহার করা হয়।

রাইস ভিনিগার- এই ভিনিগার চাল দিয়ে তৈরি করা হয়। রাইস ভিনিগার হলুদ রঙের হয়। তাছাড়া এই ভিনিগারের স্বাদও মিষ্টি। তবে, হোয়াইট ভিনিগারের চেয়ে এই হোয়াইট ভিনিগারের অ্যাসিডিক প্রভাব কম। এই কারণে এই রাইস ভিনিগার বিভিন্ন ধরনের সস কিংবা ডিপ তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। মাংস ম্যারিনেটের ক্ষেত্রেও এই ভিনিগার ব্যবহার করা হয়।

ব্যালসেমিক ভিনিগার- আঙুরের রস দিয়ে ব্যালসেমিক ভিনিগার তৈরি হওয়ায় এর গন্ধ খুব সুন্দর। তাছাড়া এই ভিনিগার অন্যান্য সব ভিনিগারের চেয়ে স্বাদে মিষ্টি। ওয়াইন তৈরিতে মূলত এই ভিনিগার ব্যবহার করা হয়। দৈনন্দিন জীবনে স্যালাদ, পাস্তা ড্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে এই ব্যালসেমিক ভিনিগার ব্যবহার করা হয়।

চিলি ভিনিগার- চাইনিজ খাবারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় চিলি ভিনিগার। চাইনিজ পদ তৈরিতে এক চামচ চিলি ভিনিগার দিলে আর কোনও উপাদানের প্রয়োজন পড়ে না। আপনি যদি চাইনিজ খাবারের ভক্ত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই এটি রান্নাঘরে রাখুন। চাউমিন, ফ্রায়েড রাইস থেকে স্যুপ সব কিছুতে আপনি এই ভিনিগার ব্যবহার করতে পারেন।