Sovabazar Rajbari: পুজো নয় আস্ত একটা উৎসব! শোভাবাজার রাজবাটীর দুর্গাপুজো যেন সংস্কৃতির পীঠস্থান

Sovabazar Rajbari: অষ্টাদশ শতাব্দী থেকে একবিংশ শতাব্দী, সংস্কৃতি চর্চার সঙ্গে আজও নাম জড়িয়ে দেব পরিবারের। কিন্তু সাধারণ মানুষের কাছে শোভাবাজার রাজবাড়ির পরিচিতি দুর্গাপুজোকে ঘিরেই। এখনও প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেন রাজবাড়ির ঠাকুরদালানের সামনে।

Sovabazar Rajbari: পুজো নয় আস্ত একটা উৎসব! শোভাবাজার রাজবাটীর দুর্গাপুজো যেন সংস্কৃতির পীঠস্থান

Oct 06, 2024 | 1:13 AM

শোভাবাজার রাজবাটী। কলকাতার ইতিহাস লিখতে বসলে যাঁদের কথা না বললে ইতিহাস অসম্পূর্ণ থেকে যায়। কেবল ইতিহাস নয়, বাংলা ও বাঙালির সংস্কৃতির ইতিহাসেও শোভাবাজার রাজবাড়ির ভূমিকা অনস্বীকার্য। যাত্রা, নাট্যজগত, কবিগানের লড়াই, বাঈজি নাচ, সঙ্গীত সব ক্ষেত্রেই গুণীজনের পৃষ্ঠপোষকের চরিত্রে দেখা গিয়েছে শোভাবাজারের দেব পরিবারকে। যে সময় সমাজের পণ্ডিত এবং শাস্ত্রজ্ঞদের খাঁড়া মাইকেল মধুসূদন দত্তের উপরে নেমে এসেছিল, ঠিক সেই সময়ে তাঁর বিখ্যাত নাটক ‘বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ’ অভিনীত হয়েছিল এই শোভাবাজার রাজবাড়িরই এক অংশে। এমনকি, একবিংশ শতাব্দীতে দাঁড়িয়েও সেই ধারায় কোনও ছেদ পড়েনি। কয়েক বছর আগেই কলকাতায় নাট্যজগতে আলোড়ন তুলেছিল ‘থিয়েলাইট’ নাট্যদল প্রযোজিত ‘মেম সাহেবের ঘড়ি’। শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের ‘হাবু ভুঁইমালির পুতুল’ গল্প অবলম্বনে এই বিশেষ নাটক কলকাতা তথা বাংলায় অভিনীত হওয়া প্রথম ৩৬০ ডিগ্রি সাইড স্পেসিফিক থিয়েটার। আর বাংলা থিয়েটারের এই পদক্ষেপেও পাশে ছিল শোভাবাজার রাজবাড়ি। শোভাবাজার রাজবাড়ির উঠোন থেকে...

সম্পূর্ণ খবরটি পড়তে TV9 অ্যাপ ডাউনলোড করুন।

আরও এক্সক্লুসিভ খবরের জন্য TV9 অ্যাপে নজর রাখুন