Anti Aging Skin: নামীদামি ক্রিম মাখার দরকার নেই, রোজ এই ৫ উপাদান ঘষলে ত্বকের বয়স বাড়বে না আজীবন
Home Remedies for Skin: সাধারণত অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ারের উপর জোর দিতে হবে। পাশাপাশি ডায়েটে পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। এমনকি মেনে চলতে হয় স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সমস্যা আসে অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ারে। কম বয়সে কেউই অ্যান্টি-এজিং ক্রিম মাখতে চান না।
প্রকৃতির নিয়ম বার্ধক্য আসে। যৌবনকে ধরে রাখা সহজ কাজ নয়। বিশেষত, ত্বকের ক্ষেত্রে। মুখের উপরই সবার প্রথম বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। যে কারণে ২০ পেরোলেই ধীরে ধীরে অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ার শুরু করে দেওয়া দরকার। যাতে, ৩০-এর দোরগোড়ায় পৌঁছে আপনাকে বলিরেখা, দাগছোপের মুখোমুখি না হতে হয়। বয়সের সঙ্গে চামড়া ঝুলে পড়া, কুঁচকে যাওয়া, বলিরেখা, দাগছোপ দেখা দেয়। এগুলোই এজিংয়ের লক্ষণ। এসবের হাত থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে গেলে এর যত্ন নেওয়া দরকার।
সাধারণত অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ারের উপর জোর দিতে হবে। পাশাপাশি ডায়েটে পুষ্টিকর খাবার রাখতে হবে। এমনকি মেনে চলতে হয় স্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সমস্যা আসে অ্যান্টি-এজিং স্কিন কেয়ারে। কম বয়সে কেউই অ্যান্টি-এজিং ক্রিম মাখতে চান না। এক্ষেত্রেও নো চিন্তা। এমন ৫টি প্রাকৃতিক উপাদান রয়েছে, যা রোজ ব্যবহার করলে আপনার ধারে কাছে বলিরেখা ঘেঁষবে না।
কলা: মুখে রোজ কলার খোসা ঘষলে ব্রণ ও দাগছোপের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তবে, বলিরেখা তাড়াতে আপনাকে পাকা কলা ব্যবহার করতে হবে। পাকা কলা চটকে মেখে নিন। এবার এটা দিয়ে মুখে ১৫ মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর আরও ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললেই মসৃণ ত্বক পেয়ে যাবেন।
এই খবরটিও পড়ুন
দুধ: ত্বকের জেল্লা ধরে রাখতে এবং বার্ধক্য প্রতিরোধে সবচেয়ে বেশি কার্যকর দুধ। রোজ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে কাঁচা দুধ নিয়ে মুখে মালিশ করুন। নিয়মিত এই কাজ করলে ৪০-এও ত্বক ২০-এর মতো থাকবে।
মধু: ব্রণ থেকে শুষ্ক ত্বক—হাজারো সমস্যার সমাধান রয়েছে মধুর মধ্যে। ১ চামচ মধু ত্বকে মালিশ করুন। রোজ এই প্রাকৃতিক উপাদান রোজ ব্যবহার করলে ত্বক কোমল ও সতেজ থাকবে।
নারকেল তেল: অ্যান্টি এজিং স্কিন কেয়ারে নাইট ক্রিমের গুরুত্ব বেশি। রোজ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মুখে কয়েক ফোঁটা নারকেল তেল মালিশ করলে আর নাইট ক্রিম ব্যবহারের দরকার নেই। নারকেল তেল ত্বককে টানটান করে রাখে ও জেল্লা বাড়ায়।
আমন্ড অয়েল: আমন্ড অয়েলের মধ্যে থাকা ভিটামিন, ত্বকের বার্ধক্য বাড়াতে সাহায্য করে। শুষ্ক ত্বকের উপর নিয়মিত আমন্ড অয়েল মালিশ করলে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় থাকবে ৩০-এর পরও।