Holi 2022: দোলে অনেক তো হল শান্তিনিকেতন! এবার গন্তব্য হোক বাংলার এই জায়গাগুলি
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Mar 17, 2022 | 8:37 PM
Weekend Trip: রাত পোহালেই কাল দোল। পরশু হোলি। ছোট্ট একটা উইকেন্ড পরিবারের সঙ্গে কাটানোর এর চেয়ে ভাল সুযোগ পাবেন না। কোথায় যাবেন এখনও ঠিক করে না থাকলে দেখে নিন এক নজরে...
1 / 7
সাধারণত দোল বললেই বাঙালির মাথায় ঘুরপাক খায় শান্তিনিকেতনের কথা। আর আমরা যাঁরা এই কংক্রিটের শহরে থাকি, সবসময় এমন জায়গা খুঁজি যা আমাদের কোলাহল থেকে দূরে নিয়ে যাবে। প্রকৃতির একটু কাছাকাছি যাওয়ার জন্য দু’দিনের সফরে অনেকেই শান্তিনিকেতনকে বেছে নেন। কিন্তু শান্তিনিকেতন ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গে এমনও অনেক জায়গা আছে, যেখানে আপনি খুঁজে পেতে পারেন গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য। তারই খোঁজ নিয়ে আজকে আমরা হাজির হয়েছি।
2 / 7
রাত পোহালেই কাল দোল। পরশু হোলি। ছোট্ট একটা উইকেন্ড পরিবারের সঙ্গে কাটানোর এর চেয়ে ভাল সুযোগ পাবেন না। কোথায় যাবেন এখনও ঠিক করে না থাকলে দেখে নিন এক নজরে...
3 / 7
মন্দারমনি- কলকাতা থেকে মাত্র ৪ ঘণ্টার সময়ের ব্যবধানে পৌঁছানো যাবে মন্দারমনিতে। ভোরবেলা গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়লে অনায়াসে পৌঁছে যাবেন বঙ্গোপোসাগরের কাছে। শরীর ও মনের শান্তির জন্য এই সময় মন্দারমনি হল পারফেক্ট ডেস্টিনেশন।
4 / 7
বিষ্ণুপুর- বাঁকুড়া জেলার এই শহরটি তার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, স্থাপত্য এবং পোড়ামাটির গল্প নিয়ে তৈরি আপনার স্বাগত জানানোর জন্য। মল্ল রাজবংশ প্রতিষ্ঠা করেছিল বিষ্ণুপুর। এখানেই রয়েছে পোড়ামাটির ও পাথরের শিল্প। এখানে পর্যটকেরা ভিড় করে টেরাকোটার কাজ দেখার জন্য। ইতিহাস আর স্থাপত্যে সমৃদ্ধ বিষ্ণুপুর আরেকটি বিষয়ের জন্য জনপ্রিয়, তা হল বালুচরী শাড়ি।
5 / 7
পুরুলিয়া- শিমুল, পলাশের বনে হারিয়ে যেতে চাইলে উইকেন্ড ট্রিপে ঘুরে আসুন পুরুলিয়া। আদিবাসী গ্রাম, শান্ত পরিবেশ, লাল মাটির পথ মন কেড়ে নেবে আপনার। এই বসন্তে সুযোগ হলে দেখে নিতে পারেন ছৌ নাচও।
6 / 7
মৌসুনি দ্বীপপুঞ্জ- এই বিষয়ে কোনও সন্দেহ নেই যে দিঘা, তাজপুর, মন্দারমনি, চাঁদপুর অঞ্চলগুলো ঘিঞ্জি হয়েছে উঠেছে। তাই মানুষ নিজেই তৈরি করে নিয়েছে অফবিট। নামখানার কাছে মৌসুনি দ্বীপপুঞ্জ। এখানে রয়েছে সমুদ্রের ভিতর তাঁবুর ভিতর রাত কাটানোর সুযোগ।
7 / 7
গনগনি- বাংলার গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন হল গনগনি। শিলাই নদীর তীরে অবস্থিত গনগনি। কলকাতা থেকে মাত্র ঘণ্টা দুয়েক রাস্তা। নদীর জলে ক্ষয়ের কারণে লাল মাটির দেওয়ালে প্রাকৃতিকভাবে গঠন হয়েছে নানান ভাস্কর্য়। বর্তমানে গিরিখাতের গবীরে প্রবেশ করার জন্য ও পর্য়টকদের সুবিধার্থে পাথর কেটে সিঁড়ি করা হয়েছে।