Immune Boosting Foods for Kids: বাড়ির খুদে জ্বর-সর্দিতে ভুগছে? পাতে রাখুন এই ৬ ধরনের খাবার

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Feb 20, 2023 | 12:58 PM

Foods for Child Health: অ্যাডিনোভাইরাসের সংক্রমণের পাশাপাশি আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে বাচ্চাদের মধ্যে সর্দি-কাশির সমস্যা লেগেই রয়েছে। এই সময় কী ধরনের খাবার খাওয়া উচিত, রইল টিপস...

1 / 8
অ্যাডিনোভাইরাসের দাপটে রাজ্যজুড়ে আক্রান্ত হচ্ছে বাচ্চারা। শহর থেকে জেলা, সরকারি থেকে বেসরকারি, কোথাও কোনও হাসপাতালে শিশুবিভাগের শয্যা খালি নেই। এমনকী ভেন্টিলেটরও খালি নেই। মূলত বাচ্চাদের ইমিউনিটি কম হওয়ায়, এই ভাইরাসের প্রভাব এত বেশি।

অ্যাডিনোভাইরাসের দাপটে রাজ্যজুড়ে আক্রান্ত হচ্ছে বাচ্চারা। শহর থেকে জেলা, সরকারি থেকে বেসরকারি, কোথাও কোনও হাসপাতালে শিশুবিভাগের শয্যা খালি নেই। এমনকী ভেন্টিলেটরও খালি নেই। মূলত বাচ্চাদের ইমিউনিটি কম হওয়ায়, এই ভাইরাসের প্রভাব এত বেশি।

2 / 8
অ্যাডিনোভাইরাসের সংক্রমণের পাশাপাশি আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে বাচ্চাদের মধ্যে সর্দি-কাশির সমস্যা লেগেই রয়েছে। সন্তানকে রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে হলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। তার জন্য নজর দিতে হবে খাদ্যতালিকার উপর। এই সময় কোন-কোন খাবার অবশ্যই বাচ্চাকে খাওয়াবেন, দেখে নিন।

অ্যাডিনোভাইরাসের সংক্রমণের পাশাপাশি আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে বাচ্চাদের মধ্যে সর্দি-কাশির সমস্যা লেগেই রয়েছে। সন্তানকে রোগের হাত থেকে সুরক্ষিত রাখতে হলে তার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে। তার জন্য নজর দিতে হবে খাদ্যতালিকার উপর। এই সময় কোন-কোন খাবার অবশ্যই বাচ্চাকে খাওয়াবেন, দেখে নিন।

3 / 8
তাজা ফল খাওয়ান সন্তানকে। যে সব ফল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, সেগুলো বেশি করে খাওয়ান। কমলালেবু, মুসাম্বি লেবু, পাতিলেবু, পেয়ারা, ব্লুবেরি, আপেল, ন্যাসপাতি স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

তাজা ফল খাওয়ান সন্তানকে। যে সব ফল ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, সেগুলো বেশি করে খাওয়ান। কমলালেবু, মুসাম্বি লেবু, পাতিলেবু, পেয়ারা, ব্লুবেরি, আপেল, ন্যাসপাতি স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ উপকারী। এর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে।

4 / 8
শাকসবজির উপর জোর দিন। ব্রকোলি, পালং শাক, সজনে ফুল ও ডাঁটা, টমেটো ইত্যাদি বেশি করে খান। শাকসবজির মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ক্যালশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো বাচ্চাদের শরীরে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

শাকসবজির উপর জোর দিন। ব্রকোলি, পালং শাক, সজনে ফুল ও ডাঁটা, টমেটো ইত্যাদি বেশি করে খান। শাকসবজির মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ক্যালশিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো বাচ্চাদের শরীরে ইমিউনিটি বাড়াতে সাহায্য করে।

5 / 8
হলুদ, দারুচিনি, আদা, রসুনের মতো মশলা অবশ্যই পাতে রাখুন। এই ধরনের মশলার মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা দেহে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই সব মশলা আপনাকে সংক্রমণের হাত থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

হলুদ, দারুচিনি, আদা, রসুনের মতো মশলা অবশ্যই পাতে রাখুন। এই ধরনের মশলার মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা দেহে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তাছাড়া এই সব মশলা আপনাকে সংক্রমণের হাত থেকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।

6 / 8
শরীরকে সুস্থ রাখতে গেলে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতেই হবে। মাছ, মাংস, ডিমের মধ্যে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, তা শরীরে পুষ্টি জোগায়। রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে দুর্বলতা বাড়বে এবং রোগ ও সংক্রমণের ঝুঁকি তৈরি হবে।

শরীরকে সুস্থ রাখতে গেলে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতেই হবে। মাছ, মাংস, ডিমের মধ্যে যে প্রোটিন পাওয়া যায়, তা শরীরে পুষ্টি জোগায়। রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য প্রোটিন অপরিহার্য। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি থাকলে দুর্বলতা বাড়বে এবং রোগ ও সংক্রমণের ঝুঁকি তৈরি হবে।

7 / 8
এখন আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে। বাতাসে রোগের জীবাণু ভেসে বেড়াচ্ছে। তাই অ্যান্টি-ভাইরাল সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এই সময় বসন্ত রোগের প্রকোপও বাড়ে। তাই পাতে রাখুন নিম পাতা, উচ্ছে, সজনে ফুলের মতো মরশুমি খাবার। এগুলো স্বাদে তিক্ত হলেও আপনাকে রোগের হাত থেকে বাঁচাবে।

এখন আবহাওয়া পরিবর্তন হচ্ছে। বাতাসে রোগের জীবাণু ভেসে বেড়াচ্ছে। তাই অ্যান্টি-ভাইরাল সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এই সময় বসন্ত রোগের প্রকোপও বাড়ে। তাই পাতে রাখুন নিম পাতা, উচ্ছে, সজনে ফুলের মতো মরশুমি খাবার। এগুলো স্বাদে তিক্ত হলেও আপনাকে রোগের হাত থেকে বাঁচাবে।

8 / 8
বাচ্চাদের ইমিউনিটি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। টক দইয়ের মধ্যে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদান শরীরে ভাল ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বাড়ায়, হজম স্বাস্থ্য ভাল রাখে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। টক দইয়ে ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়ামের মতো অপরিহার্য পুষ্টি রয়েছে, যা বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

বাচ্চাদের ইমিউনিটি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে টক দইয়ের জুড়ি মেলা ভার। টক দইয়ের মধ্যে থাকা প্রোবায়োটিক উপাদান শরীরে ভাল ব্যাকটেরিয়ার মাত্রা বাড়ায়, হজম স্বাস্থ্য ভাল রাখে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। টক দইয়ে ভিটামিন ডি ও ক্যালশিয়ামের মতো অপরিহার্য পুষ্টি রয়েছে, যা বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

Next Photo Gallery