Republic Day Special Travel: প্রজাতন্ত্র দিবসে ঘুরে আসুন দেশের এই ঐতিহাসিক জায়গাগুলি থেকে

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Jan 26, 2022 | 11:50 AM

এই বছর ৭৩তম প্রজাতন্ত্র দিবস। মহামারির মধ্যে আপনি যদি ইতিহাসের খোঁজে থাকেন, তাহলে ঘুরে আসতে পারেন এমন জায়গা থেকে যেখান থেকে রয়েছে আমাদের দেশের স্বাধীনতার ইতিহাস। এমনই ৬টি জায়গার খোঁজ রইল আপনার জন্য...

1 / 6
ওয়াগা বর্ডার, পাঞ্জাব- পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের লাহোরের কাছে অবস্থিত ওয়াগা বর্ডারে একবার হলেও ঘুরে আসা উচিত। ১৯৫৯ সাল থেকে প্রতিদিন এখানে পতাকা উত্তোলন হয়। বিএসএফ সৈন্য এবং পাকিস্তান রেঞ্জাররা এখানে সীমান্ত অনুষ্ঠান পরিচালনা করে, যা দুই দেশের মধ্যে সম্প্রীতি এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা উভয়েরই একটি মনোমুগ্ধকর প্রদর্শন।

ওয়াগা বর্ডার, পাঞ্জাব- পাঞ্জাবের অমৃতসর এবং পাকিস্তানের লাহোরের কাছে অবস্থিত ওয়াগা বর্ডারে একবার হলেও ঘুরে আসা উচিত। ১৯৫৯ সাল থেকে প্রতিদিন এখানে পতাকা উত্তোলন হয়। বিএসএফ সৈন্য এবং পাকিস্তান রেঞ্জাররা এখানে সীমান্ত অনুষ্ঠান পরিচালনা করে, যা দুই দেশের মধ্যে সম্প্রীতি এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতা উভয়েরই একটি মনোমুগ্ধকর প্রদর্শন।

2 / 6
ইন্ডিয়া গেট, দিল্লি- ৮২ হাজার শহীদ ভারতীয় সেনা সৈন্যদের সম্মানে নির্মিত ইন্ডিয়া গেট, প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সেজে ওঠে ত্রি-রঙে। প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে ইন্ডিয়া গেট থেকে একটি বিশাল কুচকাওয়াজ শুরু হয়।

ইন্ডিয়া গেট, দিল্লি- ৮২ হাজার শহীদ ভারতীয় সেনা সৈন্যদের সম্মানে নির্মিত ইন্ডিয়া গেট, প্রজাতন্ত্র দিবসের দিন সেজে ওঠে ত্রি-রঙে। প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবসে ইন্ডিয়া গেট থেকে একটি বিশাল কুচকাওয়াজ শুরু হয়।

3 / 6
নেতাজি ভবন, কলকাতা- ১৯০৯ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের পিতা জানকীনাথ বোস এই বাড়িটি তৈরি করেন। ১৯৪১ সালে বার্লিন পালিয়ে যাওয়ার আগে নেতাজিকে এখানেই গৃহবন্দী করে রাখা হয়। বর্তমানে নেতাজি ভবনটি একটি গবেষণা কেন্দ্র এবং একটি স্মৃতিসৌধ হিসাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে।

নেতাজি ভবন, কলকাতা- ১৯০৯ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোসের পিতা জানকীনাথ বোস এই বাড়িটি তৈরি করেন। ১৯৪১ সালে বার্লিন পালিয়ে যাওয়ার আগে নেতাজিকে এখানেই গৃহবন্দী করে রাখা হয়। বর্তমানে নেতাজি ভবনটি একটি গবেষণা কেন্দ্র এবং একটি স্মৃতিসৌধ হিসাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে।

4 / 6
সেলুলার জেল, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ- ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকাল এটি পরিচিত ছিল কালা পানি নামে। যোগেন্দ্র শুক্লা, বটুকেশ্বর দত্ত এবং বিনায়ক দামোদর সাভারকারের মতো একাধিক ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এখানে দিন কাটিয়েছেন। আজও এটি একটি জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে, যেখানে প্রতি সন্ধ্যায় একটি লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো হয় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে।

সেলুলার জেল, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ- ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকাল এটি পরিচিত ছিল কালা পানি নামে। যোগেন্দ্র শুক্লা, বটুকেশ্বর দত্ত এবং বিনায়ক দামোদর সাভারকারের মতো একাধিক ভারতীয় স্বাধীনতা সংগ্রামী এখানে দিন কাটিয়েছেন। আজও এটি একটি জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভ হিসাবে দাঁড়িয়ে আছে, যেখানে প্রতি সন্ধ্যায় একটি লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো হয় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানাতে।

5 / 6
লাল কেল্লা, দিল্লি- দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু ১৯৪৭ সালে লাল কেল্লায় প্রথম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দিয়েছিলেন। এই স্মৃতিস্তম্ভ স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ১৮৫৭ সালের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধে এটি মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল।

লাল কেল্লা, দিল্লি- দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু ১৯৪৭ সালে লাল কেল্লায় প্রথম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণ দিয়েছিলেন। এই স্মৃতিস্তম্ভ স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিচ্ছেদ্য অংশ। ১৮৫৭ সালের প্রথম স্বাধীনতা যুদ্ধে এটি মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল।

6 / 6
সবরমতী আশ্রম, গুজরাত- সবরমতী নদীর তীরে আহমেদাবাদে গড়ে ওঠা এই আশ্রমটি গান্ধীজির বাসস্থান। বর্তমানে এটি একটি মিউজিয়ামে পরিণত হয়েছে। এখানে গিয়ে আপনি গান্ধীজি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

সবরমতী আশ্রম, গুজরাত- সবরমতী নদীর তীরে আহমেদাবাদে গড়ে ওঠা এই আশ্রমটি গান্ধীজির বাসস্থান। বর্তমানে এটি একটি মিউজিয়ামে পরিণত হয়েছে। এখানে গিয়ে আপনি গান্ধীজি সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারবেন।

Next Photo Gallery