TV9 Bangla Digital | Edited By: শোভন রায়
Oct 17, 2021 | 9:09 AM
বার্ধক্য বিরোধী উপাদান: ভাতের জলে প্রচুর পরিমাণে অ্যামিনো অ্যাসিড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে যা ত্বকের বার্ধক্য প্রক্রিয়া ধীর করে দিতে পারে। এটি ত্বকের বার্ধক্যের জন্য দায়ী একটি এনজাইম ইলাস্টেজের কার্যকলাপকেও বাধা দিতে পারে।
চুলের স্বাস্থ্যকে ভাল রাখে: চালের জল বিভিন্ন উপায়ে আপনার চুলের সাহায্য করতে পারে। এটি বছরের পর বছর ধরে শ্যাম্পু এবং কন্ডিশনার হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। পার্থক্য শুধু এই যে, এতে কোনো রাসায়নিক পদার্থ অন্তর্ভুক্ত থাকে না। পরিবর্তে, এতে রয়েছে ইনোসিটল, যা চুলের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করে।
ডিহাইড্রেশন রোধ করে: চালের জল ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে। যখন আপনার কোনও সংক্রমণ থাকে, যেমন বমি বা জ্বর, তখন এটি ব্যবহার করা যেতে পারে। কারণ এটি শরীরে জলের পরিমাণ বাড়িয়ে তুলতে দারুণভাবে সাহায্য করে।
মেজাজ উন্নত করে: চালের জল আপনার ঘুমের প্রবণতা কিছুটা বাড়াতে পারে। যার ফলে আপনি বেশি পরিমাণে ঘুমোতে পারেন। ঘুম ভাল হওয়ার কারণে আপনার মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। একইসঙ্গে আপনি একটা ফুরফুরে মেজাজ বহন করতে পারেন।
হজমে সাহায্য করে: আপনার পাচনতন্ত্র সচল রাখার জন্য চালের জল একটি চমৎকার কৌশল। এর পুষ্টি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। আপনি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবারও খেতে পারেন।
রোদে পোড়া এবং জ্বালা প্রশমিত করে: রোদে পোড়া, প্রদাহ, লালচে ভাব এবং চুলকানির মতো ক্ষয় ক্ষতি থেকে মুক্তি পেতে চালের জল বিশেষ উপকারি। চালের জলের কুলিং প্রভাবের কারণে রোদে পোড়া ত্বক প্রশান্তি পেতে পারে। পাশাপাশি ত্বকের ট্যানিং কমাতেও চালের জল সাহায্য করতে পারে।