Ayurveda tips: দই খাওয়ার সময় আপনিও এই ভুলগুলো করছেন না তো?
TV9 Bangla Digital | Edited By: megha
Feb 20, 2022 | 2:08 PM
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন দই খাওয়া উচিত নয়। এর পরিবর্তে বাটারমিল্ক, লস্যি সেবন করতে পারেন। শিলা লবণ, কালো মরিচ এবং জিরের মতো মশলা এতে যোগ করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। অন্যদিকে, যাদের স্থূলতা, প্রদাহ, কাশি রোগ এবং প্রদাহজনিত অবস্থা রয়েছে তাদের দই খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
1 / 6
দইয়ে থাকে বিশেষ ধরনের ভালো ব্যাকটেরিয়া যা আমাদের হজমতন্ত্রে প্রবেশের পর বংশবৃদ্ধি করে। ফলে খাদ্য হজমের ক্ষমতা বাড়ে। এছাড়া দই প্রোটিনের অত্যন্ত ভালো উৎস। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রোটিনের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এছাড়া দইয়ে থাকে ক্যালশিয়াম যা হাড়ের জোর বাড়ায়।
2 / 6
প্রাচীন আয়ুর্বেদশাস্ত্র মতে দই সেবনের কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম আছে যা মানলে দইয়ের পুরো পুষ্টি উপাদানই শরীরে প্রবেশ করে। আয়ুর্বেদ অনুসারে, দই স্বাদে টক, গরম প্রকৃতির এবং হজম হতে অনেক সময় নেয়। যদিও এটি ওজন বাড়ানোর জন্য ভালো। এছাড়াও, ক্ষমতার উন্নতির পাশাপাশি, এটি কাফা এবং পিত্তা বাড়ায় এবং বৃদ্ধি করে অগ্নি বা হজম ক্ষমতা।
3 / 6
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রতিদিন দই খাওয়া উচিত নয়। এর পরিবর্তে বাটারমিল্ক, লস্যি সেবন করতে পারেন। শিলা লবণ, কালো মরিচ এবং জিরের মতো মশলা এতে যোগ করা হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল বলে মনে করা হয়। অন্যদিকে, যাদের স্থূলতা, প্রদাহ, কাশি রোগ এবং প্রদাহজনিত অবস্থা রয়েছে তাদের দই খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
4 / 6
ফলের সঙ্গে দই কখনওই মিশিয়ে খাওয়া উচিত নয়। দেখা গিয়েছে কিছু কিছু ফল ও দই একত্রে খেলে তা অ্যালার্জির সমস্যা তৈরি করতে পারে। এছাড়া মেটাবলিজমেও সমস্যা দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকে।
5 / 6
মাছ, দই, ডিম-এর মতো আমিষ খাদ্যের সঙ্গে দই তো বটেই এমনকী দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য কোনওভাবেই খাওয়া যাবে না। এমনকী দই মিশিয়ে প্রস্তুত মাছ ও মাংসের পদ শরীরে টক্সিন বা তৈরি হয়। দই খান লাঞ্চের ৪০মিনিট পর।
6 / 6
দই কখনওই উত্তপ্ত করে খাওয়া যাবে না। উষ্ণতার প্রভাবে দইয়ের পুষ্টিগুণ অন্তর্হিত হয়। কফ, রক্তপাত, প্রদাহের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীকে দই না দেওয়াই ভালো। রাত্রে কখনওই দই সেবন কর উচিত নয়।