Weight Loss: ডায়েট করেও কমছে না ওজন? ভরসা রাখুন আয়ুর্বেদে

Ayurvedic Tips: অনেক সময় ওজন কমাতে গিয়ে তার প্রভাব সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে। আয়ুর্বেদিক শাস্ত্র অনুসারে ওজন কমান। এতে ঝরবে মেদ আর সুস্থ থাকবেন আপনিও।

| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2022 | 8:23 PM
আয়ুর্বেদ গরম জল পান করার পরামর্শ দেয়। আয়ুর্বেদে, গরম জলকে অমৃত হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। সকালে হালকা গরম জলে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

আয়ুর্বেদ গরম জল পান করার পরামর্শ দেয়। আয়ুর্বেদে, গরম জলকে অমৃত হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। সকালে হালকা গরম জলে লেবু মিশিয়ে খেতে পারেন। এটি পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে।

1 / 6
আয়ুর্বেদের মতে, রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টার মধ্যে ঘুমানো উচিত। আধুনিক গবেষণা দেখা গেছে যে ঘুমের অভাব মানুষের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

আয়ুর্বেদের মতে, রাত ১০টা থেকে সকাল ৬টার মধ্যে ঘুমানো উচিত। আধুনিক গবেষণা দেখা গেছে যে ঘুমের অভাব মানুষের মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।

2 / 6
রাতে হালকা খাবার খেলে আপনার পরিপাকতন্ত্রকে প্রভাবিত হবে না। এটি প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন প্রচার করে। আয়ুর্বেদ অনুসারে রাতের খাবার খাওয়ার সেরা সময় হল সন্ধ্যা ৭টার আগে। এটি আপনার শরীরকে খাবার হজম করার জন্য যথেষ্ট সময় দেয়।

রাতে হালকা খাবার খেলে আপনার পরিপাকতন্ত্রকে প্রভাবিত হবে না। এটি প্রাকৃতিক ডিটক্সিফিকেশন প্রচার করে। আয়ুর্বেদ অনুসারে রাতের খাবার খাওয়ার সেরা সময় হল সন্ধ্যা ৭টার আগে। এটি আপনার শরীরকে খাবার হজম করার জন্য যথেষ্ট সময় দেয়।

3 / 6
খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করুন। মনের শান্তির জন্য মেডিটেশনও করতে পারেন। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে যা ওজন বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ।

খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করুন। মনের শান্তির জন্য মেডিটেশনও করতে পারেন। এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে যা ওজন বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান কারণ।

4 / 6
শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি জিমে যেতে না পারেন, তাহলে প্রতিদিন খাবারের পর অন্তত ১০-২০ মিনিট হাঁটুন। এটি আপনার মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে এবং আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি জিমে যেতে না পারেন, তাহলে প্রতিদিন খাবারের পর অন্তত ১০-২০ মিনিট হাঁটুন। এটি আপনার মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে এবং আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করে।

5 / 6
মরসুমি ফলকে খাদ্যতালিকায় রাখুন। মরসুমি ফলের গুণ অনেক। যদি ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে দুপুরে ফ্রুট স্যালাদ খেতে পারেন।

মরসুমি ফলকে খাদ্যতালিকায় রাখুন। মরসুমি ফলের গুণ অনেক। যদি ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাহলে দুপুরে ফ্রুট স্যালাদ খেতে পারেন।

6 / 6
Follow Us: