Avoid Beetroot: বিট স্বাস্থ্যকর সবজি, কিন্তু এমন কিছু ক্ষেত্র আছে যখন বিট খাওয়া চলবে না! এক নজরে সেগুলো জেনে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sohini chakrabarty

Dec 15, 2021 | 8:33 AM

বিট অত্যন্ত উপকারি সবজিদের তালিকায় বরাবরই শীর্ষে থাকে। কিন্তু এমন কিছু কিছু ক্ষেত্র আছে যখন বিট খেলে তা শারীরিক ক্ষতির আশঙ্কা তৈরি করতে পারে। জেনে নিন এমন কিছু ক্ষেত্রের কথা...

1 / 6
পুষ্টিমূল্যে ভরপুর শীতকালে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬-এর মতো উপাদানে ঠাসা বিট রক্তাল্পতা রোগে কার্যকর।

পুষ্টিমূল্যে ভরপুর শীতকালে স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। পটাশিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন বি-৬-এর মতো উপাদানে ঠাসা বিট রক্তাল্পতা রোগে কার্যকর।

2 / 6
কিন্তু এই সবজির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও মারাত্মক। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন শারীরিক সমস্যায় বিট একেবারেই খাওয়া যাবে না।

কিন্তু এই সবজির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও মারাত্মক। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন শারীরিক সমস্যায় বিট একেবারেই খাওয়া যাবে না।

3 / 6
রক্তচাপ কম হলে বিটরুট খাওয়া চলবে না। কারণ বিট খেলে রক্তচাপ আরও কমে যায়।

রক্তচাপ কম হলে বিটরুট খাওয়া চলবে না। কারণ বিট খেলে রক্তচাপ আরও কমে যায়।

4 / 6
গলব্লাডার, কিডনির মতো অঙ্গে পাথর জমার সমস্যা দেখা দেয় অনেকেরই। এই সমস্যা থাকলে বিট খাওয়া চলবে না। কারণ বিটের অক্সালেট উপাদান এই শারীরিক সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে। তাই সেক্ষেত্রে বিটরুট এড়িয়ে চলতে হবে।

গলব্লাডার, কিডনির মতো অঙ্গে পাথর জমার সমস্যা দেখা দেয় অনেকেরই। এই সমস্যা থাকলে বিট খাওয়া চলবে না। কারণ বিটের অক্সালেট উপাদান এই শারীরিক সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে। তাই সেক্ষেত্রে বিটরুট এড়িয়ে চলতে হবে।

5 / 6
ত্বকে অ্যালার্জি বা সংক্রমণ হলে বিটরুট এড়িয়ে চলতে হবে। ডায়েটে কোনওভাবেই বিট রাখা যাবে না।

ত্বকে অ্যালার্জি বা সংক্রমণ হলে বিটরুট এড়িয়ে চলতে হবে। ডায়েটে কোনওভাবেই বিট রাখা যাবে না।

6 / 6
ডায়াবেটিস থাকলে বিট কোনওভাবেই খাওয়া যাবে না। বিটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অত্যন্ত চড়া। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে দ্রুত। তাই বিট খাওয়ার দরকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই তবে খেতে পারবেন মধুমেহ রোগীরা।

ডায়াবেটিস থাকলে বিট কোনওভাবেই খাওয়া যাবে না। বিটের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স অত্যন্ত চড়া। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাবে দ্রুত। তাই বিট খাওয়ার দরকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই তবে খেতে পারবেন মধুমেহ রোগীরা।

Next Photo Gallery