খাবারে এমন তেল ব্যবহার করা উচিত যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তিসির তেল। তিসির বীজ থেকে তৈরি হয় তিসির তেল। এই তেলের উপকারিতা আপনি গুণে শেষ করতে পারবেন না।
খাবারে এমন তেল ব্যবহার করা উচিত যা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে তিসির তেল। তিসির বীজ থেকে তৈরি হয় তিসির তেল। এই তেলের উপকারিতা আপনি গুণে শেষ করতে পারবেন না।
রান্না তেল এমন হওয়া উচিত যা, হার্টকেও ভাল রাখবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। রান্না তেল নির্বাচনে ভুল হয়ে গেলেই ঘটে যাবে বিপদ। তিসির তেলের মধ্যে লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে। এটি উপাদানটি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাকে বাড়তে দেয় না এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
রান্না তেল এমন হওয়া উচিত যা, হার্টকেও ভাল রাখবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখবে। রান্না তেল নির্বাচনে ভুল হয়ে গেলেই ঘটে যাবে বিপদ। তিসির তেলের মধ্যে লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে। এটি উপাদানটি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রাকে বাড়তে দেয় না এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও দারুণ উপযোগী তিসির তেল। তিসির তেলের মধ্যে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সুতরাং সুগার রোগীরা নিশ্চিন্তে এই তেল খেতে পারেন।
ওজন কমানোর হলে বেশির ভাগ মানুষ ফ্যাট জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলে। কিন্তু এটা খুব ভুল কাজ। বরং ওজন কমানো হলেও স্বাস্থ্যকর ফ্যাটকে ডায়েটে রাখা উচিত। এই ক্ষেত্রে তিসির তেল আপনাকে সাহায্য করতে পারে।