Dinosaur Footprint Found: ফের ভিক্টোরিয়ার দেশে ঘুরছে ডাইনোসরেরা? গর্ত খুঁড়তেই চোখ ছানাবড়া গবেষকদের
Dinosaur Footprint Found: প্রায় ২০০টি ডাইনোসরের পায়ের ছাপ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। এর আগে যুক্তরাজ্যে এত বড় ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া যায়নি বলেই মনে করা হচ্ছে।
1 / 8
ইংল্যান্ডেও পাওয়া গেল ডাইনোসরের অস্তিত্বের প্রমাণ। প্রায় ২০০টি ডাইনোসরের পায়ের ছাপ খুঁজে পাওয়া গিয়েছে বলে সূত্রের খবর। এর আগে যুক্তরাজ্যে এত বড় ডাইনোসরের পায়ের ছাপ পাওয়া যায়নি বলেই মনে করা হচ্ছে।
2 / 8
অক্সফোর্ড এবং বার্মিংহাম ইউনিভার্সিটির গবেষকদের দল, মধ্য ইংল্যান্ডের অক্সফোর্ডশায়ারের একটি কোয়ারিতে এই পায়ের ছাপ আবিষ্কার করেছে। এক শ্রমিক ওই জায়গায় যন্ত্রের সাহায্যে খনন কাজ চালানোর সময় হঠাৎ অস্বাভাবিক গর্ত দেখতে পায়। বিবিসির একটি তথ্য চিত্র অনুসারে এর পরেই আবিষ্কৃত হয় পায়ের ছাপ।
3 / 8
ওই স্থানে পাঁচটি বিস্তৃত ট্র্যাকওয়ে রয়েছে। যার মাধ্যমে সবচেয়ে দীর্ঘতম ট্র্যাকটির দৈর্ঘ্য ১৫০ মিটার বা ৪৯০ ফুটেরও বেশি। গবেষকদের দাবি এই ছাপ গুলি চারটি লম্বা গলা বিশিষ্ট্য তৃণভোজী ডাইনোসরের, যা সেটিওসরাস গোত্রের।
4 / 8
বার্মিংহাম ইউনিভার্সিটির গবেষকদের মতে পঞ্চম ছাপটি মাংসাশী মেগালোসরাস গোষ্ঠীর অন্তর্গত ডাইনোসরের। ৯ মিটার লম্বা এই ডাইনোসর বিশেষ করে এঁদের হিংস্র স্বভাব পায়ের তিনটি আঙুল বিশিষ্ট নখের জন্য পরিচিত।
5 / 8
অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির মিউজিয়াম অফ ন্যাচারাল হিস্ট্রি অধ্যাপক এমা নিকোলস এই বিষয়ে বলেন, "এক জায়গায় এতগুলো ডাইনোসরের ট্র্যাক খুঁজে পাওয়া বিরল।" তিনি জানান মধ্য ইংল্যান্ডের এই এলাকাটি বিশ্বের বৃহত্তম ডাইনোসর ট্র্যাক সাইটগুলির মধ্যে একটি হতে পারে।
6 / 8
অক্সফোর্ড এবং বার্মিংহামের গবেষকদের নেতৃত্বে ১০০ জনের একটি দল জুন মাসে এক সপ্তাহব্যাপী বিশেষ খনন কাজ চালাচ্ছিল তখন এই ট্র্যাকগুলি আবিষ্কার হয়। এর আগেও এই এলাকায় ১৯৯৭ সালে কিছু ছোট ডাইনোসরের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল।
7 / 8
১৯৯৭ সালে চুনাপাথর খননের সময় ৪০ টি সেটের ডাইনোসরের ট্র্যাকওয়ে খুঁজে পাওয়া যায়। সেই ট্র্যাকওয়েগুলির দৈর্ঘ্য ছিল ১৮০ মিটার। সেই পায়ের ছাপের ২০০০০ ছবি তুলেছিলেন গবেষকরা। পরে এরিয়াল ড্রোন ব্যবহার করে বিশেষ ৩ডি মডেল তৈরি করা হয়।
8 / 8
গবেষকদের আশা এই আবিষ্কার ডাইনোসরদের সম্পর্কে গবেষণার কাজ আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। কী ভাবে ডাইনোসর নিজেদের মধ্যে কথা বলত, তাঁদের আকার কত বড় হত, কত জোরে তারা দৌড়তে পারত এই সব জানতেও সাহায্য করবে।