AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Holi 2023: দোলপূর্ণিমার পুজোয় দিন এই ৫ জিনিস, চোখের পলকে সোনার মতো জ্বলজ্বল করবে আপনার ভাগ্য

Basant Purnima 2023: হোলিকা দহনের রাতে যদি নিয়ম মেনে এই জিনিসগুলি প্রদান করেন, তাহলে চোখের পলক পড়তে না পড়তেই ভাগ্য একেবারে সোনার মতো জ্বলজ্বল করে উঠবে।

| Edited By: | Updated on: Mar 01, 2023 | 10:21 AM
Share
সামনেই দোল পূর্ণিমা, আর সেদিন বাঙালির অনেক বাড়িতেই লক্ষ্মী পুজোর আয়োজন করা হয়। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনেকের বাড়িতেই পুজো করা হয়। দোলের দিন এমনিতেই শুভ। ওইদিনই পুজো সংক্রান্ত অনেক রীতি মেনে চলা হয়, যার ফলে জীবনের সমস্ত সমস্যা মিটে যায় এক নিমেষে।

সামনেই দোল পূর্ণিমা, আর সেদিন বাঙালির অনেক বাড়িতেই লক্ষ্মী পুজোর আয়োজন করা হয়। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে অনেকের বাড়িতেই পুজো করা হয়। দোলের দিন এমনিতেই শুভ। ওইদিনই পুজো সংক্রান্ত অনেক রীতি মেনে চলা হয়, যার ফলে জীবনের সমস্ত সমস্যা মিটে যায় এক নিমেষে।

1 / 8
রাশির দোষ-ত্রুটিও গায়েব হয় এই পুজোর মাধ্যমে। দোলের দিন ধর্মীয় পুজোর মাধ্যমে জ্যোতিষশাস্ত্রের বেশ কিছু প্রতিকার সহজতর হয়। মন্দ বা অশুভ শক্তির বিনাস ঘটিয়ে ভালোর জয়ের প্রতীক হিসেবে এদিন পুজো করা হয়।

রাশির দোষ-ত্রুটিও গায়েব হয় এই পুজোর মাধ্যমে। দোলের দিন ধর্মীয় পুজোর মাধ্যমে জ্যোতিষশাস্ত্রের বেশ কিছু প্রতিকার সহজতর হয়। মন্দ বা অশুভ শক্তির বিনাস ঘটিয়ে ভালোর জয়ের প্রতীক হিসেবে এদিন পুজো করা হয়।

2 / 8
হোলিকা দহনের রাতে যদি নিয়ম মেনে এই জিনিসগুলি প্রদান করেন, তাহলে চোখের পলক পড়তে না পড়তেই ভাগ্য একেবারে সোনার মতো জ্বলজ্বল করে উঠবে।

হোলিকা দহনের রাতে যদি নিয়ম মেনে এই জিনিসগুলি প্রদান করেন, তাহলে চোখের পলক পড়তে না পড়তেই ভাগ্য একেবারে সোনার মতো জ্বলজ্বল করে উঠবে।

3 / 8
চন্দ্রকে দুধ নিবেদন করুন: সনাতন ঐতিহ্য মতে পূর্ণিমার দিনে চন্দ্রদেবতার পুজো অত্যন্ত শুভ ও সৌভাগ্য বলে মনে করা হয়। যদি জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্রের ত্রুটি থাকে তাহলে সবসময় কোনও না কোনও মানসিক সমস্যা ঘিরে থাকে। তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে হোলি দোলের রাতে দুধে চিনি যোগ করে চন্দ্রদেবতাকে অর্ঘ্য নিবেদন করতে হবে। বিশ্বাস করা হয়, ব্যক্তির ঘরে সুখ শান্তি বজায় থাকে।

চন্দ্রকে দুধ নিবেদন করুন: সনাতন ঐতিহ্য মতে পূর্ণিমার দিনে চন্দ্রদেবতার পুজো অত্যন্ত শুভ ও সৌভাগ্য বলে মনে করা হয়। যদি জন্মকুন্ডলীতে চন্দ্রের ত্রুটি থাকে তাহলে সবসময় কোনও না কোনও মানসিক সমস্যা ঘিরে থাকে। তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে হোলি দোলের রাতে দুধে চিনি যোগ করে চন্দ্রদেবতাকে অর্ঘ্য নিবেদন করতে হবে। বিশ্বাস করা হয়, ব্যক্তির ঘরে সুখ শান্তি বজায় থাকে।

4 / 8
ঘুঁটের প্রতিকার: বাড়ির কোনও সদস্যের উপর যদি বারবার কুনজর পড়ে বা নিজেও প্রায়শই ষড়যন্ত্রের শিকার হোন, তাহলে তা এড়াতে হোলির রাতে গোবরের ঘুঁটে দিয়ে প্রতিকার পালন করতে পারেন। বিশ্বাস করা হয়, হোলিকারদহনে  ঘুঁটে দিয়ে সাজানোর পর সাতবার ঘুরে হোলিকার আগুন রাখা দরকার। তাতে সারাবছর চোখের সমস্যা দূর হয়।

ঘুঁটের প্রতিকার: বাড়ির কোনও সদস্যের উপর যদি বারবার কুনজর পড়ে বা নিজেও প্রায়শই ষড়যন্ত্রের শিকার হোন, তাহলে তা এড়াতে হোলির রাতে গোবরের ঘুঁটে দিয়ে প্রতিকার পালন করতে পারেন। বিশ্বাস করা হয়, হোলিকারদহনে ঘুঁটে দিয়ে সাজানোর পর সাতবার ঘুরে হোলিকার আগুন রাখা দরকার। তাতে সারাবছর চোখের সমস্যা দূর হয়।

5 / 8
লক্ষ্মীর আরাধনা: সনাতন ঐতিহ্যে শুধুমাত্র বিষ্ণুর পুজো করা হয় না। যে কোনও মাসের পূর্ণিমা তিথিতে ধনলক্ষ্মীর পুজো করা হয়। এই অবস্থায় ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমায় দেবী লক্ষ্মীর কাছ থেকে কাঙ্খিত আশীর্বাদ পেতে একটি শুকনো নারকেলে চিনির গুঁড়ো রেখে জ্বলন্ত হোলিকায় রেখে সাতবার প্রদক্ষিণ করুন। বিশ্বাস করা হয় এই প্রতিকার মেনে চললে আর্থিক সমস্যা দূর হয়।

লক্ষ্মীর আরাধনা: সনাতন ঐতিহ্যে শুধুমাত্র বিষ্ণুর পুজো করা হয় না। যে কোনও মাসের পূর্ণিমা তিথিতে ধনলক্ষ্মীর পুজো করা হয়। এই অবস্থায় ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমায় দেবী লক্ষ্মীর কাছ থেকে কাঙ্খিত আশীর্বাদ পেতে একটি শুকনো নারকেলে চিনির গুঁড়ো রেখে জ্বলন্ত হোলিকায় রেখে সাতবার প্রদক্ষিণ করুন। বিশ্বাস করা হয় এই প্রতিকার মেনে চললে আর্থিক সমস্যা দূর হয়।

6 / 8
হনুমান চলিশা: হোলিতে শুধু ভগবান বিষ্ণুর অবতার নরসিংহের পুজো করা হয়, তাই নয়, রুদ্রাবতার হনুমানের পুজোও অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয়, যে ব্যক্তি ফাল্গুন পূর্ণিমায় হনুমানজিকে মিষ্টি পান নিবেদন করে সাতবার হনুমান চলিসা পাঠ করা উচিত। তাতে জীবনে সব বড় ইচ্ছা চোখের পলতে মিটে যায়।

হনুমান চলিশা: হোলিতে শুধু ভগবান বিষ্ণুর অবতার নরসিংহের পুজো করা হয়, তাই নয়, রুদ্রাবতার হনুমানের পুজোও অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয়, যে ব্যক্তি ফাল্গুন পূর্ণিমায় হনুমানজিকে মিষ্টি পান নিবেদন করে সাতবার হনুমান চলিসা পাঠ করা উচিত। তাতে জীবনে সব বড় ইচ্ছা চোখের পলতে মিটে যায়।

7 / 8
কর্পূর: জীবনে অর্থকষ্টের সমস্যা থাকলে বা লাখো চেষ্টার পরেও জীবনে ঋণ শোধ করতে না পারলে, তা থেকে অবশ্যই মুক্তি পেতে হোলিকার দহনের রাতে কর্পূর নিবেদন করতে পারেন। এই প্রতিকারে মাধ্যমে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় দ্রুত। এছাড়া শুকনো গোলাপ পাতা কর্পূরে পুড়িয়ে সারা ঘরে একবার ঘুরিয়ে নিন. তাতে অশুভ শক্তি হোলিকার ভষ্মে ছাই হয়ে যাবে।

কর্পূর: জীবনে অর্থকষ্টের সমস্যা থাকলে বা লাখো চেষ্টার পরেও জীবনে ঋণ শোধ করতে না পারলে, তা থেকে অবশ্যই মুক্তি পেতে হোলিকার দহনের রাতে কর্পূর নিবেদন করতে পারেন। এই প্রতিকারে মাধ্যমে আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় দ্রুত। এছাড়া শুকনো গোলাপ পাতা কর্পূরে পুড়িয়ে সারা ঘরে একবার ঘুরিয়ে নিন. তাতে অশুভ শক্তি হোলিকার ভষ্মে ছাই হয়ে যাবে।

8 / 8