Excess Mango Eating: অতিরিক্ত আম খাওয়ার কারণে কিছু কিছু শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে, এক নজরে দেখে নিন…

TV9 Bangla Digital | Edited By: শোভন রায়

Jan 22, 2022 | 11:10 AM

আম পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। স্বাদ এবং সুবাসের কারণে অনেকে আবার অতিরিক্ত আম খেয়ে থাকেন। তবে বেশি আম খেলে কিছু সমস্যা হতে পারে।

1 / 6
আমে ভিটামিন সি ও ক্যালোরি দুইয়ের পরিমাণই যথেষ্ট থাকে। মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। কিন্তু যারা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের পক্ষে এই কারণেই আম ক্ষতিকারক।

আমে ভিটামিন সি ও ক্যালোরি দুইয়ের পরিমাণই যথেষ্ট থাকে। মাঝারি সাইজের আমে থাকে ১৩৫ ক্যালোরি। কিন্তু যারা ওবেসিটির সমস্যায় ভুগছেন এবং ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাদের পক্ষে এই কারণেই আম ক্ষতিকারক।

2 / 6
আম রক্তে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এটি ফ্রুকটোজে ভরপুর। তাই যারা ডায়াবেটিসের রোগী, তাদের পক্ষে আম বড় বিপদ হয়ে দেখা দিতে পারে।

আম রক্তে চিনির মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এটি ফ্রুকটোজে ভরপুর। তাই যারা ডায়াবেটিসের রোগী, তাদের পক্ষে আম বড় বিপদ হয়ে দেখা দিতে পারে।

3 / 6
ক্যালশিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলো ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।

ক্যালশিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয় আম পাকাতে। এই রাসায়নিকগুলো ব্যবহারের ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের প্রভাব পড়তে পারে।

4 / 6
অতিরিক্ত আম খেলে আরও যে বড় সমস্যা হয় সেটি হলো হজমের সমস্যা। রোজ বেশি পরিমাণে আম খেলে হজমশক্তির উপর তার প্রভাব পড়ে।

অতিরিক্ত আম খেলে আরও যে বড় সমস্যা হয় সেটি হলো হজমের সমস্যা। রোজ বেশি পরিমাণে আম খেলে হজমশক্তির উপর তার প্রভাব পড়ে।

5 / 6
অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। কিন্তু এতে আমের মধ্যে অবস্থিত ফাইবারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সেই ফাইবারের গুণাগুণ শরীরে কাজে লাগে না।

অনেকে আম চিবিয়ে না খেয়ে আমের জুস করে খান। কিন্তু এতে আমের মধ্যে অবস্থিত ফাইবারগুলো নষ্ট হয়ে যায়। ফলে সেই ফাইবারের গুণাগুণ শরীরে কাজে লাগে না।

6 / 6
আম খাওয়ার সময় কিছু সচেতনতাও অবলম্বন করতে হয়। খেয়াল রাখুন, আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনোভাবে মুখে লেগে না যায়। এ থেকে মুখে চুলকানি, জ্বালা হতে পারে।  Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

আম খাওয়ার সময় কিছু সচেতনতাও অবলম্বন করতে হয়। খেয়াল রাখুন, আমে লেগে থাকা আঠা যেন কোনোভাবে মুখে লেগে না যায়। এ থেকে মুখে চুলকানি, জ্বালা হতে পারে। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

Next Photo Gallery