বয়স কম, সাফল্য বেশি। বাংলার শুটার মেহুলি ঘোষ। রূপে লক্ষ্মী, গুণে সরস্বতী কথাটা মেহুলিকে দেখলে কথাটা মাথায় আসতে বাধ্য। ঝুলিতে কমনওয়েলথ গেমস, বিশ্ব শুটিং চ্যাম্পিয়নশিপ, দক্ষিণ এশীয় গেমসের পর শুটিং বিশ্বকাপে পদক জয়। হুগলির ২১ বছরের এই কন্যাতেই লুকিয়ে বাঙালির অলিম্পিকসের মঞ্চ থেকে পদক জয়ের স্বপ্ন। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
ছোট থেকে বন্দুক, রাইফেল চালনার দিকে ঝোঁক। মেলায় গিয়ে বেলুন ফাটানোর স্টল যেন চুম্বকের মতো আকর্ষণ করত। বেলুন ফাটিয়ে মেহুলির পুরস্কার ছিল বাঁধা।(ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল সিআইডি-র ফ্যান মেহুলি। বন্দুক হাতে দয়া, অভিজিৎদের কেরামতি দেখে অনুপ্রাণিত হন।(ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
২০১৪ সালে শ্রীরামপুর রাইফেলস ক্লাবে যোগ মেহুলির। একদিন অনুশীলনের সময় ঘটে যায় দুর্ঘটনা। অনুশীলন করতে গিয়ে তাঁর ছোড়া গুলি গিয়ে লাগে এক ব্যক্তির গায়ে। জখম হন ওই ব্যক্তি। অ্যাকাডেমিতে নিষিদ্ধ হয়ে যায় বাংলার শুটার।(ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
ওই ঘটনা ভীষণ প্রভাব ফেলেছিল। বিধ্বস্ত মেহুলি দ্বারস্থ হন অর্জুন পুরস্কারজয়ী অলিম্পিয়ান জয়দীপ কর্মকারের। আত্মবিশ্বাস ফিরে আসে। জয়দীপের কোচিংয়ে জীবন বদলে যায় বৈদ্যবাটীর মেয়েটির।(ছবি:ইনস্টাগ্রাম)
অলিম্পিকে অল্পের জন্য পদক হাতছাড়া হয়েছিল। কোচ কাম মেন্টর জয়দীপ কর্মকার তাঁর চতুর্থ হওয়ার যন্ত্রণা মেটাতে তিল তিল করে গড়ে তুলছেন মেহুলিকে। জয়দীপের অপূর্ণ স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে এককাট্টা বাঙালি শুটারও। (ছবি:ইনস্টাগ্রাম)