মো ফারাহর ছোট বেলার পরিচয়পত্র। ভিসায় তিন জনের নাম রয়েছে বলা হয়। ফলে তিনটি শিশু না হলে নিমকো ফারাহ (Nimco Farah এবং তাঁর দুই সন্তানকে ঢুকতে দেওয়া হবে না। এমন ভয় দেখান হয় বলে দাবি। (ছবি: টুইটার)
৯ বছর বয়সি মো ফারাহ। তার আসল নাম অজানা ছিল। এই নামেই ব্রিটিশ নাগরিকত্ব মেলে। এক স্কুল শিক্ষকের সাহায্যে ব্রিটিশ নাগরিকত্ব না পেলে মো ফারাহর ভবিষ্যৎ কী হত, তা ভেবেই শিউরে উঠছেন অনেকেই। মো জানিয়েছেন, তাঁর আসল নাম হুসেইন আবদি কাহিন। (ছবি: টুইটার)
নিমকো ফারাহর হাত ধরেই ব্রিটেনে প্রবেশ মো ফারাহর ((Mo Farah))। পাচারের অভিযোগ প্রসঙ্গে নিমকো ফারাহ জানিয়েছেন, শেষ মুহূর্তে পরিকল্পনায় বদল হয়। তাঁকে জানানো হয়েছিল, ভিসায় তিনজন শিশু যেতে পারবে। নাম ভাঙিয়ে মো কে লন্ডনে আনা হয়। (ছবি: টুইটার)
অবশেষে আসল মায়ের সঙ্গে দেখা হয়েছে মো ফারাহর। কিছুদিন আগে তাঁকে নিয়ে তৈরি তথ্যচিত্র সম্প্রচারের আগে মায়ের সঙ্গে ছবি পোস্ট করেন মো। (ছবি: টুইটার)
স্ত্রী তানিয়া নিলের সঙ্গে স্যার মো ফারাহ। অলিম্পিকে ৪টি সোনা, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে আধডজন। সব মিলিয়ে বিশ্ব মঞ্চে ১৯টি সোনার পদক জিতেছেন এই অ্যাথলিট। (ছবি: টুইটার)