
ক্রমাগত বেড়ে চলেছে বায়ুদূষণ। এর জেরে প্রভাব পড়ছে আমাদের শ্বাসযন্ত্রে। এছাড়াও যারা অ্যাজমায় আক্রান্ত তাদের সমস্যা আরও বাড়ছে। তবে ইনহেলার ছাড়াও এই কয়েকটি খাবারে আপনি অ্যাজমা সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

ক্যাপসিকামের মধ্যে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট রয়েছে। এই সব উপাদানগুলি হাঁপানির সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি স্যালাদে কিংবা তরকারিতে ক্যাপসিকাম যোগ করতে খেতে পারেন।

বেদানার মধ্যে ফাইবার, ভিটামিন সি, কে এবং অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে যা হাঁপানি, শ্বাসকষ্টের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শ্বাসকষ্টের সমস্যায় যাঁরা ভোগেন কিংবা দূষণের কারণে শ্বাসকষ্ট হয় তাঁরাও রোজের খাদ্যতালিকায় বেদানা রাখতে পারেন।

কথাতেই রয়েছে প্রতিদিন একটা করে আপেল খেলে আপনি ডাক্তারের থেকে দূরে থাকবেন। ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই ফল ওজন কমাতে এবং পেটের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি হৃদ্যন্ত্র সুস্থ রাখতে, ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ভিটামিনএ, সি, কে, ফলিকঅ্যাসিড, ক্যালশিয়াম, ফাইবারসমৃদ্ধ সবুজ মটরশুটি শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে মটরশুটি হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং হাড়কে শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করে।

ত্বক, চুল থেকে শুরু করে শরীরের যাবতীয় সমস্যার সমাধান করে পালং শাক। প্রোটিন, আয়রন, ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইবার, ফসফরাস, পটাশিয়াম-সমৃদ্ধ পালংশাক অ্যাজমার সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।