বিটরুটে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে, যা শরীর ভালো রাখে। বিটরুট রান্না করে খাওয়ার থেকে ফলের মতো জুস করে খাওয়া বেশি ভাল।
সবজি হওয়ার কারণে প্রথমেই মাথায় আসে যে এটা রান্না করে খেতে হবে। কিন্তু বিটরুট জুস হিসেবেও খাওয়া যায়। এই জুস ব্রেন ফাংশন ঠিক রাখে এবং ব্লাড ভেসেল সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
লেটুস, পালং, সেলেরির মতো বিটরুটেও প্রচুর পরিমাণে ইনঅরগ্যানিক নাইট্রেট থাকে এবং ওরাল ব্যাকটেরিয়া থাকে যা নাইট্রেটকে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত করে। এটি ব্লাড ভেসেলকে সচল রাখতে ও নিউরোট্রান্সমিশনকে ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
সমীক্ষাতে দেখা গিয়েছে, ব্যাকটেরিয়া বেশি থাকলে তা কগনিটিভ হেলথে ভাল প্রভাব ফেলছে। কিন্তু এই ব্যাকটেরিয়া কম থাকলে বিভিন্ন রোগ বাড়ছে। ইনফ্লেমেশন তৈরি হচ্ছে। বিটরুটের রস পান করার পর সিস্টোলিক ব্লাড প্রেশার প্রায় ৫ পয়েন্ট পর্যন্ত কমে।
২টো মাঝারি বিটরুট নিয়ে প্রথমে খোসা ছাড়িয়ে নিতে হবে। তার পর ছোট ছোট টুকরোয় কেটে নিতে হবে। এর সঙ্গে সামান্য আদাও খোসা ছাড়িয়ে টুকরো করে কেটে রাখতে হবে। একটি ব্লেন্ডারে এই সব দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
প্রয়োজনে সামান্য জলও দেওয়া যেতে পারে। উপর থেকে নুন, গোলমরিচ গুঁড়ো ও লেবুর রস দিয়ে পরিবেশ করা যেতে পারে বিট রুটের জুস।