
ওজন বেড়ে যাওয়া কিংবা, চুল পড়া, ঘন ঘন সর্দি-কাশি, ব্রণ, অ্যানজাইটি—এগুলো থাইরয়েডের লক্ষণ। থাইরয়েডের সমস্যা কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী।

থাইরয়েড ধরা পড়লে রোজ ওষুধ খেতেই হবে। দেহে থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যকে বজায় রাখতে, ইমিউনিটি বৃদ্ধি করতে ওষুধ জরুরি। তবে, ওষুধ খেলে চলবে না।

থাইরয়েডের সমস্যায় রোগীকে খাওয়া-দাওয়া নিয়েও সচেতন থাকতে হবে। এমন ৫টি খাবার রয়েছে, যা থাইরয়েডে একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। এতে ওষুধের কার্যকারিতা নষ্ট হয়।

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, সোয়াজাতীয় খাবার থাইরয়েডের রোগীদের এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। এতে থাইরয়েডের ওষুধ ঠিক মতো কাজ করে না। সোয়াবিন, সোয়ার দুধ, টোফু এড়িয়ে চলুন।

বাঁধাকপি-ফুলকপির মতো সবজি থাইরয়েডের ওষুধের কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে। থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে কপি জাতীয় সবজির তরকারি এড়িয়ে চলুন।

প্যাকেটজাত ও প্রক্রিয়াজাত খাবার থাইরয়েডে ওজন বাড়াতে পারে এবং শারীরিক সমস্যা বাড়াতে পারে। এই ধরনের খাবারে নুন ও চিনির পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।

থাইরয়েড থাকলে মিষ্টি খাওয়া কমিয়ে দিন। এমনকি চিনিও মেপে খান। থাইরয়েডের সমস্যায় ওজনকে বশে রাখা কঠিন। তাই মিষ্টিজাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকুন।

থাইরয়েডের সমস্যায় অত্যধিক কফি ভুলেও খাবেন না। খালি পেটে কফি খাওয়ার ভুল করবেন না। এমনকি থাইরয়েডের ওষুধ খাওয়ার আগে ও পরে আধ ঘণ্টার মধ্যে কফি খাবেন না।