হলুদ দাঁত নিয়ে খিলখিল করে হাসতে পারেন না? রইল উপায়
Cavity Free Teeth: কয়েকটি সহজ নিয়ম নিয়মিত মেনে চললেই ঝকঝকে তকতকে সুন্দর দাঁত পেতে পারেন আপনিও। তার জন্য কী করতে হবে দেখুন। এমন কিছু সময় সাপেক্ষ ব্যাপারও নয়। দাঁতের ফাঁকে অনেক সময় খাবার আটকে যায়। এবং ব্রাশ সেই সব স্থানে পৌঁছতে পারে না। খাবার জমে সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। যা থেকে রোগ ছড়ায়।
“দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম” বোঝেন না অনেকেই। তাই হয়তো প্রবাদ হিসেবে উঠে এসেছে এই বাক্য। দাঁতে ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণু বাসা বাঁধে যার ফলে দাঁতের ক্ষতি হয়।
কয়েকটি সহজ নিয়ম নিয়মিত মেনে চললেই ঝকঝকে তকতকে সুন্দর দাঁত পেতে পারেন আপনিও। তার জন্য কী করতে হবে দেখুন। এমন কিছু সময় সাপেক্ষ ব্যাপারও নয়।
দাঁতের ফাঁকে অনেক সময় খাবার আটকে যায়। এবং ব্রাশ সেই সব স্থানে পৌঁছতে পারে না। খাবার জমে সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। যা থেকে রোগ ছড়ায়।
রোগের হাত থেকে বাঁচতে ও দাঁতের যত্ন নিতে দাঁতের ফাঁকের ময়লা পরিস্কার করুন। ‘ফ্লস’ স্টিক দিয়ে নিয়মিত দাঁত পরিস্কার করতে হবে। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে এটা করুন।
এছাড়াও বিশেষজ্ঞদের মতে প্রত্যেক মানুষের দিনে অন্তত দু’বার দাঁত মাজা উচিত। এবং দাঁত মাজার সময় খেয়াল রাখতে হবে ব্রাশ যেন ৪৫ ডিগ্রী আঙ্গেলে থাকে।
এমনভাবে ব্রাশ করুন যাতে মাড়ির সব অংশে ব্রাশ পৌঁছয়। ব্রাশকে উপর নীচ করে ভাল করে ব্রাশ করুন। রাতে খাওয়ার পর অনেকেই ব্রাশ করে ঘুমোতে যান।
এটি ভীষণ ভাল অভ্যাস কারণ সারা রাতে মুখের ভিতর ব্যাকটেরিয়া বাসা বাঁধে। খাওয়ার পর ব্রাশ করলে ব্যাকটেরিয়ার ঝুঁকি কমে। তাই প্রতিদিন দু'বার দাঁত মাজা খুব জরুরি।
দাঁত ও মাড়ির মতো জিভের যত্ন নেওয়াও সমান ভাবে জরুরি নইলে হতে পারে ভোগান্তি। কারণ জিভের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া জন্মায়। ফলে নিয়মিত ভাল করে জিভ পরিস্কার করুন।