
ঝাঁপসা দেখা- কোনও একটা সাবজেক্ট, অর্থাৎ যা আপনি দেখতে চাইছেন, সেটা দূর থেকেই হোক বা খুব কাছ থেকে, যদি ঝাঁপসা দেখায়, তা হলে বুঝে নিতে হবে, এটা প্রাথমিক পর্যায়। ছবি: Getty Images

আলোয় সমস্যা- অনেকেরই আলোতে সমস্যা হয়। তবে জোরালো আলোতে প্রচণ্ড অস্বস্তি হলে কিংবা চোখ ব্যথা করলে এটাও একটা উপসর্গ দৃষ্টিশক্তি কমার। সংক্রমণ কিংবা ছানির সমস্যায় এই অস্বস্তি হতে পারে। ছবি: Getty Images

মাথাব্যথা- প্রচণ্ড স্ট্রেসের কারণে মাঝে মধ্যে মাথাব্যথা হতেই পারে। কিন্তু সেটা নিয়মিত হয়ে দাঁড়ালে ভাবনার বিষয়। হতেই পারে চোখের উপর অতিরিক্ত চাপের কারণেই এমনটা হচ্ছে। এটি দৃষ্টিশক্তি কমারও লক্ষণ হতে পারে। ছবি: Getty Images

চোখের সামনে হঠাৎ কোনও বিন্দু, আলো কিংবা কোনও স্পট দেখা গেলে এটাও একটা উপসর্গ। আদতে হয়তো চোখের সামনে এমন কোনও বস্তু নেই, কিন্তু দেখা যাচ্ছে। সেক্ষত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ছবি: Getty Images

হঠাৎ করে যদি রাতে দেখতে সমস্যা হয়, যেটা আগে হত না। তেমন কোনও উপসর্গ দেখা গেলে হতে পারে ছানির সমস্যা কিংবা ভিটামিন A-এর অভাব রয়েছে। এটিও কিন্তু দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হওয়ার একটি লক্ষণ। ছবি: Getty Images

সোজাসুজি দেখার পাশাপাশি চোখ সোজা রেখে দু-পাশে দেখতে সমস্যা হলে এটি গ্লুকোমারও লক্ষণ হতে পারে। হয়তো ধীরে ধীরে পরিস্থিতি সেদিকে এগনোরই উপসর্গ পেরিফেরাল দৃষ্টির সমস্যা। ছবি: Getty Images

চোখ লাল হয়ে যাওয়া কিংবা চোখে কিছু একটা রয়েছে জাতীয় অস্বস্তি হওয়া। অনেক সময়ই মনে হয়, চোখের কোথাও কিছু একটা আটকে রয়েছে। অনেক সময় চোখের পলকের কারণেও হয়। তবে এমন কিছু না থাকলে চোখে অস্বস্তি হওয়া ভালো লক্ষণ নয়। এটা সংক্রমণ কিংবা প্রদাহের কারণেও হতে পারে। ছবি: Getty Images

অনেকে সময় মূল ভিষণের সমস্যা হলে সেটা সবচেয়ে বড় উপসর্গ। কারও মুখ চিনতে অসুবিধা হওয়া, কোনও কিছু পড়তে সমস্যা হওয়া, এর থেকে বোঝা যায়, দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ হয়ে আসছে। ছবি: Getty Images