রাতে শোয়ার আগে এক চামচ গুড়, রোগভোগ যোজন দূর
Jaggery Benefits: সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে শুতে যাওয়া পর্যন্ত হয়তো অনেক কাজই রুটিন মেনে করেন। ডায়েট মেনে খাবারও খান। কিন্তু সেই রুটিনেই যদি আর কয়েকটা অভ্যাস করতে পারেন, তাহলে অনেক উপকার পাবেন। ঠিক তেমনই একটি অভ্যাস হল রাতে শুতে যাওয়ার আগে রোজ গুড় খাওয়া। বাড়িতে একটু গুড় কিনে এনে রেখে দিন। তারপরে রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ করে নিয়ে খেয়ে নিন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে রাতে শুতে যাওয়া পর্যন্ত হয়তো অনেক কাজই রুটিন মেনে করেন। ডায়েট মেনে খাবারও খান। কিন্তু সেই রুটিনেই যদি আর কয়েকটা অভ্যাস করতে পারেন, তাহলে অনেক উপকার পাবেন।
ঠিক তেমনই একটি অভ্যাস হল রাতে শুতে যাওয়ার আগে রোজ গুড় খাওয়া। বাড়িতে একটু গুড় কিনে এনে রেখে দিন। তারপরে রাতে শুতে যাওয়ার আগে এক চামচ করে নিয়ে খেয়ে নিন।
গুড়ে প্রাকৃতিক মিষ্টি থাকে। তাই গুড় স্বাস্থ্যকর। রক্তশূন্যতা থাকলে গুড় খেলে উপকার পাওয়া যায়। আপনার সন্তান যদি ঠিকমতো সবজি না খায় তাহলে সবজিতে সামান্য গুড় দিয়ে দিন।
এতে স্বাদের একটু বদল হতে পারে ঠিকই। কিন্তু সন্তানের স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখার জন্য এই অভ্যাসটুকু তাকে করাতেই পারেন। যে কোনও জিনিসেই চিনির বদলে গুড় মিশিয়ে পান করুন।
গুড়ে প্রচুর পরিমাণে লৌহ, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, তামা এবং ফসফরাসের মতো খনিজ পদার্থ থাকে। গুড় খেলে শরীরে এই খনিজ পদার্থের ঘাটতি হয় না।
দুধে সামান্য গুড় মিশিয়ে খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন বাড়ে। ফলে আপনি যদি রক্তালপতার সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে রোজ এক কাপ দুধ নিয়ে তাতে গুড় মিশিয়ে দিন। তারপরে তা দিনের যে কোনও সময় খেয়ে নিন।
এই পানীয় আপনি রাতেও খেতে পারেন। সকালের খাবারে পাউরুটি ও মাখনের সঙ্গেও গুড় মিশিয়ে নিতে পারেন। যেসব শিশুর উচ্চতা বাড়ছে না বা ওজন বাড়ছে না, তাদের এই দুধ গুড়ের পানীয়টা খাওয়ানো প্রয়োজন।
যে সব জায়গায় দূষণের মাত্রা বেশি। বা আশে পাশে কারখানা রয়েছে। এমনকী যারা কারখানায় কাজ করেন, সেই সব শ্রমিকদের দিনের প্রথমেই গুড় খেয়ে নেওয়া উচিত। এতে ফুসফুসের ক্ষতি হয় না।