তরমুজে জলীয় উপাদানের পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন-বি৬ রয়েছে, যা মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। রোজ তরমুজ খেলে মাথাও ঠান্ডা থাকে
মারণরোগ ক্যানসার প্রতিরোধেও সাহায্য করে তরমুজ। এই ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফ্রি ব়্যাডিকেল (চলমান অণু যা কোষ ধ্বংস করে) অপসারণ করতে সাহায্য করে। ফলে বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায় তরমুজ
তরমুজের অধিকাংশই জল। ফলে ক্যালোরির পরিমাণও খুব কম থাকে। তাই দেহের ওজন কমাতে চাইলে রোজ এই ফলটি ডায়েটে রাখুন। ফালি করে কেটে বা শরবতও খেতে পারেন
তামিলনাড়ুর থেনি জেলায় আপনি হলুদ রঙের তরমুজ পাবেন। থেনি জেলায়, গাম্পাম চিন্নামানুর, কুডালুর এবং জেলার অন্যান্য অনেক এলাকায় তরমুজ বিক্রি হয়।
গ্রীষ্মকাল এলেই তরমুজ বিক্রেতারা রাস্তার ধারে দোকান বসান। মার্চ মাস থেকেই বিক্রি শুরু হয়ে গিয়েছে সেই সব জায়গায়। বর্তমানে থেনি জেলায় তরমুজ ও অন্যান্য ফল বিক্রির পরিবর্তে কর্ণাটক রাজ্যের হলুদ তরমুজ বেশি বিক্রি হচ্ছে।
ভিটামিন-এ-র উৎস তরমুজ। তাই প্রতিদিন তরমুজ খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে, দৃষ্টিশক্তিও বাড়বে। এছাড়া নানা ধরনের সংক্রমণ থেকে চোখ রক্ষা করে মরশুমি এই ফল
ত্রিপুরা, যা লাল তরমুজ চাষের জন্য পরিচিত, ধীরে ধীরে সেখানেও হলুদ তরমুজ চাষ করা হচ্ছে। কৃষিকাজের এই নতুন পদ্ধতি স্থানীয় কৃষকদের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি করছে।
হলুদ তরমুজে ভিটামিন-বি, ভিটামিন-এ এবং সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, বিটা ক্যারোটিনের মতো অনেক উপাদান রয়েছে। গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে এটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।