
ডায়াবেটিস এবং রক্তচাপের মতো রোগের পাশাপাশি বহুমানুষ আজকাল ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায়ও ভুগছেন। আর ইউরিক অ্যাসিড মানেই শরীরে একের পর এক দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন সমস্যা।

ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয় শরীরের কোষে। আর তা বিভিন্ন খাদ্যাভাসের কারণে বাড়তে থাকে। ফলে কমানোর জন্য মুঠো মুঠো ওষুধের সাহায্য নিতে হয়।

ইউরিক অ্যাসিডের বেশির ভাগই কিডনির ফিল্টার হয়ে মলের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। কিন্তু, যদি এই অ্যাসিড শরীর থেকে বের হয়, তাহলে রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যায়।

পরবর্তীতে এর ফলেও গাউটের সমস্যা হতে পারে। ঘরোয়া প্রতিকারও এর চিকিৎসায় খুবই উপকারী। তার মধ্যেই একটি হল আদা। আদার অনেক গুণ রয়েছে, যা ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিনের মতে, চায়ে ব্যবহৃত আদায় অনেক গুণ রয়েছে। আদা একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ এবং এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

এটি অনেক রোগের চিকিৎসায়ও ব্যবহৃত হয়, যার মধ্যে একটি হল ইউরিক অ্যাসিডের চিকিৎসা। আদা ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমায়। এতে উপস্থিত অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।

আদায় থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা কমায়। ইউরিক অ্যাসিডের রোগীদের কীভাবে আদা ব্যবহার করা উচিত, তা একবার দেখে নিন।

আদার অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে, যা আপনার ইমিউন সিস্টেমকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টেরও ভাল উৎস। আপনি রান্নায় বা চায়ে আদার ব্যবহার করতে পারেন।