Nose Picking in Kids: টিভি দেখতে-দেখতে নাক খুঁটছে খুদে? বদভ্যাস ছাড়ান এই উপায়ে
megha |
Mar 26, 2024 | 11:46 AM
Bad Habits in Children: নাক খোঁটা বদভ্যাস। কিন্তু কোনটা ভাল অভ্যাস আর কোনটা খারাপ, এটা বোঝার ক্ষমতা বাচ্চাদের মধ্যে কম। নাক খোঁটার অভ্যাস যে অস্বাস্থ্যকর এটা তারা জানেও না। তাই বেখেয়ালে হোক বা জেনেবুঝে তারা নাক খুঁটে ফেলে। এই বদভ্যাস ছাড়াতে হবে আপনাকেই। এর জন্য কী-কী করবেন, দেখে নিন।
1 / 8
নাক খোঁটা বদভ্যাস। কিন্তু কোনটা ভাল অভ্যাস আর কোনটা খারাপ, এটা বোঝার ক্ষমতা বাচ্চাদের মধ্যে কম। নাক খোঁটার অভ্যাস যে অস্বাস্থ্যকর এটা তারা জানেও না। তাই বেখেয়ালে হোক বা জেনেবুঝে তারা নাক খুঁটে ফেলে।
2 / 8
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বড়রা যেটা করে সেটাকেই নকল করার চেষ্টা করে বাচ্চারা। কোনও বাচ্চাকে হয়তো ভাল করে বোঝালেও বোঝে। কিন্তু নাক খোঁটার বদভ্যাস দূর করা একটু কঠিন কাজ হয়ে যায় বাবা-মার পক্ষে।
3 / 8
ছোট থেকে যদি নাক খোঁটার বদভ্যাস ত্যাগ করা যায়, এটা আপনার সন্তানের পক্ষেই ভাল। কিন্তু এই অভ্যাস আপনি ৫ বছরের বাচ্চাকে বুঝিয়ে ছাড়াতে পারবেন না। আপনাকে বেছে নিতে হবে অন্য বিকল্প।
4 / 8
অনেক বাচ্চাই আছে যারা অভিভাবকদের কথা একদম শুনতে চায় না। হয়তো আপনার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই বার বার নাকে হাত দিচ্ছে। এমনটা হলে এই ধরনের বিষয়কে বেশি প্রশয় দেবেন না। যদি দেখেন আপনার বারণ করার পর আরও বেশি করে করছে, তাহলে বিষয়টা উপেক্ষা করুন। দেখবেন ধীরে-ধীরে অভ্যাসটা কমে যাবে।
5 / 8
যখনই দেখবেন, বাচ্চা নাকে হাত দিচ্ছে, তাকে বারণ করবেন। হাতে অনেক জীবাণু থাকে, যা নাকে প্রবেশ করতে পারে। এখান থেকে সর্দি হতে পারে। কিংবা নাকের সংক্রমণের আশঙ্কাও বেড়ে যায়।
6 / 8
যখনই বাচ্চাকে নাকে হাত দিতে দেখবেন, হাত ধুতে বলবেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নাকে জমে থাকা ময়লা অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই বাচ্চারা বার বার নাকে হাত দেয়। তাই এরকম কিছু দেখলে রুমাল দিয়ে তার নাক পরিষ্কার করে দিন।
7 / 8
হয়তো টিভি দেখছে কিংবা ক্লাসে চুপচাপ বসে আছে। আর হাত তার নাকে। এমন ঘটনা প্রায়শই ঘটে। মনের ভুলে এমনটা করে থাকে তারা। এমন কোনও ঘটনা ঘটলে বাচ্চাকে অন্য কাজে ব্যস্ত করে দিন। আঁকা বা লেখালিখির কাজ দিয়ে দিন।
8 / 8
শুধু যে বাচ্চাদের মধ্যে নাক খোঁটার অভ্যাস রয়েছে, এমন নয়। প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যেও এই বদভ্যাস আছে। মানসিক চাপের কারণে এই অভ্যাস তৈরি হয়, যাকে চিকিৎসার পরিভাষায় রাইনোটিলেক্সোমেনিয়া বলা হয়। এক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।