মুঠো ভরে কিশমিশ খেলেই শরীর যাবে বিগড়ে, দিনে ক’টা খাবেন?
Health Tips: কিশমিশ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং উপকারী ড্রাই ফ্রুট। সেই সঙ্গে এর গুণাগুণ জানলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। এতে আয়রন, ফাইবার, প্রোটিন, ক্যালসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। কিন্তু এত পুষ্টি রয়েছে ভেবে রোজ মুঠো মুঠো কিশমিশ খেয়ে যাবেন, এমনটাও কিন্তু ঠিক নয়।
1 / 8
কিশমিশ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং উপকারী ড্রাই ফ্রুট। সেই সঙ্গে এর গুণাগুণ জানলে আপনার চোখ কপালে উঠতে বাধ্য। এতে আয়রন, ফাইবার, প্রোটিন, ক্যালসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে।
2 / 8
কিন্তু এত পুষ্টি রয়েছে ভেবে রোজ মুঠো মুঠো কিশমিশ খেয়ে যাবেন, এমনটাও কিন্তু ঠিক নয়। বেশি পরিমাণে কিশমিশ খাওয়াও আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
3 / 8
কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ক্যালরি থাকে। তাই দিনে কম পরিমাণে কিশমিশ খেলেই বরং উপকার পাবেন। এবার আপনার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, সারাদিনে ক'টা কিশমিশ খাওয়া উচিত?
4 / 8
পুষ্টিবিদ বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে আধা কাপ থেকে এক কাপ কিশমিশ খেলেই আপনি অনেক উপকার পাবেন। অর্থাৎ ২৫ থেকে ৫০ গ্রাম কিশমিশ খাবেন। পুষ্টির জন্য বেশি পরিমাণে কিশমিশ খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
5 / 8
কিশমিশে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যার অতিরিক্ত রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, যাতে ডায়াবেটিস হতে পারে। তাছাড়াও কিশমিশে ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে।
6 / 8
তাই যদি ওজন বাড়াতে না চান, তাহলে অত্যধিক পরিমাণে কিশমিশ খেয়ে ফেলবেন না। অনেক বেশি কিশমিশ খেলে ফেললে অ্যালার্জির মতো সমস্যাও হতে পারে।
7 / 8
কিশমিশে ফাইবার এবং ফ্রুক্টোজের মতো উপাদান খুব বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। আর সেই ফাইবার এবং ফ্রুক্টোজ পরিপাকতন্ত্রের উপর চাপ সৃষ্টি করে।
8 / 8
এছাড়াও একটি সমস্যা দেখা দেয়। তা হল বেশি পরিমাণে কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস এবং পেট ব্যথার মতো সমস্যা হতে পারে। তাই যতটা সম্ভব পরিমাপ বুঝেই খান।