কম বয়সেও স্ট্রোকের হানায় মৃত্যু, হৃদরোগের ঝুঁকি এড়াতে খেতেই হবে যে ৫ ধরনের খাবার

megha |

Feb 10, 2024 | 2:29 PM

Reducing stroke risk: ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড‌ ব্যুরোর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভারতে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ১২.৫% বেড়েছে। প্রতি বছর ভারতে ২৭% মানুষের মৃত্যুর পিছনে দায়ী কার্ডিওভাস্কুলার রোগ। অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল, বাইরের খাবার খাওয়ার প্রতি আসক্তি, শরীরচর্চায় অনীহা ইত্যাদি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও আপনি হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। 

1 / 8
ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড‌ ব্যুরোর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভারতে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ১২.৫% বেড়েছে। প্রতি বছর ভারতে ২৭% মানুষের মৃত্যুর পিছনে দায়ী কার্ডিওভাস্কুলার রোগ। সুতরাং, হৃদরোগকে হালকাভাবে নিলে বিপদ আপনারই।

ন্যাশানাল ক্রাইম রেকর্ড‌ ব্যুরোর রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২২ সালে ভারতে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা ১২.৫% বেড়েছে। প্রতি বছর ভারতে ২৭% মানুষের মৃত্যুর পিছনে দায়ী কার্ডিওভাস্কুলার রোগ। সুতরাং, হৃদরোগকে হালকাভাবে নিলে বিপদ আপনারই।

2 / 8
বছর বছর বাড়ছে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা। ৫০ না পেরোনো কম বয়সিরাও ভুগছেন হার্টের সমস্যায়। হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর থেকে ডায়েট থেকে লাইফস্টাইল সবই একে-অপরের উপর নির্ভরশীল। আবার অনেক ক্ষেত্রে হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও আপনি হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। 

বছর বছর বাড়ছে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা। ৫০ না পেরোনো কম বয়সিরাও ভুগছেন হার্টের সমস্যায়। হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর থেকে ডায়েট থেকে লাইফস্টাইল সবই একে-অপরের উপর নির্ভরশীল। আবার অনেক ক্ষেত্রে হৃদরোগের পারিবারিক ইতিহাস থাকলেও আপনি হার্ট অ্যাটাকের শিকার হতে পারেন। 

3 / 8
অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল, বাইরের খাবার খাওয়ার প্রতি আসক্তি, শরীরচর্চায় অনীহা ইত্যাদি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। হৃদরোগের আশঙ্কা কমাতে সামগ্রিক ভাবে আপনাকে খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দিতে হবে। কোন-কোন খাবার খেতেই হবে, জেনে নিন।

অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল, বাইরের খাবার খাওয়ার প্রতি আসক্তি, শরীরচর্চায় অনীহা ইত্যাদি হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে। হৃদরোগের আশঙ্কা কমাতে সামগ্রিক ভাবে আপনাকে খাওয়া-দাওয়ার উপর নজর দিতে হবে। কোন-কোন খাবার খেতেই হবে, জেনে নিন।

4 / 8
পালং শাক, মেথি শাক, পুঁই শাকের মতো শাকপাতায় ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফোলেটে পরিপূর্ণ শাক খেলে এটি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও এতে ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপকে বশে রাখে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

পালং শাক, মেথি শাক, পুঁই শাকের মতো শাকপাতায় ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। ফোলেটে পরিপূর্ণ শাক খেলে এটি স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতা বজায় রাখে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এছাড়াও এতে ভিটামিন বি ও পটাশিয়াম রয়েছে, যা রক্তচাপকে বশে রাখে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

5 / 8
ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ও র‍্যাশবেরির মতো ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই ধরনের ফল অক্সিডেটিভ চাপ ও প্রদাহ কমায়। এতে হৃদয় ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল থাকে এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে।

ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি ও র‍্যাশবেরির মতো ফলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই ধরনের ফল অক্সিডেটিভ চাপ ও প্রদাহ কমায়। এতে হৃদয় ও মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল থাকে এবং স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে।

6 / 8
ওটস, ভুট্টা, ডালিয়া, কিনোয়া, বার্লি, ব্রাউন রাইসের মতো দানাশস্যে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এগুলো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা, ওবেসিটির ঝুঁকি ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সবমিলিয়ে এসব হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

ওটস, ভুট্টা, ডালিয়া, কিনোয়া, বার্লি, ব্রাউন রাইসের মতো দানাশস্যে ফাইবার, ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে, যা হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এগুলো খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা, ওবেসিটির ঝুঁকি ও উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সবমিলিয়ে এসব হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

7 / 8
আমন্ড, ফ্ল্যাক্স সিড, আখরোট ও চিয়া সিডের মতো বাদাম ও বীজ হার্টের জন্য উপকারী। এতে ভিটামিন, মিনারেল ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এগুলো শারীরিক প্রদাহ কমায়, দেহে রক্ত সঞ্চালন সচল রাখে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

আমন্ড, ফ্ল্যাক্স সিড, আখরোট ও চিয়া সিডের মতো বাদাম ও বীজ হার্টের জন্য উপকারী। এতে ভিটামিন, মিনারেল ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এগুলো শারীরিক প্রদাহ কমায়, দেহে রক্ত সঞ্চালন সচল রাখে এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

8 / 8
বাঙালিরা মাছ খেয়ে সহজেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারেন। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। এটি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং হার্টকে সুরক্ষিত রাখে।

বাঙালিরা মাছ খেয়ে সহজেই হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারেন। সামুদ্রিক মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায়, যা দেহে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান হিসেবে কাজ করে। এটি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না, খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায় এবং হার্টকে সুরক্ষিত রাখে।

Next Photo Gallery