সহজে ঘুম ভাঙতে চায় না? অজান্তেই শরীরে ডেকে আনছেন না তো এসব রোগ!
Sleeping Side Effects: বেশি ঘুমের কারণে আপনার শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, অলসতা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। কিন্তু অনেকেই এই ধরনের উপসর্গ উপেক্ষা করে চলেন। আর তা পরে বড় বিপদ ডেকে আনে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, প্রতিদিন প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বা কম ঘুমালে শরীরে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
1 / 8
পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একজন সুস্থ ব্যক্তির প্রতিদিন 7-8 ঘন্টা ঘুমানো উচিত। কিন্তু অনেকেই আছেন যারা এর চেয়েও বেশি সময় ঘুমান।
2 / 8
বেশি ঘুমের কারণে আপনার শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরে ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, অলসতা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়। কিন্তু অনেকেই এই ধরনের উপসর্গ উপেক্ষা করে চলেন। আর তা পরে বড় বিপদ ডেকে আনে।
3 / 8
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, প্রতিদিন প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বা কম ঘুমালে শরীরে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে ওভারস্লিপ অর্থাৎ বেশি মাত্রায় ঘুম এড়ানো উচিত।
4 / 8
অত্যধিক ঘুমের সবচেয়ে সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলির মধ্যে একটি হল হৃদরোগের ঝুঁকি। হৃদরোগ বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর প্রধান কারণ এবং যারা প্রচুর ঘুমায় তাদের এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি বেশি।
5 / 8
কম ঘুমানো বা বেশি ঘুমানো উভয়ই স্থূলতা বা মোটা হয়ে যাওয়ার কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ঘুম এবং স্থূলতার মধ্যে এক বিশেষ সম্পর্রক আছে। ব্যায়াম এবং খাদ্যাভ্যাস বদলে তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।
6 / 8
চিকিৎসকরাও এখন পরামর্শ দেন যে, যতটা সম্ভব বেশি সময় ধরে কেউ ঘুমলে তার শরীরে বিভিন্ন অসুখ বাসা বাধে। ফলে অত্যাধিক পরিমাণে ঘুমানো এড়িয়ে চলা উচিত।
7 / 8
যারা দিনে খুব বেশি ঘুমান এবং রাতটা প্রায় জেগেই কাটিয়ে দেন, তাদের সকালে মাথাব্যথা এবং কোমর ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। আর এই সমস্যা পরবর্তীকালে পিছু ছাড়তে চায় না।
8 / 8
ঘুম এবং বিষণ্নতা উভয়ই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত। বিষণ্ণতায় আক্রান্ত ব্যক্তি বেশি ঘুমাতে পারেন। শুধু তাই নয়, এর ফলে ঘুমে বার বার ব্যাঘাত ঘটে। এই কারণেই বেশি ঘুমালে বিষণ্ণতার সমস্যা বেড়ে যেতে পারে।