Sexual Diseases: কোনও লক্ষণ নেই, তবু আক্রান্ত হতে পারেন এই সব যৌন রোগে! বুঝবেন কী ভাবে?
Sexual Diseases: যৌনরোগ সময়ে ধরা না পড়লে সমস্যা আরও বড় হতে পারে। তবে এই ক্ষেত্রে কিছু যৌনরোগ আছে, যেগুলির কোনও লক্ষণ ফুটে ওঠে না। তা হলে কী করবেন আপনি যৌনরোগে আক্রান্ত।
1 / 8
প্রেমের সম্পর্ক হলে তার মধ্যে যৌনতা একটি সাধারণ বিষয়। একে অপরের মধ্যে ডুবে যাওয়ায় এক আলাদা অনুভূতি, উত্তেজনা কাজ করে। আবার শারীরিক চাহিদার উপরে নির্ভর করে সম্পর্কের অনেক সমীকরণ।
2 / 8
শারীরিক মিলন কেবল দৈহিক নয় মানসিক তৃপ্তিও দেয়। তবে আরেকটি জিনিস মাথায় রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। যৌনস্বাস্থ্য নিয়েও সচেতন হওয়া খুব জরুরি। নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই সচেতনতা না থাকলে যৌনরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
3 / 8
এমনকি কিছু রোগ যদি মারাত্মক হয়ে যায় তাহলে বন্ধ্যাত্বের কারণও হয়ে উঠতে পারে। এই বিষয়ে আরও বেশি সচেতনতা দরকার, বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে সেই ঝুঁকি অনেক বেশি। অসুরক্ষিত যৌন সংযোগের কারণে ব্যাক্টেরিয়া, ভাইরাস বা প্যারাসাইটের মাধ্যমে যৌনরোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
4 / 8
যৌনরোগ সময়ে ধরা না পড়লে সমস্যা আরও বড় হতে পারে। তবে এই ক্ষেত্রে কিছু যৌনরোগ আছে, যেগুলির কোনও লক্ষণ ফুটে ওঠে না। তা হলে কী করবেন আপনি যৌনরোগে আক্রান্ত।
5 / 8
ক্ল্যামিডিয়া - ব্যাকটিরিয়াজনিত এই যৌনরোগ নারী-পুরুষ যে কারো হতে পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই রোগ হওয়ার ঝুঁকি একটু বেশি। মূলত উপসর্গহীন হলেও এই রোগে দেহের পেলভিক অংশে প্রদাহজনিত সমস্যা দেখা দেয়। এই রোগের বাড়াবাড়ি হলে মহিলাদের সন্তানধারণে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
6 / 8
গনোরিয়া - সেই রকম উল্লেখযোগ্য কোনও উপসর্গ না থাকলেও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে ঋতুস্রাবের মাঝামাঝি 'স্পটিং' দেখা দিতে পারে। প্রস্রাব করার সময় জ্বালাভাব অনুভব হতে পারে বা অস্বাভাবিক শ্বেতস্রাবও হতে পারে। ঠিক সময়ে চিকিৎসা না হলে মেয়েদের ক্ষেত্রে 'টিউবাল প্রেগনেন্সি'-র আশঙ্কা থাকে। ছেলেরা আক্রান্ত হলে প্রস্রাবের সময়ে জ্বালাভাব অনুভূতি হতে পারে।
7 / 8
এইচআইভি - এইচআইভি গুরুতর রোগ হলেও নিয়ন্ত্রণ করা যায়। যাঁরা এইচআইভিতে আক্রান্ত হলে, তাঁদের 'এডস' থাকে। নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে। তবে এই রোগের ক্ষেত্রে তেমন কোনও লক্ষণ প্রকাশ পায় না।
8 / 8
হার্পিস - হার্পিসে সাধারণত যৌনাঙ্গের চারপাশে চুলকানি, ফোলাভাব এবং ব্যথার মতো কিছু উপসর্গ দেখা যায়। মূলত অসুরক্ষিত যৌন সংযোগের কারণে এই রোগ হয়। চিকিৎসার দ্বারা এই রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব এবং সংক্রমণ আটকানো সম্ভব।