Diabetes Prevent Tips: দেহের ওজন কমছে, সবসময় মেজাজ খিটখিটে? শরীরে বাসা বাঁধতে পারে মারাত্মক রোগ
Sukla Bhattacharjee |
Mar 09, 2024 | 2:48 PM
Type-2 Diabetes Symptoms: দেহের অতিরিক্ত ওজনও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ। টাইপ-২ ডায়াবেটিসেরও ফলেও রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় এবং টাইপ-১ ডায়াবেটিসের মতো খারাপ ফল হতে পারে। তাই এই রোগের উপসর্গ এবং কারণ জানা থাকলে শুরুতেই সতর্ক হতে পারবেন। তাহলে গোড়াতেই সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
1 / 8
আজকাল ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার হার অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছে। অল্পবয়সিরাও ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে অল্পবয়সিদের মধ্যে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের হার বেশি হচ্ছে
2 / 8
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অনিয়মিত জীবনযাপনের কারণেই অল্পবয়সিরা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছে। দেহের অতিরিক্ত ওজনও টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ
3 / 8
টাইপ-২ ডায়াবেটিসেরও ফলেও রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায় এবং টাইপ-১ ডায়াবেটিসের মতো খারাপ ফল হতে পারে। তাই এই রোগের উপসর্গ এবং কারণ জানা থাকলে শুরুতেই সতর্ক হতে পারবেন। তাহলে গোড়াতেই সমস্যা এড়ানো সম্ভব
4 / 8
টাইপ-১ ডায়াবেটিসের মতো টাইপ-২ ডায়াবেটিসেও প্রায়ই তেষ্টা পাওয়া, ঘনঘন প্রস্রাব হওয়া, ঝাপসা দৃষ্টি, মাথাব্যথা, ক্লান্তি, দুর্বলতা ভাব, হাতে-পায়ে মাঝে মধ্যে সংক্রমণ, দ্রুত দেহের ওজন হ্রাস এবং ক্ষত নিরাময় হতে সময় লাগে
5 / 8
টাইপ-২ ডায়াবেটিস ঠেকাতে প্রথমেই দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা জরুরি। আর ওজন কমানোর জন্য নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। যাঁদের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে, তাঁরাও প্রতিদিন সকালে বা সন্ধ্যায় হাঁটাহাঁটি, দৌড়ানো, ব্যায়াম, যোগা করুন
6 / 8
সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রাতে ৩-৫ ঘণ্টা ঘুম টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, স্বাস্থ্য ভাল হলেও সারাদিনে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমোলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই রাতে অন্তত ৬ ঘণ্টা ঘুমোন
7 / 8
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস টাইপ-২ ডায়াবেটিসের অন্যতম কারণ। ফাস্টফুডে শর্করার পরিমাণ বেশি থাকে, যা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই ভাজাভুজি, ফাস্টফুডের বদলে সেদ্ধ খাবার, সবজি ও ফল বেশি পরিমাণে খান
8 / 8
দীর্ঘদিন ধরে উদ্বেগ, অতিরিক্ত মানসিক চাপে থাকলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা করুন। কাজের ফাঁকে বই পড়া, গান শোনা, ছবি আঁকা, বেড়ানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন। এগুলি মন ভাল রাখে। শরীরচর্চা ও মেডিটেশনও মানসিক চাপ কমায়