Water benefits: জল পান করায় অনীহা? জানেন তো ডিহাইড্রেশন থেকে আপনার মৃত্যু অবধি হতে পারে

Sukla Bhattacharjee |

Feb 08, 2024 | 7:10 PM

Kidney Problem: কিডনি সুস্থ রাখার অন্যতম উপকরণ হল জল। পর্যাপ্ত জল পান না করলে কিডনির কাজ ব্যাহত হয়। এর ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং প্রস্রাবে বর্জ্য পদার্থের ঘনত্ব বেড়ে যায়। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে টানা ডিহাইড্রেশনের ফলে মূত্রনালীর সংক্রমণ থেকে কিডনিতে পাথর জমা ও কিডনি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

1 / 9
জলের অপর নাম জীবন। জল ছাড়া সত্যিই থেমে যেতে পারে জীবন। কিন্তু, অনেকেই জল পান করতে চান না। এদিকে, শীত শেষে বসন্ত আসতে চলেছে। এই সময়ে হঠাৎ করে আবহাওয়ার বদল ঘটে। ফলে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বেড়ে যায়। সর্দি-কাশির মতো ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণ বেড়ে যায়। এই ধরনের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বড় ভূমিকা নেয় জল। এছাড়া দেহে পর্যাপ্ত জলের অভাবে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়

জলের অপর নাম জীবন। জল ছাড়া সত্যিই থেমে যেতে পারে জীবন। কিন্তু, অনেকেই জল পান করতে চান না। এদিকে, শীত শেষে বসন্ত আসতে চলেছে। এই সময়ে হঠাৎ করে আবহাওয়ার বদল ঘটে। ফলে ঠান্ডা লাগার প্রবণতা বেড়ে যায়। সর্দি-কাশির মতো ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণ বেড়ে যায়। এই ধরনের সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বড় ভূমিকা নেয় জল। এছাড়া দেহে পর্যাপ্ত জলের অভাবে নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়

2 / 9
দেহে জলের ভারসাম্য বজায় না থাকলে তার প্রভাব শরীর থেকে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর পড়ে। পর্যাপ্ত জল পান না করলে শরীরে তরলের ঘাটতি দেখা দেয় এবং শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে পড়ে। যার ফলে সামগ্রিকভাবে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপে সমস্যা দেখা দেয়

দেহে জলের ভারসাম্য বজায় না থাকলে তার প্রভাব শরীর থেকে মানসিক স্বাস্থ্যের উপর পড়ে। পর্যাপ্ত জল পান না করলে শরীরে তরলের ঘাটতি দেখা দেয় এবং শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে পড়ে। যার ফলে সামগ্রিকভাবে শারীরবৃত্তীয় কার্যকলাপে সমস্যা দেখা দেয়

3 / 9
ডিআইড্রেশনের প্রাথমিক লক্ষণগুলি হল, বারবার জল তেষ্টা পাওয়া, ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়া এবং গাঢ় রঙের প্রস্রাব হওয়া। এছাড়া পর্যাপ্ত জল পান করা না হলে আরও গুরুতর শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। যেমন, মাথা ঘোরা, হৃৎস্পন্দনের গতি বেড়ে যাওয়া, সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হওয়া, এমনকি অজ্ঞান হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে

ডিআইড্রেশনের প্রাথমিক লক্ষণগুলি হল, বারবার জল তেষ্টা পাওয়া, ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়া এবং গাঢ় রঙের প্রস্রাব হওয়া। এছাড়া পর্যাপ্ত জল পান করা না হলে আরও গুরুতর শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। যেমন, মাথা ঘোরা, হৃৎস্পন্দনের গতি বেড়ে যাওয়া, সিদ্ধান্ত নিতে সমস্যা হওয়া, এমনকি অজ্ঞান হয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে

4 / 9
ডিহাইড্রেশনের ফলে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন হ্রাস পায়। যার প্রভাব শরীর থেকে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও পড়ে। শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল হয়ে পড়ে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে, উদ্বেগ বেড়ে যায়, এমনকি সাময়িক স্মৃতিভ্রংশ হওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে

ডিহাইড্রেশনের ফলে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন হ্রাস পায়। যার প্রভাব শরীর থেকে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও পড়ে। শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল হয়ে পড়ে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকে, উদ্বেগ বেড়ে যায়, এমনকি সাময়িক স্মৃতিভ্রংশ হওয়ার ঝুঁকিও রয়েছে

5 / 9
ডিহাইড্রেশনের ফলে রক্তে অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ কমে যায়। যার মারাত্মক প্রভাব পড়ে শারীরিক কর্মক্ষমতার উপর। বিশেষত, অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ব্যায়াম করার সময় শরীরে ক্লান্তি বোধ হয়, পেশিতে টান ধরে, এমনকি বমি-বমি ভাব, হঠাৎ করে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, গরম হওয়ার মতো শরীরে নানা অস্বস্তি বোধ হয়

ডিহাইড্রেশনের ফলে রক্তে অক্সিজেন ও পুষ্টি সরবরাহ কমে যায়। যার মারাত্মক প্রভাব পড়ে শারীরিক কর্মক্ষমতার উপর। বিশেষত, অতিরিক্ত পরিশ্রম বা ব্যায়াম করার সময় শরীরে ক্লান্তি বোধ হয়, পেশিতে টান ধরে, এমনকি বমি-বমি ভাব, হঠাৎ করে অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, গরম হওয়ার মতো শরীরে নানা অস্বস্তি বোধ হয়

6 / 9
Water benefits: জল পান করায় অনীহা? জানেন তো ডিহাইড্রেশন থেকে আপনার মৃত্যু অবধি হতে পারে

7 / 9
কিডনি সুস্থ রাখার অন্যতম উপকরণ হল জল। পর্যাপ্ত জল পান না করলে কিডনির কাজ ব্যাহত হয়। এর ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং প্রস্রাবে বর্জ্য পদার্থের ঘনত্ব বেড়ে যায়। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে টানা ডিহাইড্রেশনের ফলে মূত্রনালীর সংক্রমণ থেকে কিডনিতে পাথর জমা ও  কিডনি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে

কিডনি সুস্থ রাখার অন্যতম উপকরণ হল জল। পর্যাপ্ত জল পান না করলে কিডনির কাজ ব্যাহত হয়। এর ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যায় এবং প্রস্রাবে বর্জ্য পদার্থের ঘনত্ব বেড়ে যায়। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে টানা ডিহাইড্রেশনের ফলে মূত্রনালীর সংক্রমণ থেকে কিডনিতে পাথর জমা ও কিডনি নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে

8 / 9
সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্লোরাইডের মতো বিভিন্ন খনিজ আমাদের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখে। এগুলি স্নায়ুর কাজকর্ম থেকে পেশির সংকোচন-প্রসারণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে পড়লে দেহে প্রয়োজনীয় খনিজের ভারসাম্যের হেরফের হয়। অতিরিক্ত ঘাম বা বমি হতে পারে এবং তার ফলে শরীরে তরলের মাত্রা কমে যায়। এর ফলে পেশি দুর্বলতা থেকে সাময়িক স্মৃতি ভ্রংশ, খিঁচুনি, হৃৎস্পন্দনের গতি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যার পরিণতি মারাত্মক হতে পারে

সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ক্লোরাইডের মতো বিভিন্ন খনিজ আমাদের শরীরের ভারসাম্য বজায় রাখে। এগুলি স্নায়ুর কাজকর্ম থেকে পেশির সংকোচন-প্রসারণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। শরীর ডিহাইড্রেট হয়ে পড়লে দেহে প্রয়োজনীয় খনিজের ভারসাম্যের হেরফের হয়। অতিরিক্ত ঘাম বা বমি হতে পারে এবং তার ফলে শরীরে তরলের মাত্রা কমে যায়। এর ফলে পেশি দুর্বলতা থেকে সাময়িক স্মৃতি ভ্রংশ, খিঁচুনি, হৃৎস্পন্দনের গতি বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যার পরিণতি মারাত্মক হতে পারে

9 / 9
শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলে ধরার ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা গ্রহণ করে জল। ডিহাইড্রেশনের ফলে দেহে অ্যান্টিবডির উৎপাদন কমে যায়। যার ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সহজেই ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এমনকি, ক্ষত বা কোনও অসুস্থতা থেকে সুস্থ হয়ে উঠতেও অনেক সময় লাগে

শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলে ধরার ক্ষেত্রেও বড় ভূমিকা গ্রহণ করে জল। ডিহাইড্রেশনের ফলে দেহে অ্যান্টিবডির উৎপাদন কমে যায়। যার ফলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। সহজেই ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে। এমনকি, ক্ষত বা কোনও অসুস্থতা থেকে সুস্থ হয়ে উঠতেও অনেক সময় লাগে

Next Photo Gallery