আখরোট: আখরোটের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই উপাদানটি আস্থমা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ফুসফুসের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে।
আদা: সর্দি, কাশিতে আদা প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে কাজ করে। রেসপিরেটরি ট্র্যাক্ট থেকে সব টক্সিন বের করে দিতে পারে।ভিটামিন, মিনারেল, যেমন– পটাশিয়াম, ম্যাগমেশিয়াম, জিঙ্কের মতো উপাদান রয়েছে আদায়। রান্নায় আদা খেতে পারেন। অথবা আদা দেওয়া চা বা সালাড ট্রাই করুন।
হলুদ: শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা কমাতে হলুদ প্রাকৃতিক ওযুধের কাজ করে। নির্দিষ্ট পরিমাণ হলুদ প্রতিদিন শরীরে গেলে ফুসফুস পরিষ্কার রাখে। ইমিউনিটি বাড়াতেও সাহায্য করে হলুদ। রান্নায় তো হলুদ সকলেই ব্যবহার করেন। আপনি চাইলে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে অথবা দুধের মধ্যে দিয়েও খেতে পারেন।
মধু: মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান এমনিতেই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কারও ঠাণ্ডার ধাত থাকলে মধু খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। এই সময় ইমিউনিটি বাড়াতে এবং ফুসফুস ভাল রাখতে প্রতিদিন হালকা গরম জলে এক চামচ মধু টোটকা হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
রসুন: আস্থমা সমস্যা থাকলে রসুন খেতে বলেন চিকিৎসকরা। কারণ এর মধ্যে থাকা অ্যালিসিন নামক একটি নির্দিষ্ট উপাদান অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ রসুন খেলে ফুসফুসে ক্যানসারের সম্ভবনা কমে।
গ্রিন টি: এর প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। ফুসফুস ভাল রাখা থেকে শুরু করে ওজন কমানো, অনেক সমস্যার সমাধান লুকিয়ে রয়েছে গ্রিন টি–র মধ্যে। নিয়মিত পান করুন গ্রিন টি।